ওবামার স্বাস্থ্যনীতি প্রকাশ করছে হোয়াইট হাউস
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বহুল আলোচিত স্বাস্থ্যনীতি অবশেষে জনসমক্ষে প্রকাশ করা হচ্ছে। গতকাল সোমবার হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে এর বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করার কথা। মাত্র কয়েক দিন আগেও স্বাস্থ্যনীতি নিয়ে ঘোরতর চাপে ছিলেন ওবামা। সংবেদনশীল এ বিষয়টি তাঁর ওপর বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু সেটাই এখন শাপে বর হয়ে দেখা দিচ্ছে বলে বিশ্লেষকেরা মত দিয়েছেন।
বিশ্লেষকেরা বলেছেন, এ স্বাস্থ্যনীতিই এখন বারাক ওবামার রিপাবলিকানদের ঘায়েল করার মোক্ষম অস্ত্রে পরিণত হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্যনীতি অনুমোদনের বিষয়ে বিরোধীদের সঙ্গে বৈঠক রয়েছে। এ বিষয়ে তিনি ইতিমধ্যেই রিপাবলিকানদের সহযোগিতা চেয়েছেন। গত শনিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ওবামা বলেন, সাধারণ আমেরিকানদের স্বার্থের কথা বিবেচনা করে তিনি স্বাস্থ্যনীতি সংস্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর মধ্যে রাজনীতি খুঁজতে যাওয়াটা ঠিক হবে না। বরঞ্চ ভবিষ্যত্ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে দলমত-নির্বিশেষে এর প্রতি সমর্থন জানানো উচিত।’ আগামী নভেম্বরে কংগ্রেসের মধ্যবর্তী নির্বাচন। এ ইস্যুটি ওই নির্বাচনকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। টেক্সাস ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ব্রুস বুকানন বলেছেন, রিপাবলিকানরা যদি স্বাস্থ্যনীতি অনুমোদনের ক্ষেত্রে সমর্থন জানায়, তাহলে ওবামা স্বাভাবিকভাবেই বিজয়ের হাসি হাসবেন। আর যদি তারা বিরোধিতা করে, তাহলে তিনি ‘রিপাবলিকানরা সাধারণ মানুষের স্বার্থে নিবেদিত নয়’ বলে মন্তব্য করার সুযোগ পাবেন। এতে বিরোধীদের জনসমর্থনে ধস নামতে পারে। গত শুক্রবার লাস ভেগাসে এক সভায় ওবামা বলেন, ‘রিপাবলিকানরা বলছে, তাদের কাছে নাকি আমার প্রস্তাবিত স্বাস্থ্যনীতির চেয়ে আরও ভালো নীতিমালা আছে। আমি তাদের আলোচনার টেবিলে এসে সেগুলো দেখানোর জন্য বলে দিয়েছি।’
সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, আমেরিকায় এখন বেকারত্বের হার ১০ শতাংশের কাছাকাছি। তাই স্বাস্থ্যনীতি নিয়ে মার্কিনিরা খুব একটা মাথা ঘামাচ্ছে না। বেকারত্বই এখন তাদের দুশ্চিন্তার বড় কারণ।
বিশ্লেষকেরা বলেছেন, এ স্বাস্থ্যনীতিই এখন বারাক ওবামার রিপাবলিকানদের ঘায়েল করার মোক্ষম অস্ত্রে পরিণত হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্যনীতি অনুমোদনের বিষয়ে বিরোধীদের সঙ্গে বৈঠক রয়েছে। এ বিষয়ে তিনি ইতিমধ্যেই রিপাবলিকানদের সহযোগিতা চেয়েছেন। গত শনিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ওবামা বলেন, সাধারণ আমেরিকানদের স্বার্থের কথা বিবেচনা করে তিনি স্বাস্থ্যনীতি সংস্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর মধ্যে রাজনীতি খুঁজতে যাওয়াটা ঠিক হবে না। বরঞ্চ ভবিষ্যত্ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে দলমত-নির্বিশেষে এর প্রতি সমর্থন জানানো উচিত।’ আগামী নভেম্বরে কংগ্রেসের মধ্যবর্তী নির্বাচন। এ ইস্যুটি ওই নির্বাচনকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। টেক্সাস ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ব্রুস বুকানন বলেছেন, রিপাবলিকানরা যদি স্বাস্থ্যনীতি অনুমোদনের ক্ষেত্রে সমর্থন জানায়, তাহলে ওবামা স্বাভাবিকভাবেই বিজয়ের হাসি হাসবেন। আর যদি তারা বিরোধিতা করে, তাহলে তিনি ‘রিপাবলিকানরা সাধারণ মানুষের স্বার্থে নিবেদিত নয়’ বলে মন্তব্য করার সুযোগ পাবেন। এতে বিরোধীদের জনসমর্থনে ধস নামতে পারে। গত শুক্রবার লাস ভেগাসে এক সভায় ওবামা বলেন, ‘রিপাবলিকানরা বলছে, তাদের কাছে নাকি আমার প্রস্তাবিত স্বাস্থ্যনীতির চেয়ে আরও ভালো নীতিমালা আছে। আমি তাদের আলোচনার টেবিলে এসে সেগুলো দেখানোর জন্য বলে দিয়েছি।’
সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, আমেরিকায় এখন বেকারত্বের হার ১০ শতাংশের কাছাকাছি। তাই স্বাস্থ্যনীতি নিয়ে মার্কিনিরা খুব একটা মাথা ঘামাচ্ছে না। বেকারত্বই এখন তাদের দুশ্চিন্তার বড় কারণ।
No comments