ব্যাডমিন্টনের পর উশু, এবার কোনটি
ভেঙে দেওয়া হলো ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের নির্বাহী কমিটি। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আইন ১৯৭৪-এর ২০এ (বি) ধারা অনুসারে ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের বর্তমান মেয়াদোত্তীর্ণ কার্যনির্বাহী কমিটি বাতিল করে গঠন করা হয়েছে ২৮ সদস্যের অস্থায়ী কমিটি। সভাপতি পদে অবশ্য কোনো রদবদল হয়নি, আছেন রুবাবা দৌলাই। সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে সাবেক ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়, বর্তমানে সরকারি কর্মকর্তা মাহবুবুর রবকে।
কমিটি ভেঙে দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সচিব শফিক আনোয়ার স্বাক্ষরিত সেই প্রজ্ঞাপন সব জাতীয় দৈনিকের সম্পাদক বরাবর ওই তারিখেই দেওয়ার কথা থাকলেও সেটি পাওয়া গেল গতকাল। প্রজ্ঞাপন যেমন দেরিতে এসেছে, ঠিক তেমন করেই পুরোনো কমিটি তাদের দায়িত্বভার বুঝিয়ে দিতে গড়িমসি করছে। যে জন্য আসন্ন ইন্দো-বাংলা গেমসের জন্য খেলোয়াড়দের প্রস্তুতিও শুরু করতে দেরি করছে নতুন কমিটি।
ব্যাডমিন্টনের নির্বাচিত কমিটির মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল গত ৬ ফেব্রুয়ারি। এত তাড়াতাড়ি এই কমিটি ভেঙে দেওয়া হবে সেটা হয়তো ভাবতেই পারেননি পুরোনো কমিটির কর্মকর্তারা। আগের কমিটির সাধারণ সম্পাদক জোবায়দুর রহমান ব্যাপারটিকে ‘অগণতান্ত্রিক’ আখ্যা দিয়ে এর প্রতিবাদও জানিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ—এই কমিটির বেশির ভাগ ব্যক্তিই অদক্ষ ও অযোগ্য। তবে এই অভিযোগ মানতে রাজি নন বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর। জাতীয় পর্যায়ে দুবার ত্রিমুকুটজয়ী এই খেলোয়াড় কাল জানালেন, ‘আগের কমিটির সবাই আমার শ্রদ্ধেয়। উনাদের সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। এই কমিটিতে অবশ্যই যোগ্য লোক স্থান পেয়েছে। সৈয়দা মরিয়ম তারেক, মনোয়ার আলমের মতো লোক আছেন যাঁরা জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব।’ নিজের ব্যাপারে বললেন, ‘সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা নেই, এটা সত্যি। কিন্তু আমি অনেক দিন ধরে ব্যাডমিন্টন খেলেছি। তা ছাড়া আমি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চাকরি করলেও বিকেএসপি, জাতীয় ক্রীড়া পরিদপ্তর, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অনেক প্রকল্প বাস্তবায়নে আমার অবদান আছে।’ সামনের দিকেই তাকাচ্ছেন নতুন সাধারণ সম্পাদক, ‘স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে চাই ব্যাডমিন্টনে। খেলোয়াড়দের মান উন্নয়নই আমার প্রধান লক্ষ্য। এ ছাড়া সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝেও ব্যাডমিন্টন ছড়িয়ে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। তবে আসল কথা, কাজেই প্রমাণ করব আমি কী।’
ইন্দো-বাংলা গেমসের জন্য অনতিবিলম্বে খেলোয়াড়দের অনুশীলন শুরু করার প্রত্যয় জানিয়ে, আশা প্রকাশ করেছেন, খুব তাড়াতাড়িই আগের কমিটি দায়িত্ব বুঝিয়ে দেবে।
এসএ গেমসের সাফল্য-ব্যর্থতার পর্যালোচনার পর স্টেডিয়াম পাড়ায় অনেক দিন ধরেই আলোচনা চলে আসছে যে অনেকগুলো কমিটিই ভেঙে যেতে পারে। কাল যেমন প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হলো, ভেঙে দেওয়া হলো উশু ফেডারেশনের অস্থায়ী কমিটি। এরই মধ্যে মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে জিমন্যাসটিকস, তায়কোয়ান্দো, খো খো, ক্যারম ফেডারেশন ও সাইক্লিং ফেডারেশনের নির্বাচিত কমিটির। রোলার স্কেটিং ফেডারেশনের আহ্বায়ক কমিটি গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, অচিরেই ভেঙে দেওয়া হবে সাইক্লিং ফেডারেশন। এসএ গেমসের ‘ধাক্কা-কেলেঙ্কারি’ই এ ক্ষেত্রে প্রধান নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে বলে জানালেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের এক কর্মকর্তা।
কমিটি ভেঙে দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সচিব শফিক আনোয়ার স্বাক্ষরিত সেই প্রজ্ঞাপন সব জাতীয় দৈনিকের সম্পাদক বরাবর ওই তারিখেই দেওয়ার কথা থাকলেও সেটি পাওয়া গেল গতকাল। প্রজ্ঞাপন যেমন দেরিতে এসেছে, ঠিক তেমন করেই পুরোনো কমিটি তাদের দায়িত্বভার বুঝিয়ে দিতে গড়িমসি করছে। যে জন্য আসন্ন ইন্দো-বাংলা গেমসের জন্য খেলোয়াড়দের প্রস্তুতিও শুরু করতে দেরি করছে নতুন কমিটি।
ব্যাডমিন্টনের নির্বাচিত কমিটির মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল গত ৬ ফেব্রুয়ারি। এত তাড়াতাড়ি এই কমিটি ভেঙে দেওয়া হবে সেটা হয়তো ভাবতেই পারেননি পুরোনো কমিটির কর্মকর্তারা। আগের কমিটির সাধারণ সম্পাদক জোবায়দুর রহমান ব্যাপারটিকে ‘অগণতান্ত্রিক’ আখ্যা দিয়ে এর প্রতিবাদও জানিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ—এই কমিটির বেশির ভাগ ব্যক্তিই অদক্ষ ও অযোগ্য। তবে এই অভিযোগ মানতে রাজি নন বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর। জাতীয় পর্যায়ে দুবার ত্রিমুকুটজয়ী এই খেলোয়াড় কাল জানালেন, ‘আগের কমিটির সবাই আমার শ্রদ্ধেয়। উনাদের সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। এই কমিটিতে অবশ্যই যোগ্য লোক স্থান পেয়েছে। সৈয়দা মরিয়ম তারেক, মনোয়ার আলমের মতো লোক আছেন যাঁরা জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব।’ নিজের ব্যাপারে বললেন, ‘সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা নেই, এটা সত্যি। কিন্তু আমি অনেক দিন ধরে ব্যাডমিন্টন খেলেছি। তা ছাড়া আমি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চাকরি করলেও বিকেএসপি, জাতীয় ক্রীড়া পরিদপ্তর, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অনেক প্রকল্প বাস্তবায়নে আমার অবদান আছে।’ সামনের দিকেই তাকাচ্ছেন নতুন সাধারণ সম্পাদক, ‘স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে চাই ব্যাডমিন্টনে। খেলোয়াড়দের মান উন্নয়নই আমার প্রধান লক্ষ্য। এ ছাড়া সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝেও ব্যাডমিন্টন ছড়িয়ে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। তবে আসল কথা, কাজেই প্রমাণ করব আমি কী।’
ইন্দো-বাংলা গেমসের জন্য অনতিবিলম্বে খেলোয়াড়দের অনুশীলন শুরু করার প্রত্যয় জানিয়ে, আশা প্রকাশ করেছেন, খুব তাড়াতাড়িই আগের কমিটি দায়িত্ব বুঝিয়ে দেবে।
এসএ গেমসের সাফল্য-ব্যর্থতার পর্যালোচনার পর স্টেডিয়াম পাড়ায় অনেক দিন ধরেই আলোচনা চলে আসছে যে অনেকগুলো কমিটিই ভেঙে যেতে পারে। কাল যেমন প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হলো, ভেঙে দেওয়া হলো উশু ফেডারেশনের অস্থায়ী কমিটি। এরই মধ্যে মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে জিমন্যাসটিকস, তায়কোয়ান্দো, খো খো, ক্যারম ফেডারেশন ও সাইক্লিং ফেডারেশনের নির্বাচিত কমিটির। রোলার স্কেটিং ফেডারেশনের আহ্বায়ক কমিটি গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, অচিরেই ভেঙে দেওয়া হবে সাইক্লিং ফেডারেশন। এসএ গেমসের ‘ধাক্কা-কেলেঙ্কারি’ই এ ক্ষেত্রে প্রধান নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে বলে জানালেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের এক কর্মকর্তা।
No comments