রাসেলকে টানছেন ওমারি, প্রথম হার ব্রাদার্সের
চট্টগ্রাম মোহামেডানের বিপক্ষে বাংলাদেশ লিগের প্রথম হ্যাটট্রিক করেছিলেন আরামবাগের নিকোডিমাস আনোন্দা। কমলাপুর স্টেডিয়ামে কাল সেই চট্টগ্রাম মোহামেডানের বিপক্ষেই হলো এবারের লিগের দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক। করলেন শেখ রাসেলের মরোক্কান স্ট্রাইকার সামির ওমারি। তাঁর হ্যাটট্রিকে চট্টগ্রাম মোহামেডানকে ৪-১ গোলে হারিয়ে টানা পঞ্চম জয় তুলে নিয়েছে শেখ রাসেল।
ওদিকে দিনটা ভালো কাটেনি ব্রাদার্সের। সিলেটে গিয়ে সিলেট বিয়ানীবাজারের কাছে ১-২ গোলে হার—এই লিগে সপ্তম ম্যাচে এসে এটাই প্রথম হার ব্রাদার্সের।
লিগে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচের সব কটিতে জিতে আবাহনী-মোহামেডানের পয়েন্ট ২১। সমান ম্যাচে ৬ জয় আর ১ ড্রয়ে ১৯ পয়েন্ট শেখ রাসেলের। ৭ ম্যাচে ২ জয়, ৪ ড্র, ১ পরাজয়ে ১০ পয়েন্ট নিয়ে ব্রাদার্স আছে চতুর্থ স্থানে। ১ জয়, ৩ ড্রয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে অষ্টম স্থানে চট্টগ্রাম মোহামেডান। ১ জয়, ৩ ড্রয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে গোল গড়ে ষষ্ঠ স্থানে বিয়ানীবাজার।
লিবিয়া, সিরিয়া, তিউনিশিয়ায় খেলা সামির ওমারি গত বছর প্রথম এসেছিলেন বাংলাদেশে। মৌসুমের মাঝামাঝি সময়ে এসে ৭ গোল করেছিলেন। এবার শুরু থেকেই খেলছেন। এরই মধ্যে ৭ গোল করে আবাহনীর এনামুল ও মোহামেডানের এমিলিকে (দুজনেরই ছয় গোল) ফেললেন পেছনে। এবং সবার ওপরে থেকেই শেষ করতে চান লিগ, ‘মাঝমাঠে মোবারক, ইউসুফ, রনি আমাকে দারুণ সাহায্য করছে। আমি এবার সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে চাই।’
কাল শেখ রাসেলের গোল উত্সবের সূচনা করেছিলেন ইউসুফ। ৫৪ মিনিটে মোবারকের মাইনাস থেকে তাঁর প্লেসিং। দুই মিনিট পরই বক্সের বাইরে থেকে কোনাকুনি এক দুর্দান্ত শটে ১-১ করেন রিদন। এর পরই দৃশ্যপটে আগের ম্যাচে দুই গোল করে দলকে জেতানো সামির। ৬৬ মিনিটে ইউসুফের থ্রু থেকে আগুয়ান গোলকিপার উত্তম বড়ুয়ার মাথার ওপর দিয়ে বল জালে জড়ান। ৭৫ মিনিটে গড়ানো শটে করলেন ৩-১। হ্যাটট্রিক পূর্ণ করা গোলটি ৮১ মিনিটে। বক্সের ভেতরে গোলকিপারকে একা পেয়ে ভুল করেননি।
ওমারির প্রশংসায় পঞ্চমুখ কোচ মাহমুদুল হক লিটন, ‘ও এখন দুর্দান্ত খেলছে।’
বিদেশিদের ছাড়া তিনটা ম্যাচে দুই জয় আর এক ড্র করা ব্রাদার্স কাল হেরে গেল পুরোশক্তির দল নিয়েই। ঘানাইয়ান স্ট্রাইকার এনক বেনটিল ২-০ স্কোরটাকে ২-১ করলেও হার এড়াতে পারেননি। তাঁর স্বদেশি স্টিভেন ৮২ মিনিটে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন।
১২ মিনিটে বিয়ানীবাজারকে এগিয়ে নেন পাপ্পু। ৪৮ মিনিটে দ্বিতীয় গোল করেন গিনির কন্টে। লিগে প্রথম জয় পেতে এই দুই গোলই যথেষ্ট হয়ে গেল বিয়ানীবাজারের। ঘরের মাঠে এটি তাদের প্রথম জয়।
ওদিকে দিনটা ভালো কাটেনি ব্রাদার্সের। সিলেটে গিয়ে সিলেট বিয়ানীবাজারের কাছে ১-২ গোলে হার—এই লিগে সপ্তম ম্যাচে এসে এটাই প্রথম হার ব্রাদার্সের।
লিগে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচের সব কটিতে জিতে আবাহনী-মোহামেডানের পয়েন্ট ২১। সমান ম্যাচে ৬ জয় আর ১ ড্রয়ে ১৯ পয়েন্ট শেখ রাসেলের। ৭ ম্যাচে ২ জয়, ৪ ড্র, ১ পরাজয়ে ১০ পয়েন্ট নিয়ে ব্রাদার্স আছে চতুর্থ স্থানে। ১ জয়, ৩ ড্রয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে অষ্টম স্থানে চট্টগ্রাম মোহামেডান। ১ জয়, ৩ ড্রয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে গোল গড়ে ষষ্ঠ স্থানে বিয়ানীবাজার।
লিবিয়া, সিরিয়া, তিউনিশিয়ায় খেলা সামির ওমারি গত বছর প্রথম এসেছিলেন বাংলাদেশে। মৌসুমের মাঝামাঝি সময়ে এসে ৭ গোল করেছিলেন। এবার শুরু থেকেই খেলছেন। এরই মধ্যে ৭ গোল করে আবাহনীর এনামুল ও মোহামেডানের এমিলিকে (দুজনেরই ছয় গোল) ফেললেন পেছনে। এবং সবার ওপরে থেকেই শেষ করতে চান লিগ, ‘মাঝমাঠে মোবারক, ইউসুফ, রনি আমাকে দারুণ সাহায্য করছে। আমি এবার সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে চাই।’
কাল শেখ রাসেলের গোল উত্সবের সূচনা করেছিলেন ইউসুফ। ৫৪ মিনিটে মোবারকের মাইনাস থেকে তাঁর প্লেসিং। দুই মিনিট পরই বক্সের বাইরে থেকে কোনাকুনি এক দুর্দান্ত শটে ১-১ করেন রিদন। এর পরই দৃশ্যপটে আগের ম্যাচে দুই গোল করে দলকে জেতানো সামির। ৬৬ মিনিটে ইউসুফের থ্রু থেকে আগুয়ান গোলকিপার উত্তম বড়ুয়ার মাথার ওপর দিয়ে বল জালে জড়ান। ৭৫ মিনিটে গড়ানো শটে করলেন ৩-১। হ্যাটট্রিক পূর্ণ করা গোলটি ৮১ মিনিটে। বক্সের ভেতরে গোলকিপারকে একা পেয়ে ভুল করেননি।
ওমারির প্রশংসায় পঞ্চমুখ কোচ মাহমুদুল হক লিটন, ‘ও এখন দুর্দান্ত খেলছে।’
বিদেশিদের ছাড়া তিনটা ম্যাচে দুই জয় আর এক ড্র করা ব্রাদার্স কাল হেরে গেল পুরোশক্তির দল নিয়েই। ঘানাইয়ান স্ট্রাইকার এনক বেনটিল ২-০ স্কোরটাকে ২-১ করলেও হার এড়াতে পারেননি। তাঁর স্বদেশি স্টিভেন ৮২ মিনিটে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন।
১২ মিনিটে বিয়ানীবাজারকে এগিয়ে নেন পাপ্পু। ৪৮ মিনিটে দ্বিতীয় গোল করেন গিনির কন্টে। লিগে প্রথম জয় পেতে এই দুই গোলই যথেষ্ট হয়ে গেল বিয়ানীবাজারের। ঘরের মাঠে এটি তাদের প্রথম জয়।
No comments