ডিএসইর লেনদেন আবার ৫০০ কোটি টাকা ছাড়াল
তিন মাসের ব্যবধানে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন আবারও ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সে সঙ্গে সাধারণ মূল্যসূচকও চার হাজার পয়েন্টের মনস্তাত্ত্বিক সীমা ছাড়িয়ে গেছে।
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল রোববার লেনদেন ও সূচকের এই উত্থান ঘটেছে। গতকাল এক দিনেই ডিএসইর সাধারণ সূচক বেড়েছে ৯৮ পয়েন্ট বা প্রায় আড়াই শতাংশ। নতুন সূচক ডিএসইএক্স ১০০ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ৩২২ পয়েন্ট বা পৌনে তিন শতাংশ বেড়ে ১২ হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়ে গেছে।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ডিএসইর সাধারণ সূচক চার হাজার পয়েন্টের মনস্তাত্ত্বিক সীমা পার হওয়ার পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আগ্রহ বেড়েছে। তাই নিষ্ক্রিয় অনেক বিনিয়োগকারীও আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। এর ফলে এদিন লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
ডিএসইর সাবেক সভাপতি শাকিল রিজভী প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাজারধসে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের সুদ মওকুফ সরকার বিশেষ একটি তহবিল করতে যাচ্ছে, কিছুদিন ধরে এই ধরনের খবর শোনা যাচ্ছে। পাশাপাশি গত কয়েক মাসে অস্থিতিশীল হয়ে ওঠা রাজনৈতিক পরিস্থিতি বর্তমানে কিছুটা শান্ত হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বাজারে আগের চেয়ে বেশি সক্রিয়। এসব কারণে বাজারে গতি সঞ্চার হয়েছে।’
কসমোপলিটন ফিন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাশরিব জাহিদ বলেন, নানা খবর ও আশাবাদকে কেন্দ্র করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের উত্তেজনা কাজ করে। এতে হঠাৎ লেনদেন ও সূচকে বড় ধরনের ইতিবাচক প্রভাব দেখা যায়।
কসমোপলিটন ফিন্যান্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খাতভিত্তিক লেনদেনে রোববার ডিএসইতে শীর্ষে ছিল বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাত। এ খাতের সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৭৬ কোটি টাকা, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৪ দশমিক ১৬ শতাংশ।
একক কোম্পানি হিসেবে লেনদেনের শীর্ষে ছিল ওরিয়ন ফার্মা। এদিন কোম্পানিটির প্রায় ৩২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৬ শতাংশ। গত ১৫ মে কোম্পানিটি সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য নগদ ও স্টক মিলিয়ে ৪০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। লভ্যাংশের এই ঘোষণায় গত কয়েক দিনে কোম্পানির শেয়ারের দরবৃদ্ধি ঘটেছে বলে বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান।
ঢাকার বাজারে গতকাল ২৮৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এদিন ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৫৩৯ কোটি টাকা, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৪৩ কোটি টাকা বেশি। তিন মাসের ব্যবধানে গতকাল ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে।
সর্বশেষ ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বাজারে ৫৪৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।
চট্টগ্রামের বাজারে রোববার দিনশেষে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৫৩ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা বেশি।
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল রোববার লেনদেন ও সূচকের এই উত্থান ঘটেছে। গতকাল এক দিনেই ডিএসইর সাধারণ সূচক বেড়েছে ৯৮ পয়েন্ট বা প্রায় আড়াই শতাংশ। নতুন সূচক ডিএসইএক্স ১০০ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ৩২২ পয়েন্ট বা পৌনে তিন শতাংশ বেড়ে ১২ হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়ে গেছে।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ডিএসইর সাধারণ সূচক চার হাজার পয়েন্টের মনস্তাত্ত্বিক সীমা পার হওয়ার পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আগ্রহ বেড়েছে। তাই নিষ্ক্রিয় অনেক বিনিয়োগকারীও আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। এর ফলে এদিন লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
ডিএসইর সাবেক সভাপতি শাকিল রিজভী প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাজারধসে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের সুদ মওকুফ সরকার বিশেষ একটি তহবিল করতে যাচ্ছে, কিছুদিন ধরে এই ধরনের খবর শোনা যাচ্ছে। পাশাপাশি গত কয়েক মাসে অস্থিতিশীল হয়ে ওঠা রাজনৈতিক পরিস্থিতি বর্তমানে কিছুটা শান্ত হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বাজারে আগের চেয়ে বেশি সক্রিয়। এসব কারণে বাজারে গতি সঞ্চার হয়েছে।’
কসমোপলিটন ফিন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাশরিব জাহিদ বলেন, নানা খবর ও আশাবাদকে কেন্দ্র করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের উত্তেজনা কাজ করে। এতে হঠাৎ লেনদেন ও সূচকে বড় ধরনের ইতিবাচক প্রভাব দেখা যায়।
কসমোপলিটন ফিন্যান্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খাতভিত্তিক লেনদেনে রোববার ডিএসইতে শীর্ষে ছিল বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাত। এ খাতের সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৭৬ কোটি টাকা, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৪ দশমিক ১৬ শতাংশ।
একক কোম্পানি হিসেবে লেনদেনের শীর্ষে ছিল ওরিয়ন ফার্মা। এদিন কোম্পানিটির প্রায় ৩২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৬ শতাংশ। গত ১৫ মে কোম্পানিটি সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য নগদ ও স্টক মিলিয়ে ৪০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। লভ্যাংশের এই ঘোষণায় গত কয়েক দিনে কোম্পানির শেয়ারের দরবৃদ্ধি ঘটেছে বলে বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান।
ঢাকার বাজারে গতকাল ২৮৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এদিন ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৫৩৯ কোটি টাকা, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৪৩ কোটি টাকা বেশি। তিন মাসের ব্যবধানে গতকাল ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে।
সর্বশেষ ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বাজারে ৫৪৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।
চট্টগ্রামের বাজারে রোববার দিনশেষে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৫৩ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা বেশি।
No comments