আমদানিকৃত ৯৩টি তেলবাহী ওয়াগন সচল করা হলো by এম আর আলম,
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় সচল করে তোলা তেলবাহী ওয়াগনের বহর |
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় আমদানি করা ৯৩টি আধুনিক ট্যাংক বা তেলবাহী ওয়াগন ব্রডগেজ বা বড় লাইনে চলাচলের উপযোগী করে তোলা হয়েছে।
জানা গেছে, ভারতীয় ঋণের টাকায় সেই দেশ থেকে আমদানি করা এসব এয়ারব্রেকসম্পন্ন (হাওয়া) ওয়াগন এক মাস ধরে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সংযোজন ও প্রয়োজনীয় মেরামতসহ ‘ডি প্রসেসিং’ বা এ দেশের রেলপথে চলাচলের উপযোগী করে তোলা হয়। এর মধ্যে ৩১টি তেলবাহী ওয়াগন গত শনিবার পাকশী রেল বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার কার্যব্যবস্থাপক (ডব্লিউএম) কাজী মোহাম্মদ ওমর ফারুক প্রথম আলোকে জানান, আমদানি করা ১৬৫টি তেলবাহী ওয়াগনের মধ্যে তাঁরা ৯৩টির ‘ডি প্রসেসিং’ করেছেন।
রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ রেলওয়ের কাছে ২১৮টি ট্যাংক ওয়াগন রয়েছে, যা প্রয়োজনের তুলনায় নগণ্য। তাই কৃষকের কাছে দ্রুত ও কম খরচে জ্বালানি পৌঁছে দিতে সরকার ভারত থেকে ১৬৫টি ওয়াগন আমদানির উদ্যোগ নেয়, যাতে দেশের সেচ কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকে। এ ছাড়া এগুলো দিয়ে বিভিন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রেও ডিজেল সরবরাহ করা হবে।
সূত্রমতে, প্রতিটি ট্যাংক ওয়াগনের ধারণক্ষমতা হচ্ছে কেরোসিন বা পেট্রল ৫০ হাজার লিটার অথবা ডিজেল ৪৮ হাজার ১৪৮ লিটার কিংবা ফার্নেস তেল ৪৩ হাজার ৯৬৪ লিটার। আর একটি ইঞ্জিনের মাধ্যমে ৩১টি ট্যাংক ওয়াগন নেওয়া যায়।
জানা গেছে, ভারতীয় ঋণের টাকায় সেই দেশ থেকে আমদানি করা এসব এয়ারব্রেকসম্পন্ন (হাওয়া) ওয়াগন এক মাস ধরে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সংযোজন ও প্রয়োজনীয় মেরামতসহ ‘ডি প্রসেসিং’ বা এ দেশের রেলপথে চলাচলের উপযোগী করে তোলা হয়। এর মধ্যে ৩১টি তেলবাহী ওয়াগন গত শনিবার পাকশী রেল বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার কার্যব্যবস্থাপক (ডব্লিউএম) কাজী মোহাম্মদ ওমর ফারুক প্রথম আলোকে জানান, আমদানি করা ১৬৫টি তেলবাহী ওয়াগনের মধ্যে তাঁরা ৯৩টির ‘ডি প্রসেসিং’ করেছেন।
রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ রেলওয়ের কাছে ২১৮টি ট্যাংক ওয়াগন রয়েছে, যা প্রয়োজনের তুলনায় নগণ্য। তাই কৃষকের কাছে দ্রুত ও কম খরচে জ্বালানি পৌঁছে দিতে সরকার ভারত থেকে ১৬৫টি ওয়াগন আমদানির উদ্যোগ নেয়, যাতে দেশের সেচ কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকে। এ ছাড়া এগুলো দিয়ে বিভিন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রেও ডিজেল সরবরাহ করা হবে।
সূত্রমতে, প্রতিটি ট্যাংক ওয়াগনের ধারণক্ষমতা হচ্ছে কেরোসিন বা পেট্রল ৫০ হাজার লিটার অথবা ডিজেল ৪৮ হাজার ১৪৮ লিটার কিংবা ফার্নেস তেল ৪৩ হাজার ৯৬৪ লিটার। আর একটি ইঞ্জিনের মাধ্যমে ৩১টি ট্যাংক ওয়াগন নেওয়া যায়।
No comments