কুশায়ের শহরে হামলার নিন্দা
মধ্য সিরিয়ার কুশায়ের শহরে সরকারি বাহিনীর হামলায় ১১ বিদ্রোহীসহ অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছে। গতকাল রোববার চালানো এই হামলাকে ওই এলাকায় প্রেসিডেন্ট বাশারের অনুগত বাহিনীর স্থল অভিযান শুরুর প্রস্তুতি বলে মনে করা হচ্ছে।
হোমস প্রদেশের কুশায়ের শহর বর্তমানে বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য চেষ্টা করছে বাশার বাহিনী।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস অভিযোগ করেছে, লেবাননের কট্টরপন্থী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সহায়তা নিয়ে এই হামলা চালায় বাশারের বাহিনী।
কুশায়ের শহরে সরকারি এই হামলার নিন্দা জানিয়েছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা। সিরিয়ান ন্যাশনাল কাউন্সিল এই হামলাকে বর্বরোচিত আখ্যা দিয়ে বলেছে, এ ধরনের হামলা সিরিয়ায় রক্তপাত বন্ধে রাশিয়ার প্রস্তাবিত শান্তি সম্মেলনকে ‘অর্থহীন’ করে তুলতে পারে।
আগামী মাসে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ওই শান্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানা গেছে। এই সম্মেলনের ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট বাশার ও তাঁর বিরোধীরা উভয়েই ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন।
অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের পরিচালক রামি আবদেল রহমান বলেন, বাশার বাহিনী কুশায়ের শহরে অভিযান শুরু করেছে। শহরের সব প্রবেশমুখে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে। বাশার বাহিনী ট্যাংক নিয়ে শহরে প্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে। বিদ্রোহীরা তাদের বাধা দিচ্ছে। আবদেল রহমান অভিযোগ করেন, এই অভিযানে বাশার বাহিনীর অন্যতম মিত্র হিজবুল্লাহর সদস্যরা মূল ভূমিকা পালন করছেন। তিনি বলেন, এটা কুশায়ের শহরে স্থল অভিযান শুরুর প্রস্তুতি।
সিরিয়ার ভেতর থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহকারী সংগঠন সিরিয়ান রেভল্যুশন জেনারেল কমিশন বলছে, কুশায়ের শহরে বৃষ্টির মতো মর্টার শেল ছোড়া হয়েছে। একই সঙ্গে গুলিও চালানো হয়েছে।
কয়েক সপ্তাহ ধরে কুশায়ের শহরের আশপাশে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে। অবস্থানগত কারণে শহরটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এটি রাজধানী দামেস্ক থেকে ভূমধ্যসাগর উপকূলে পৌঁছার অন্যতম পথ।
হোমস প্রদেশের কুশায়ের শহর বর্তমানে বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য চেষ্টা করছে বাশার বাহিনী।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস অভিযোগ করেছে, লেবাননের কট্টরপন্থী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সহায়তা নিয়ে এই হামলা চালায় বাশারের বাহিনী।
কুশায়ের শহরে সরকারি এই হামলার নিন্দা জানিয়েছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা। সিরিয়ান ন্যাশনাল কাউন্সিল এই হামলাকে বর্বরোচিত আখ্যা দিয়ে বলেছে, এ ধরনের হামলা সিরিয়ায় রক্তপাত বন্ধে রাশিয়ার প্রস্তাবিত শান্তি সম্মেলনকে ‘অর্থহীন’ করে তুলতে পারে।
আগামী মাসে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ওই শান্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানা গেছে। এই সম্মেলনের ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট বাশার ও তাঁর বিরোধীরা উভয়েই ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন।
অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের পরিচালক রামি আবদেল রহমান বলেন, বাশার বাহিনী কুশায়ের শহরে অভিযান শুরু করেছে। শহরের সব প্রবেশমুখে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে। বাশার বাহিনী ট্যাংক নিয়ে শহরে প্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে। বিদ্রোহীরা তাদের বাধা দিচ্ছে। আবদেল রহমান অভিযোগ করেন, এই অভিযানে বাশার বাহিনীর অন্যতম মিত্র হিজবুল্লাহর সদস্যরা মূল ভূমিকা পালন করছেন। তিনি বলেন, এটা কুশায়ের শহরে স্থল অভিযান শুরুর প্রস্তুতি।
সিরিয়ার ভেতর থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহকারী সংগঠন সিরিয়ান রেভল্যুশন জেনারেল কমিশন বলছে, কুশায়ের শহরে বৃষ্টির মতো মর্টার শেল ছোড়া হয়েছে। একই সঙ্গে গুলিও চালানো হয়েছে।
কয়েক সপ্তাহ ধরে কুশায়ের শহরের আশপাশে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে। অবস্থানগত কারণে শহরটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এটি রাজধানী দামেস্ক থেকে ভূমধ্যসাগর উপকূলে পৌঁছার অন্যতম পথ।
No comments