কলকাতায় বাংলাদেশ উত্সবে পণ্যের চমক
কলকাতায় শুরু হয়েছে ‘বাংলাদেশ উত্সব’। এবার এ উত্সব দ্বিতীয় বছরে পা দিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল চারটায় এই উত্সবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন কলকাতার মেয়র বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য।
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল দেবানন্দ কুঁয়ার এই উত্সবের উদ্বোধনের কথা থাকলেও তিনি জরুরি কাজে পাটনা চলে যাওয়ায় উত্সবের উদ্বোধন করেন মেয়র। উত্সবে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের শাসক জোট বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু। সভাপতিত্ব করেন উপহাইকমিশনার সৈয়দ মাসুদ মাহামুদ খোন্দকার।
কলকাতায় বাংলাদেশ উপদূতাবাস চত্বরে আয়োজিত এই উত্সব চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত।
এই উত্সবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পণ্য নিয়ে হাজির হয়েছে ২৪টি প্রতিষ্ঠান। উত্সবে মিলছে ঢাকাই জামদানি, টাঙ্গাইলের তাঁত, রাজশাহী সিল্ক, বিভিন্ন হস্তশিল্পজাত পণ্য, প্রশাধনী, মেলামাইন সামগ্রী, বাংলাদেশের বই এবং বিভিন্ন রপ্তানিমুখী পণ্য। আরও মিলছে বাংলাদেশি ইলিশের রকমারি রান্না, ভুনা খিচুড়ি, কাচ্চি বিরিয়ানি, যশোরের সন্দেশ, বাংলাদেশের পিঠাসহ অন্যান্য খাবার।
উত্সব শুরুর সঙ্গে সঙ্গে উত্সব প্রাঙ্গণে জমে যায় ভিড়। ১০ রুপি দিয়ে টিকিট কেটে উত্সবে ঢোকে মানুষ। কেনেও তারা বাংলাদেশি পণ্য। সবচেয়ে বেশি ভিড় দেখা যায় বাংলাদেশি খাবার ও জামদানি শাড়ির স্টলে।
ছয় দিনব্যাপী আয়োজিত এ উত্সবে প্রতিদিনই থাকছে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের নামী-দামি শিল্পীদের লোকগীতি, ভাওয়াইয়া, বাউল, নজরুলগীতি, রবীন্দ্রসংগীত, আধুনিক গান ও নৃত্যানুষ্ঠান।
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল দেবানন্দ কুঁয়ার এই উত্সবের উদ্বোধনের কথা থাকলেও তিনি জরুরি কাজে পাটনা চলে যাওয়ায় উত্সবের উদ্বোধন করেন মেয়র। উত্সবে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের শাসক জোট বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু। সভাপতিত্ব করেন উপহাইকমিশনার সৈয়দ মাসুদ মাহামুদ খোন্দকার।
কলকাতায় বাংলাদেশ উপদূতাবাস চত্বরে আয়োজিত এই উত্সব চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত।
এই উত্সবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পণ্য নিয়ে হাজির হয়েছে ২৪টি প্রতিষ্ঠান। উত্সবে মিলছে ঢাকাই জামদানি, টাঙ্গাইলের তাঁত, রাজশাহী সিল্ক, বিভিন্ন হস্তশিল্পজাত পণ্য, প্রশাধনী, মেলামাইন সামগ্রী, বাংলাদেশের বই এবং বিভিন্ন রপ্তানিমুখী পণ্য। আরও মিলছে বাংলাদেশি ইলিশের রকমারি রান্না, ভুনা খিচুড়ি, কাচ্চি বিরিয়ানি, যশোরের সন্দেশ, বাংলাদেশের পিঠাসহ অন্যান্য খাবার।
উত্সব শুরুর সঙ্গে সঙ্গে উত্সব প্রাঙ্গণে জমে যায় ভিড়। ১০ রুপি দিয়ে টিকিট কেটে উত্সবে ঢোকে মানুষ। কেনেও তারা বাংলাদেশি পণ্য। সবচেয়ে বেশি ভিড় দেখা যায় বাংলাদেশি খাবার ও জামদানি শাড়ির স্টলে।
ছয় দিনব্যাপী আয়োজিত এ উত্সবে প্রতিদিনই থাকছে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের নামী-দামি শিল্পীদের লোকগীতি, ভাওয়াইয়া, বাউল, নজরুলগীতি, রবীন্দ্রসংগীত, আধুনিক গান ও নৃত্যানুষ্ঠান।
No comments