মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি পণ্যের প্রদর্শনী শুক্রবার শুরু হচ্ছে
দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের ক্ষেত্রে মালয়েশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েই চলেছে। এই ঘাটতি কমানোর লক্ষ্যে আগামী শুক্রবার থেকে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশি পণ্যের একক প্রদর্শনী।
‘শোকেস বাংলাদেশ ২০১০’ শীর্ষক এ মেলায় বাংলাদেশের ৬০টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে।
কুয়ালালামপুরের পুত্রা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে (পিডব্লিউটিসি) মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের সহযোগিতায় বাংলাদেশ মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএমসিসিআই) এ মেলার আয়োজন করেছে। মেলার প্লাটিনাম স্পন্সর ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড (ইউসিবি)।
মেলার বিস্তারিত জানাতে বিএমসিসিআই গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। রাজধানীর স্থানীয় একটি হোটেলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন চেম্বারের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন। এ সময় ইউসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম শাহজাহান ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।
মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, মেলায় ৬০টি স্টলে বাংলাদেশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। এসব প্রতিষ্ঠান নিট ও ওভেন পোশাক, সিরামিকস, চামড়াজাত পণ্য, খাদ্য, জ্বালানি, পর্যটন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও হস্তশিল্প পণ্য এবং সেবা প্রদর্শন করবে।
সৈয়দ মোয়াজ্জেম আরও বলেন, মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী দাতো শ্রী মুস্তাফা মোহামেদ প্রধান অতিথি এবং বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
এ ছাড়া মেলা উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে অংশ নেওয়ার জন্য ১৫০ জন মালয়েশিয়ান বিনিয়োগকারী, শিল্পপতি, ব্যবসায়ী ও শিক্ষাবিদ অংশগ্রহণের সম্মতি দিয়েছেন। মোট ৩০ হাজার দর্শক মেলায় আসবে বলে তিনি জানান।
সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে বাংলাদেশ তিন কোটি ১৩ লাখ ডলারের পণ্য মালয়েশিয়ায় রপ্তানি বিপরীতে ৬৯ কোটি ১২ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করে। বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় প্রচুর পরিমাণে হালাল পণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, হালাল পণ্যের সনদ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান না থাকায় এ সুযোগ গ্রহণ করা যাচ্ছে না।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মালয়েশিয়ার অবস্থান ষষ্ঠ। এ পর্যন্ত তারা বিভিন্ন খাতে ১৩৪ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে। বাংলাদেশের অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হলে আরও মালয়েশিয়ান বিনিয়োগ আসবে।
‘শোকেস বাংলাদেশ ২০১০’ শীর্ষক এ মেলায় বাংলাদেশের ৬০টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে।
কুয়ালালামপুরের পুত্রা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে (পিডব্লিউটিসি) মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের সহযোগিতায় বাংলাদেশ মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএমসিসিআই) এ মেলার আয়োজন করেছে। মেলার প্লাটিনাম স্পন্সর ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড (ইউসিবি)।
মেলার বিস্তারিত জানাতে বিএমসিসিআই গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। রাজধানীর স্থানীয় একটি হোটেলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন চেম্বারের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন। এ সময় ইউসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম শাহজাহান ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।
মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, মেলায় ৬০টি স্টলে বাংলাদেশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। এসব প্রতিষ্ঠান নিট ও ওভেন পোশাক, সিরামিকস, চামড়াজাত পণ্য, খাদ্য, জ্বালানি, পর্যটন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও হস্তশিল্প পণ্য এবং সেবা প্রদর্শন করবে।
সৈয়দ মোয়াজ্জেম আরও বলেন, মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী দাতো শ্রী মুস্তাফা মোহামেদ প্রধান অতিথি এবং বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
এ ছাড়া মেলা উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে অংশ নেওয়ার জন্য ১৫০ জন মালয়েশিয়ান বিনিয়োগকারী, শিল্পপতি, ব্যবসায়ী ও শিক্ষাবিদ অংশগ্রহণের সম্মতি দিয়েছেন। মোট ৩০ হাজার দর্শক মেলায় আসবে বলে তিনি জানান।
সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে বাংলাদেশ তিন কোটি ১৩ লাখ ডলারের পণ্য মালয়েশিয়ায় রপ্তানি বিপরীতে ৬৯ কোটি ১২ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করে। বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় প্রচুর পরিমাণে হালাল পণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, হালাল পণ্যের সনদ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান না থাকায় এ সুযোগ গ্রহণ করা যাচ্ছে না।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মালয়েশিয়ার অবস্থান ষষ্ঠ। এ পর্যন্ত তারা বিভিন্ন খাতে ১৩৪ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে। বাংলাদেশের অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হলে আরও মালয়েশিয়ান বিনিয়োগ আসবে।
No comments