স্মিথের ব্যাটে কোণঠাসা ইংল্যান্ড
এক ‘দক্ষিণ আফ্রিকান’ করেছেন ২, একজন ২০, আরেকজন শূন্য। চারজনের মধ্যে ব্যতিক্রম একজনই। তাঁর ব্যাট থেকেই এসেছে ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৬। বলা হচ্ছিল, ইংল্যান্ড দলে খেলা দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস, জোনাথন ট্রট, কেভিন পিটারসেন আর ম্যাট প্রিয়রের কথা। ব্যর্থতার মিছিলে প্রিয়র যোগ দেননি বলেই প্রথম ইনিংসে অলআউট হওয়ার আগে ২৭৩ রান করতে পেরেছে ইংল্যান্ড।
তবে আসল দক্ষিণ আফ্রিকানরাই দিচ্ছেন আসল জবাব। প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৮ রানের লিড পেলেও কেপটাউন টেস্টের তৃতীয় দিনেই ম্যাচের লাগাম পুরোপুরি স্বাগতিকদের হাতে। কাল দিনশেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৩১২/২। লিড ৩৩০ রানের। হাতে আট উইকেট। ক্যারিয়ারে ১৯তম সেঞ্চুরি করে ১৬২ রানে অপরাজিত গ্রায়েম স্মিথ। সঙ্গী জ্যাক ক্যালিস অপরাজিত ২০ রানে।
বৃথাই যাচ্ছে ব্যাট হাতে প্রিয়রের লড়াই। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়ার আগে সপ্তম উইকেটে স্টুয়ার্ট ব্রডের সঙ্গে ৫১ আর শেষ জুটিতে গ্রাহাম অনিয়নসের সঙ্গে মূল্যবান ৩২ রান যোগ করে দক্ষিণ আফ্রিকার লিডটা নাগালেই রেখেছিলেন। ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে মূল হন্তারক দুজন। মরনে মরকেল আর ডেল স্টেইন। ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন মরকেল। আর ইনজুরি থেকে এই সিরিজেই ফেরা স্টেইন ৪ উইকেট নিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন, ছন্দটা ফিরে এসেছে তাঁর মুঠোয়।
অ্যাশওয়েল প্রিন্সের আরও একটি ব্যর্থতায় বল হাতে ইংল্যান্ডের শুরুটাও ভালো হয়েছিল। গ্রায়েম সোয়ানের ফর্মের কথা মাথায় রেখে দশম ওভারেই তাঁকে আক্রমণে এনেছিলেন অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস। নিজের দ্বিতীয় ওভারেই সাফল্য। কিন্তু পরের ৫৪টি ওভার কেবল হতাশায় কেটেছে ইংল্যান্ডের। আমলার সঙ্গে এ সময় ২৩০ রানের জুটিও গড়েছেন স্মিথ। অধিনায়কের পথ ধরে আমলাও এগোচ্ছিলেন সেঞ্চুরির পথে। কিন্তু মাত্র ৫ রান দূরে শর্ট লেগে অ্যালিস্টার কুকের দারুণ ক্যাচের শিকার। এবারও উইকেটশিকারি সোয়ান।
ইংল্যান্ড তাকিয়ে আছে এই স্পিনারের হাতের দিকেই। আর দক্ষিণ আফ্রিকা তাকিয়ে অধিনায়কের ব্যাটে।
তবে আসল দক্ষিণ আফ্রিকানরাই দিচ্ছেন আসল জবাব। প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৮ রানের লিড পেলেও কেপটাউন টেস্টের তৃতীয় দিনেই ম্যাচের লাগাম পুরোপুরি স্বাগতিকদের হাতে। কাল দিনশেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৩১২/২। লিড ৩৩০ রানের। হাতে আট উইকেট। ক্যারিয়ারে ১৯তম সেঞ্চুরি করে ১৬২ রানে অপরাজিত গ্রায়েম স্মিথ। সঙ্গী জ্যাক ক্যালিস অপরাজিত ২০ রানে।
বৃথাই যাচ্ছে ব্যাট হাতে প্রিয়রের লড়াই। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়ার আগে সপ্তম উইকেটে স্টুয়ার্ট ব্রডের সঙ্গে ৫১ আর শেষ জুটিতে গ্রাহাম অনিয়নসের সঙ্গে মূল্যবান ৩২ রান যোগ করে দক্ষিণ আফ্রিকার লিডটা নাগালেই রেখেছিলেন। ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে মূল হন্তারক দুজন। মরনে মরকেল আর ডেল স্টেইন। ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন মরকেল। আর ইনজুরি থেকে এই সিরিজেই ফেরা স্টেইন ৪ উইকেট নিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন, ছন্দটা ফিরে এসেছে তাঁর মুঠোয়।
অ্যাশওয়েল প্রিন্সের আরও একটি ব্যর্থতায় বল হাতে ইংল্যান্ডের শুরুটাও ভালো হয়েছিল। গ্রায়েম সোয়ানের ফর্মের কথা মাথায় রেখে দশম ওভারেই তাঁকে আক্রমণে এনেছিলেন অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস। নিজের দ্বিতীয় ওভারেই সাফল্য। কিন্তু পরের ৫৪টি ওভার কেবল হতাশায় কেটেছে ইংল্যান্ডের। আমলার সঙ্গে এ সময় ২৩০ রানের জুটিও গড়েছেন স্মিথ। অধিনায়কের পথ ধরে আমলাও এগোচ্ছিলেন সেঞ্চুরির পথে। কিন্তু মাত্র ৫ রান দূরে শর্ট লেগে অ্যালিস্টার কুকের দারুণ ক্যাচের শিকার। এবারও উইকেটশিকারি সোয়ান।
ইংল্যান্ড তাকিয়ে আছে এই স্পিনারের হাতের দিকেই। আর দক্ষিণ আফ্রিকা তাকিয়ে অধিনায়কের ব্যাটে।
No comments