অভিযোগ থেকে বেরিয়ে আসতে লড়ছেন ব্রাউন
কর্মীদের সঙ্গে বাজে আচরণের অভিযোগ থেকে বেরিয়ে আসতে বেশ ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউনকে। গত রোববার প্রকাশিত সাংবাদিক অ্যান্ড্রু রনসলের বইতে দাবি করা হয়, ব্রাউন একবার তাঁর কর্মীর জ্যাকেট চেপে ধরে তাঁর প্রতি চিত্কার করেন। এই অভিযোগ আসন্ন নির্বাচনে ব্রাউন ও লেবার পার্টির জনপ্রিয়তার জন্য নতুন হুমকি সৃষ্টি করেছে।
ব্রাউনের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ রয়েছে, তিনি তাঁর একান্ত সচিবকে চেয়ার থেকে তুলে দিয়ে নিজেই টাইপ করতে শুরু করেন। একান্ত সচিব কিছুটা ধীরে টাইপ করছিলেন, তাই ক্ষিপ্ত হয়ে ব্রাউন এমন আচরণ করেন বলে বইতে অভিযোগ করা হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর এসব অভিযোগ জনসমক্ষে চলে এল।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়ে গেছে যে, ব্রিটেনের সিভিল সার্ভিস বিভাগের প্রধান গাস ও’ডনেল ব্রাউনকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘কাজ আদায় করে নেওয়ার ভালো কোনো পন্থা নয় এটি।’
তবে এসব অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ ও ‘মানহানিকর’ বলে উল্লেখ করেছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। এ ব্যাপারে ব্রাউন দাবি করেছেন, ওই ক্ষোভ প্রকাশ তাঁর নিজের উদ্দেশে ছিল, কোনো কর্মীর বিরুদ্ধে মেজাজ দেখাননি তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ নিয়ে ব্রিটেনের বাণিজ্যমন্ত্রী পিটার ম্যানডেলসন বলেন, ‘রনসলের বইতে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা আমি মানতে পারছি না। ব্রাউন হয়তো খানিকটা অধৈর্য আচরণ করেছেন।’
এর আগে শনিবার নির্বাচনকে সামনে রেখে আনুষ্ঠানিক প্রচারাভিযান শুরু করেন ব্রাউন। লেবার পার্টি এই প্রচারাভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশন ফাইটব্যাক’। এই প্রচারাভিযান শুরুর পরদিনই এমন অভিযোগ আনা হলো ব্রাউনের বিরুদ্ধে।
ব্রিটেনে লেবার পার্টি ১৯৯৭ সাল থেকে ক্ষমতায় আছে। ২০০৭ সালে তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার তাঁর মেয়াদের মাঝামাঝি সময়ে পদত্যাগ করলে প্রধানমন্ত্রী হন গর্ডন ব্রাউন। অর্থনৈতিক মন্দা, ইরাক ও আফগানিস্তানে অভিযান নিয়ে লেবার পার্টির জনপ্রিয়তা কমতে থাকে। নির্বাচনকে সামনে রেখে পার্টির জনপ্রিয়তা আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন ব্রাউন।
ব্রিটেনে আগামী ৬ মে সাধারণ নির্বাচন হবে। নির্বাচনকে সামনে রেখে পরিচালিত জরিপে দেখা যায়, বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টি জনপ্রিয়তার দিক থেকে লেবার পার্টির চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। এই দলের নেতৃত্বে রয়েছেন ৪৩ বছর বয়সী ডেভিড ক্যামেরন।
ব্রাউনের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ রয়েছে, তিনি তাঁর একান্ত সচিবকে চেয়ার থেকে তুলে দিয়ে নিজেই টাইপ করতে শুরু করেন। একান্ত সচিব কিছুটা ধীরে টাইপ করছিলেন, তাই ক্ষিপ্ত হয়ে ব্রাউন এমন আচরণ করেন বলে বইতে অভিযোগ করা হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর এসব অভিযোগ জনসমক্ষে চলে এল।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়ে গেছে যে, ব্রিটেনের সিভিল সার্ভিস বিভাগের প্রধান গাস ও’ডনেল ব্রাউনকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘কাজ আদায় করে নেওয়ার ভালো কোনো পন্থা নয় এটি।’
তবে এসব অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ ও ‘মানহানিকর’ বলে উল্লেখ করেছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। এ ব্যাপারে ব্রাউন দাবি করেছেন, ওই ক্ষোভ প্রকাশ তাঁর নিজের উদ্দেশে ছিল, কোনো কর্মীর বিরুদ্ধে মেজাজ দেখাননি তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ নিয়ে ব্রিটেনের বাণিজ্যমন্ত্রী পিটার ম্যানডেলসন বলেন, ‘রনসলের বইতে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা আমি মানতে পারছি না। ব্রাউন হয়তো খানিকটা অধৈর্য আচরণ করেছেন।’
এর আগে শনিবার নির্বাচনকে সামনে রেখে আনুষ্ঠানিক প্রচারাভিযান শুরু করেন ব্রাউন। লেবার পার্টি এই প্রচারাভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশন ফাইটব্যাক’। এই প্রচারাভিযান শুরুর পরদিনই এমন অভিযোগ আনা হলো ব্রাউনের বিরুদ্ধে।
ব্রিটেনে লেবার পার্টি ১৯৯৭ সাল থেকে ক্ষমতায় আছে। ২০০৭ সালে তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার তাঁর মেয়াদের মাঝামাঝি সময়ে পদত্যাগ করলে প্রধানমন্ত্রী হন গর্ডন ব্রাউন। অর্থনৈতিক মন্দা, ইরাক ও আফগানিস্তানে অভিযান নিয়ে লেবার পার্টির জনপ্রিয়তা কমতে থাকে। নির্বাচনকে সামনে রেখে পার্টির জনপ্রিয়তা আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন ব্রাউন।
ব্রিটেনে আগামী ৬ মে সাধারণ নির্বাচন হবে। নির্বাচনকে সামনে রেখে পরিচালিত জরিপে দেখা যায়, বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টি জনপ্রিয়তার দিক থেকে লেবার পার্টির চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। এই দলের নেতৃত্বে রয়েছেন ৪৩ বছর বয়সী ডেভিড ক্যামেরন।
No comments