সাকিবের মতো উপেক্ষিত আফ্রিদিও
দ্বিতীয়বারের মতো আইপিএলের নিলামে কোনো দলের কাছ সাড়া পেলেন না সাকিব আল হাসান। তাঁর ‘ভিত্তি মূল্য’ ধরা হয়েছিল ১ লাখ ডলার। কিন্তু কোনো দলই তাঁকে নিলামে ডাকেনি। বিশ্বের এক নম্বর ওয়ানডে অলরাউন্ডারের কি খারাপ লাগছে? লেগে থাকলে দুঃখটা তিনি ভাগাভাগি করে নিতে পারেন টি-টোয়েন্টি জমানার সবচেয়ে বড় তারকার সঙ্গেই। খোদ শহীদ আফ্রিদিকেই যে কেনেনি কোনো দল!
প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টুর্নামেন্ট-সেরা, দ্বিতীয় আসরের সেমিফাইনাল আর ফাইনালের সেরা খেলোয়াড়, ওয়ানডেতে ৩৭ বলে সেঞ্চুরি—‘বুম বুম’ আফ্রিদিকে কেনেনি কোনো দল। প্রথম আসরে ডেকান চার্জার্সের হয়ে খেলেছিলেন পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক। তবে ভারত-পাকিস্তানের রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কারণে দ্বিতীয় আসরে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের ছেড়ে দেয় দলগুলো। এবার তাই নতুন করে নিলামে উঠতে হয়েছিল আফ্রিদিদের। কিন্তু এবারও ভিসা নিয়ে জটিলতা হতে পারে এই আশঙ্কার কারণেই আফ্রিদিসহ ১১ পাকিস্তানি খেলোয়াড়ের কাউকেই কেনেনি আইপিএলের দলগুলো।
আসলে প্রতিটা দলে সর্বোচ্চ ১০ জন করে বিদেশি খেলোয়াড় থাকতে পারে। আগে থেকে প্রায় সবগুলো দলেই আট-নয়জন করে বিদেশি খেলোয়াড় ছিল। এবার নিলামে ৬৬ জন উঠলেও বিদেশি খেলোয়াড়ের কোটা ফাঁকা ছিল মাত্র ১৩টি। তবে খেলোয়াড় বিক্রি হয়েছে মোট ১১ জন। তাতে সর্বোচ্চ সাড়ে সাত লাখ ডলারে বিক্রি হয়েছেন নিউজিল্যান্ডের শেন বন্ড আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাইরন পোলার্ড। গত চ্যাম্পিয়নস লিগে নজরকাড়া পোলার্ডকে কিনেছে মুম্বাই ইন্ডিয়ানস, আর আইসিএল থেকে ফেরা বন্ডকে কিনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স।
ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ফাস্ট বোলার কেমার রোচকে সাত লাখ ২০ হাজার ডলার দিয়ে কিনেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ডেকান চার্জার্স। দক্ষিণ আফ্রিকার ওয়েইন পারনেলের (দিল্লি ডেয়ারডেভিলস) দাম উঠেছে ছয় লাখ ১০ হাজার। মোহাম্মদ কাইফ রাজস্থান রয়্যালস থেকে আড়াই লাখ ডলারে বিক্রি হয়েছে কিংস ইভেলেন পাঞ্জাবে। ইংল্যান্ডের এউইন মরগ্যানকে দুই লাখ ২০ হাজার দিয়ে কিনেছে বেঙ্গালুরু রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স। অনেক দিন ধরে আড়ালে থাকা শেন ওয়ার্নের বন্ধু ডেমিয়েন মার্টিনকে এক লাখ ডলার দিয়ে কিনেছে তাঁর দল রাজস্থান। সমান দামে জাস্টিন কেম্পকে কিনেছে চেন্নাই সুপার কিংস। বাকি তিনজন—বাংলাদেশের ত্রিদেশীয় সিরিজে নজরকাড়া থিসেরা পেরেরা (চেন্নাই), অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডাম ভোজেস (রাজস্থান) আর দক্ষিণ আফ্রিকার ইউসুফ আবদুল্লাহ (পাঞ্জাব) বিক্রি হয়েছেন ৫০ হাজার ডলারে।
নিলামে প্রতিটা দল সর্বোচ্চ সাড়ে সাত লাখ ডলার করে খরচ করতে পেরেছে। মুম্বাই আর কলকাতা পুরো টাকাটাই একজন খেলোয়াড়ের পেছনে ঢেলেছে। দুজন করে খেলোয়াড় কিনেছে চেন্নাই, রাজস্থান আর পাঞ্জাব। বাকি পাঁচ দল কিনেছে একজন করে। শেন বন্ডকে কিনতে রিকি পন্টিংকে ছেড়ে দিয়েছে কলকাতা।
প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টুর্নামেন্ট-সেরা, দ্বিতীয় আসরের সেমিফাইনাল আর ফাইনালের সেরা খেলোয়াড়, ওয়ানডেতে ৩৭ বলে সেঞ্চুরি—‘বুম বুম’ আফ্রিদিকে কেনেনি কোনো দল। প্রথম আসরে ডেকান চার্জার্সের হয়ে খেলেছিলেন পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক। তবে ভারত-পাকিস্তানের রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কারণে দ্বিতীয় আসরে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের ছেড়ে দেয় দলগুলো। এবার তাই নতুন করে নিলামে উঠতে হয়েছিল আফ্রিদিদের। কিন্তু এবারও ভিসা নিয়ে জটিলতা হতে পারে এই আশঙ্কার কারণেই আফ্রিদিসহ ১১ পাকিস্তানি খেলোয়াড়ের কাউকেই কেনেনি আইপিএলের দলগুলো।
আসলে প্রতিটা দলে সর্বোচ্চ ১০ জন করে বিদেশি খেলোয়াড় থাকতে পারে। আগে থেকে প্রায় সবগুলো দলেই আট-নয়জন করে বিদেশি খেলোয়াড় ছিল। এবার নিলামে ৬৬ জন উঠলেও বিদেশি খেলোয়াড়ের কোটা ফাঁকা ছিল মাত্র ১৩টি। তবে খেলোয়াড় বিক্রি হয়েছে মোট ১১ জন। তাতে সর্বোচ্চ সাড়ে সাত লাখ ডলারে বিক্রি হয়েছেন নিউজিল্যান্ডের শেন বন্ড আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাইরন পোলার্ড। গত চ্যাম্পিয়নস লিগে নজরকাড়া পোলার্ডকে কিনেছে মুম্বাই ইন্ডিয়ানস, আর আইসিএল থেকে ফেরা বন্ডকে কিনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স।
ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ফাস্ট বোলার কেমার রোচকে সাত লাখ ২০ হাজার ডলার দিয়ে কিনেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ডেকান চার্জার্স। দক্ষিণ আফ্রিকার ওয়েইন পারনেলের (দিল্লি ডেয়ারডেভিলস) দাম উঠেছে ছয় লাখ ১০ হাজার। মোহাম্মদ কাইফ রাজস্থান রয়্যালস থেকে আড়াই লাখ ডলারে বিক্রি হয়েছে কিংস ইভেলেন পাঞ্জাবে। ইংল্যান্ডের এউইন মরগ্যানকে দুই লাখ ২০ হাজার দিয়ে কিনেছে বেঙ্গালুরু রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স। অনেক দিন ধরে আড়ালে থাকা শেন ওয়ার্নের বন্ধু ডেমিয়েন মার্টিনকে এক লাখ ডলার দিয়ে কিনেছে তাঁর দল রাজস্থান। সমান দামে জাস্টিন কেম্পকে কিনেছে চেন্নাই সুপার কিংস। বাকি তিনজন—বাংলাদেশের ত্রিদেশীয় সিরিজে নজরকাড়া থিসেরা পেরেরা (চেন্নাই), অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডাম ভোজেস (রাজস্থান) আর দক্ষিণ আফ্রিকার ইউসুফ আবদুল্লাহ (পাঞ্জাব) বিক্রি হয়েছেন ৫০ হাজার ডলারে।
নিলামে প্রতিটা দল সর্বোচ্চ সাড়ে সাত লাখ ডলার করে খরচ করতে পেরেছে। মুম্বাই আর কলকাতা পুরো টাকাটাই একজন খেলোয়াড়ের পেছনে ঢেলেছে। দুজন করে খেলোয়াড় কিনেছে চেন্নাই, রাজস্থান আর পাঞ্জাব। বাকি পাঁচ দল কিনেছে একজন করে। শেন বন্ডকে কিনতে রিকি পন্টিংকে ছেড়ে দিয়েছে কলকাতা।
No comments