কবে ফিরবেন উডস
জাতীয় ফুটবল দলের নতুন কোচ জোরান জর্জেভিচ কাল রাতে ঢাকা এসেছেন। বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ফোনে এই সার্বিয়ান বললেন, ‘বাংলাদেশে আমি কোনো সমস্যা তৈরি করতে আসিনি। এসেছি এ দেশের ফুটবলকে সাহায্য করতে।’
আপাতত তাঁর নিয়োগ এসএ গেমস ও এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের জন্য। যার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে আগামী মাসেই। এরপর পছন্দ হলে নিয়োগ বাড়াবে বাফুফে। তবে দুই মাসে বাংলাদেশের ফুটবলকে কতটা ‘সাহায্য’ করতে পারবেন তিনি? ৫৭ বছর বয়সী কোচের উত্তর, ‘সময় কোনো ব্যাপার নয়। একটা দিন সময় পেলেও কিছু না কিছু করার থাকে।’ ডিডোর বিদায়ের প্রসঙ্গটা মনে করিয়ে দিলে তাঁর জবাব, ‘আমি কারও সমালোচনা করব না। আমি এখানে এসে শুধুই সামনের কথা ভাবছি।’
সাফ ফুটবলের সময় বাংলাদেশ দলের কোচ হওয়ার জন্য সাক্ষাত্কার দিয়ে যান মধ্যপ্রাচ্যের ফুটবলের সঙ্গে দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এই কোচ। সর্বশেষ গত মৌসুমে ভারতের চার্চিল ব্রাদাসকে প্রথম বিদেশি কোচ হিসেবে চ্যাম্পিয়ন করেছেন সে দেশের পেশাদার লিগে। বাংলাদেশ সফরে ওই সময় বাংলাদেশ দলের ভরাডুবি মাঠে বসে দেখেছেন। কেন বাংলাদেশ দলের অমন ভরাডুবি? জানতে চাইলে বললেন, ‘অনেক কারণ আছে। আমি এখন এসব কিছু বলব না।’ তবে কথা দিলেন ‘ভারতের যুবদলের কাছে হারের বেদনা নিয়ে যেভাবে মাঠ ছেড়েছে স্টেডিয়ামভর্তি সমর্থক, মাঠে পানির বোতল ছুড়েছে, তা দেখে সমর্থকদের জন্যও খুবই কষ্ট হয়েছে আমার। আমি ওই সমর্থকদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, তাদের মুখে হাসি ফোটাব। বাংলাদেশ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় আমি মাথা উঁচু করে যেতে চাই। এটাই আমার একমাত্র ব্রত।’
তাঁর কোচিং দর্শন কী? এসএ গেমসের জন্য কেমন দল গড়তে চান? এ প্রশ্নে বললেন, ‘ফুটবল ১১ জনের খেলা। প্রতিপক্ষ দলেও ১১ জন খেলোয়াড়। হ্যাঁ, সব ম্যাচ জেতা যায় না মানি। কিন্তু আমি সবসময়ই চাই জয়। জয়-জয়-জয়—এটাই আমার কাছে সবচেয়ে বড়।’ বাংলাদেশে তো দল গড়তে নানা জনের পছন্দের ব্যাপার চলে আসে। জর্জেভিচ নিজে কতটা সুযোগ পাবেন দল তৈরির? কেমন দলই বা তিনি চান? ‘সব কোচের চিন্তাভাবনা এক নয়। আমি আমার মতো করে এগোব। এখন খেলোয়াড়দের ভালো করে দেখতে চাই। তবে দিনশেষে তরুণ্যদীপ্ত একটা দলই গড়ে তুলতে চাইব।’
জর্জেভিচের সঙ্গে তাঁর স্বদেশি দুই সহকারী কাল আসেননি। দু-এক দিনের মধ্যে আসবেন। এসএ গেমসের জন্য বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দলের অনুশীলন শুরু হবে ১৫ জানুয়ারি। এদিকে বাফুফে জানিয়েছে, বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া ব্রিটেন প্রবাসী ফুটবলার সারওয়ার আহমেদ ও শিবলু মিয়া এসএ গেমসে খেলতে আগ্রহী।
আপাতত তাঁর নিয়োগ এসএ গেমস ও এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের জন্য। যার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে আগামী মাসেই। এরপর পছন্দ হলে নিয়োগ বাড়াবে বাফুফে। তবে দুই মাসে বাংলাদেশের ফুটবলকে কতটা ‘সাহায্য’ করতে পারবেন তিনি? ৫৭ বছর বয়সী কোচের উত্তর, ‘সময় কোনো ব্যাপার নয়। একটা দিন সময় পেলেও কিছু না কিছু করার থাকে।’ ডিডোর বিদায়ের প্রসঙ্গটা মনে করিয়ে দিলে তাঁর জবাব, ‘আমি কারও সমালোচনা করব না। আমি এখানে এসে শুধুই সামনের কথা ভাবছি।’
সাফ ফুটবলের সময় বাংলাদেশ দলের কোচ হওয়ার জন্য সাক্ষাত্কার দিয়ে যান মধ্যপ্রাচ্যের ফুটবলের সঙ্গে দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এই কোচ। সর্বশেষ গত মৌসুমে ভারতের চার্চিল ব্রাদাসকে প্রথম বিদেশি কোচ হিসেবে চ্যাম্পিয়ন করেছেন সে দেশের পেশাদার লিগে। বাংলাদেশ সফরে ওই সময় বাংলাদেশ দলের ভরাডুবি মাঠে বসে দেখেছেন। কেন বাংলাদেশ দলের অমন ভরাডুবি? জানতে চাইলে বললেন, ‘অনেক কারণ আছে। আমি এখন এসব কিছু বলব না।’ তবে কথা দিলেন ‘ভারতের যুবদলের কাছে হারের বেদনা নিয়ে যেভাবে মাঠ ছেড়েছে স্টেডিয়ামভর্তি সমর্থক, মাঠে পানির বোতল ছুড়েছে, তা দেখে সমর্থকদের জন্যও খুবই কষ্ট হয়েছে আমার। আমি ওই সমর্থকদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, তাদের মুখে হাসি ফোটাব। বাংলাদেশ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় আমি মাথা উঁচু করে যেতে চাই। এটাই আমার একমাত্র ব্রত।’
তাঁর কোচিং দর্শন কী? এসএ গেমসের জন্য কেমন দল গড়তে চান? এ প্রশ্নে বললেন, ‘ফুটবল ১১ জনের খেলা। প্রতিপক্ষ দলেও ১১ জন খেলোয়াড়। হ্যাঁ, সব ম্যাচ জেতা যায় না মানি। কিন্তু আমি সবসময়ই চাই জয়। জয়-জয়-জয়—এটাই আমার কাছে সবচেয়ে বড়।’ বাংলাদেশে তো দল গড়তে নানা জনের পছন্দের ব্যাপার চলে আসে। জর্জেভিচ নিজে কতটা সুযোগ পাবেন দল তৈরির? কেমন দলই বা তিনি চান? ‘সব কোচের চিন্তাভাবনা এক নয়। আমি আমার মতো করে এগোব। এখন খেলোয়াড়দের ভালো করে দেখতে চাই। তবে দিনশেষে তরুণ্যদীপ্ত একটা দলই গড়ে তুলতে চাইব।’
জর্জেভিচের সঙ্গে তাঁর স্বদেশি দুই সহকারী কাল আসেননি। দু-এক দিনের মধ্যে আসবেন। এসএ গেমসের জন্য বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দলের অনুশীলন শুরু হবে ১৫ জানুয়ারি। এদিকে বাফুফে জানিয়েছে, বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া ব্রিটেন প্রবাসী ফুটবলার সারওয়ার আহমেদ ও শিবলু মিয়া এসএ গেমসে খেলতে আগ্রহী।
No comments