অর্থবছরের প্রথমার্ধে অভ্যন্তরীণ ঋণপ্রবাহ বেড়েছে ৬.৫৬%
চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) দেশের অভ্যন্তরীণ ঋণপ্রবাহ আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ৬ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
তবে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর মাসে অভ্যন্তরীণ ঋণ ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসের তুলনায় ১৩ দশমিক ৭১ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ডিসেম্বর শেষে অভ্যন্তরীণ ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে তিন লাখ সাত হাজার ৪৭৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
আর গত বছরের জুন শেষে অভ্যন্তরীণ ঋণের স্থিতি ছিল দুই লাখ ৮৮ হাজার ৫৫২ কোটি ৪০ লাখ ডলার।
মোট ঋণের মধ্যে অবশ্য সরকারের ঋণ গ্রহণ নেতিবাচক পর্যায়ে রয়েছে। অর্থাত্ এই সময়কালে সরকার কার্যত কোনো ঋণ গ্রহণ করেনি। বরং আগের বকেয়া ঋণ অধিক পরিমাণে ফেরত দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে ডিসেম্বরের শেষে সরকারের গৃহীত ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৪৮ হাজার ৮০০ কোটি টাকা, যেখানে জুলাই শেষে এই স্থিতি ছিল ৫৮ হাজার ১৮৫ কোটি ২০ লাখ ডলার।
গত বছরের ডিসেম্বর মাসে এসে সরকারের ঋণ গ্রহণ এর আগের বছরের (২০০৮) ডিসেম্বরের তুলনায় পৌনে ৭ শতাংশ কমেছে।
আর চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে সরকারের নিট ঋণ ২০০৮-০৯ অর্থবছরের প্রথমার্ধের তুলনায় ১৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
তবে আলোচ্য সময়ে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০০৯-১০ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়কালে বেসরকারি খাতে ব্যাংক-ব্যবস্থা থেকে ঋণপ্রবাহ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১ দশমিক ৮৩ শতাংশ বেড়েছে।
ডিসেম্বর শেষে বেসরকারি খাতের ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৪৩ হাজার ৭০৫ কোটি টাকা। আর জুন মাসে এই স্থিতির পরিমাণ ছিল দুই লাখ ১৭ হাজার ৯২৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে দেশে মুদ্রা সরবরাহ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ১০ শতাংশ বেড়েছে।
ডিসেম্বর শেষে দেশে মুদ্রা সরবরাহের স্থিতি দাঁড়ায় তিন লাখ ২৮ হাজার ১৯২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। আর জুন শেষে এই স্থিতি ছিল দুই লাখ ৯৬ হাজার ৪৯৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা।
তবে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর মাসে অভ্যন্তরীণ ঋণ ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসের তুলনায় ১৩ দশমিক ৭১ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ডিসেম্বর শেষে অভ্যন্তরীণ ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে তিন লাখ সাত হাজার ৪৭৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
আর গত বছরের জুন শেষে অভ্যন্তরীণ ঋণের স্থিতি ছিল দুই লাখ ৮৮ হাজার ৫৫২ কোটি ৪০ লাখ ডলার।
মোট ঋণের মধ্যে অবশ্য সরকারের ঋণ গ্রহণ নেতিবাচক পর্যায়ে রয়েছে। অর্থাত্ এই সময়কালে সরকার কার্যত কোনো ঋণ গ্রহণ করেনি। বরং আগের বকেয়া ঋণ অধিক পরিমাণে ফেরত দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে ডিসেম্বরের শেষে সরকারের গৃহীত ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৪৮ হাজার ৮০০ কোটি টাকা, যেখানে জুলাই শেষে এই স্থিতি ছিল ৫৮ হাজার ১৮৫ কোটি ২০ লাখ ডলার।
গত বছরের ডিসেম্বর মাসে এসে সরকারের ঋণ গ্রহণ এর আগের বছরের (২০০৮) ডিসেম্বরের তুলনায় পৌনে ৭ শতাংশ কমেছে।
আর চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে সরকারের নিট ঋণ ২০০৮-০৯ অর্থবছরের প্রথমার্ধের তুলনায় ১৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
তবে আলোচ্য সময়ে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০০৯-১০ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়কালে বেসরকারি খাতে ব্যাংক-ব্যবস্থা থেকে ঋণপ্রবাহ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১ দশমিক ৮৩ শতাংশ বেড়েছে।
ডিসেম্বর শেষে বেসরকারি খাতের ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৪৩ হাজার ৭০৫ কোটি টাকা। আর জুন মাসে এই স্থিতির পরিমাণ ছিল দুই লাখ ১৭ হাজার ৯২৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে দেশে মুদ্রা সরবরাহ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ১০ শতাংশ বেড়েছে।
ডিসেম্বর শেষে দেশে মুদ্রা সরবরাহের স্থিতি দাঁড়ায় তিন লাখ ২৮ হাজার ১৯২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। আর জুন শেষে এই স্থিতি ছিল দুই লাখ ৯৬ হাজার ৪৯৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা।
No comments