উদ্বোধনী দিনেই আবাসন মেলায় ভিড়
দর্শক ও ক্রেতাদের ব্যাপক আগ্রহের মধ্য দিয়ে পাঁচ দিনব্যাপী আবাসন মেলা ‘রিহ্যাব ফেয়ার-২০০৯’ গতকাল মঙ্গলবার শুরু হয়েছে। মেলার উদ্বোধনী দিনেই প্রচুরসংখ্যক দর্শক-ক্রেতা ভিড় জমিয়েছে। সব বয়সের নারী-পুরুষ সপরিবারে মেলা ঘুরে দেখেছে।
রাজধানীর শেরাটন হোটেলে গতকাল বিকেলে মেলার বিভিন্ন স্টলে আসা দর্শকদের বেশি ভিড় দেখা গেছে। তবে প্রথম দিনেই কেনার চেয়ে তথ্য সংগ্রহ করতেই বেশি দেখা গেছে তাদের। অনেককেই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রসপেক্টাস ও মূল্য তালিকা নিয়ে বাড়ি ফিরতে দেখা গেছে।
নাভানা রিয়েল এস্টেট: মেলার অন্যতম সহ-আয়োজক নাভানা রিয়েল এস্টেট ঢাকার বিভিন্ন এলাকার ৪৪টি অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্প প্রদর্শন ও বিক্রি করছে। এ ছাড়া ছয়টি বাণিজ্যিক প্রকল্প মেলায় প্রদর্শন করছে।
প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক (বিক্রয়) মো. শরিফুল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, তাঁরা মেলায় উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের উপযোগী অ্যাপার্টমেন্ট প্রদর্শন করছেন। এর মধ্যে গুলশান, বনানী, বারিধারা, ধানমন্ডি, উত্তরার প্রকল্পগুলো উচ্চবিত্তদের উপযোগী এবং মগবাজার, শান্তিনগর, বাসাবো প্রভৃতি এলাকায় মধ্যবিত্তদের উপযোগী প্রকল্প রয়েছে।
শরিফুল আরও জানান, মেলায় প্রদর্শন করার প্রকল্পগুলোর মধ্যে প্রতি বর্গফুট সর্বনিম্ন তিন হাজার ৮০০ টাকা ও সর্বোচ্চ ১৮ হাজার টাকা দামে বিক্রি করা হচ্ছে। তিনি বলেন, নাভানা অচিরেই স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য মিরপুরে একটি স্যাটেলাইট টাউন নির্মাণের কাজ শুরু করবে।
মেলার আয়োজন সম্পর্কে তিনি বলেন, এবার মেলায় অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা বেড়েছে। কিন্তু জায়গা ছোট হওয়ায় অংশগ্রহণকারীদের কিছুটা অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে। আগামী আরও বড় পরিসরে মেলা আয়োজনের দাবি জানান তিনি।
নাভানার স্টল থেকে জানানো হয়, মেলায় বুকিং দিলে গ্রাহকদের জন্য এলসিডি টেলিভিশন, বিভিন্ন ধরনের এয়ারকন্ডিশনার প্রভৃতি উপহার হিসেবে দেওয়া হচ্ছে।
অ্যাসেট ডেভেলপমেন্ট: মেলায় অ্যাসেট ডেভেলপমেন্ট রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারা, উত্তরা, মহাখালী, ইস্কাটন, গ্রিনরোড, ইন্দিরা রোড, ওয়ারী, মগবাজার, দিলু রোডসহ রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত এলাকার ১২০টি চলতি প্রকল্প প্রদর্শন ও বিক্রি করছে।
প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপক (গ্রাহক সম্পর্ক) এস এম শাকিল সারওয়ার বলেন, মেলায় বেচাবিক্রির চেয়ে প্রদর্শন করা ও গ্রাহকদের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি করা প্রধান উদ্দেশ্য। এ ছাড়া মেলায় গ্রাহকদের সঙ্গে তথ্যের আদান-প্রদান করা হচ্ছে।
শেলটেক: মেলায় শেলটেকের স্টলে রাজধানীর ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, বনানী, উত্তরা, নিকেতন, মিরপুর, রাজারবাগ, শান্তিনগর, গেন্ডারিয়া, এলিফ্যান্ট রোড, দিলু রোড প্রভৃতি এলাকার ফ্ল্যাট প্রদর্শন করা হচ্ছে। এ ছাড়া এখনই বাড়ি করার উপযোগী রাজধানীর অদূরে আশুলিয়ায় জমির প্রকল্প প্রদর্শন ও বিক্রি করা হচ্ছে। মেলায় পান্থপথের বাণিজ্যিক প্রকল্পও প্রদর্শন করা হচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানের উপমহাব্যবস্থাপক মো. মুশফিকুর রহমান খান বলেন, মেলায় আবাসিক ও বাণিজ্যিক প্রকল্পে পুরো মূল্য পরিশোধ করলে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া জমি কেনার ক্ষেত্রেও পুরো মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশন: মেলায় আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশনের স্টলে দেড় শতাধিক ফ্ল্যাটের প্রকল্প প্রদর্শন করা হচ্ছে। এ ছাড়া আশুলিয়া, মুগদার গ্রিন মডেল টাউন ও সিলেটের জমির প্রকল্প প্রদর্শন করা হচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানের সহকারী ব্যবস্থাপক (বিপণন ও বিক্রয়) মো. পারভেজ আনোয়ার বলেন, মেলায় ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে ৫ থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া জমি কেনায় প্রতি কাঠায় সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
রাজধানীর শেরাটন হোটেলে গতকাল বিকেলে মেলার বিভিন্ন স্টলে আসা দর্শকদের বেশি ভিড় দেখা গেছে। তবে প্রথম দিনেই কেনার চেয়ে তথ্য সংগ্রহ করতেই বেশি দেখা গেছে তাদের। অনেককেই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রসপেক্টাস ও মূল্য তালিকা নিয়ে বাড়ি ফিরতে দেখা গেছে।
নাভানা রিয়েল এস্টেট: মেলার অন্যতম সহ-আয়োজক নাভানা রিয়েল এস্টেট ঢাকার বিভিন্ন এলাকার ৪৪টি অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্প প্রদর্শন ও বিক্রি করছে। এ ছাড়া ছয়টি বাণিজ্যিক প্রকল্প মেলায় প্রদর্শন করছে।
প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক (বিক্রয়) মো. শরিফুল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, তাঁরা মেলায় উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের উপযোগী অ্যাপার্টমেন্ট প্রদর্শন করছেন। এর মধ্যে গুলশান, বনানী, বারিধারা, ধানমন্ডি, উত্তরার প্রকল্পগুলো উচ্চবিত্তদের উপযোগী এবং মগবাজার, শান্তিনগর, বাসাবো প্রভৃতি এলাকায় মধ্যবিত্তদের উপযোগী প্রকল্প রয়েছে।
শরিফুল আরও জানান, মেলায় প্রদর্শন করার প্রকল্পগুলোর মধ্যে প্রতি বর্গফুট সর্বনিম্ন তিন হাজার ৮০০ টাকা ও সর্বোচ্চ ১৮ হাজার টাকা দামে বিক্রি করা হচ্ছে। তিনি বলেন, নাভানা অচিরেই স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য মিরপুরে একটি স্যাটেলাইট টাউন নির্মাণের কাজ শুরু করবে।
মেলার আয়োজন সম্পর্কে তিনি বলেন, এবার মেলায় অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা বেড়েছে। কিন্তু জায়গা ছোট হওয়ায় অংশগ্রহণকারীদের কিছুটা অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে। আগামী আরও বড় পরিসরে মেলা আয়োজনের দাবি জানান তিনি।
নাভানার স্টল থেকে জানানো হয়, মেলায় বুকিং দিলে গ্রাহকদের জন্য এলসিডি টেলিভিশন, বিভিন্ন ধরনের এয়ারকন্ডিশনার প্রভৃতি উপহার হিসেবে দেওয়া হচ্ছে।
অ্যাসেট ডেভেলপমেন্ট: মেলায় অ্যাসেট ডেভেলপমেন্ট রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারা, উত্তরা, মহাখালী, ইস্কাটন, গ্রিনরোড, ইন্দিরা রোড, ওয়ারী, মগবাজার, দিলু রোডসহ রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত এলাকার ১২০টি চলতি প্রকল্প প্রদর্শন ও বিক্রি করছে।
প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপক (গ্রাহক সম্পর্ক) এস এম শাকিল সারওয়ার বলেন, মেলায় বেচাবিক্রির চেয়ে প্রদর্শন করা ও গ্রাহকদের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি করা প্রধান উদ্দেশ্য। এ ছাড়া মেলায় গ্রাহকদের সঙ্গে তথ্যের আদান-প্রদান করা হচ্ছে।
শেলটেক: মেলায় শেলটেকের স্টলে রাজধানীর ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, বনানী, উত্তরা, নিকেতন, মিরপুর, রাজারবাগ, শান্তিনগর, গেন্ডারিয়া, এলিফ্যান্ট রোড, দিলু রোড প্রভৃতি এলাকার ফ্ল্যাট প্রদর্শন করা হচ্ছে। এ ছাড়া এখনই বাড়ি করার উপযোগী রাজধানীর অদূরে আশুলিয়ায় জমির প্রকল্প প্রদর্শন ও বিক্রি করা হচ্ছে। মেলায় পান্থপথের বাণিজ্যিক প্রকল্পও প্রদর্শন করা হচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানের উপমহাব্যবস্থাপক মো. মুশফিকুর রহমান খান বলেন, মেলায় আবাসিক ও বাণিজ্যিক প্রকল্পে পুরো মূল্য পরিশোধ করলে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া জমি কেনার ক্ষেত্রেও পুরো মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশন: মেলায় আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশনের স্টলে দেড় শতাধিক ফ্ল্যাটের প্রকল্প প্রদর্শন করা হচ্ছে। এ ছাড়া আশুলিয়া, মুগদার গ্রিন মডেল টাউন ও সিলেটের জমির প্রকল্প প্রদর্শন করা হচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানের সহকারী ব্যবস্থাপক (বিপণন ও বিক্রয়) মো. পারভেজ আনোয়ার বলেন, মেলায় ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে ৫ থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া জমি কেনায় প্রতি কাঠায় সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
No comments