তরুণ ও নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করার আহ্বান
তরুণ ও নারী উদ্যোক্তাদের সামনে আনতে না পারলে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাতের (এসএমই) কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি হবে না। আবার তাদের উৎসাহিত করতে হলে বিভিন্ন বাধা দূর করে সরকারকে নীতি-সমর্থন দিতে হবে।
গতকাল মঙ্গলবার ঢাকায় একটি হোটেলে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স (অ্যামচেম) ইন বাংলাদেশ আয়োজিত আলোচনায় বক্তারা এই অভিমত প্রকাশ করেন। অ্যামচেমের মাসিক মধ্যাহ্ন ভোজসভা উপলক্ষে এই আলোচনার আয়োজন করা হয়।
অ্যামচেম সভাপতি আফতাব-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সন্মানিত অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি।
নির্ধারিত আলোচক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রোকেয়া এ রহমান বলেন, এসএমই খাতকে সর্বাত্মক সহায়তা দিতে হবে। ইতিমধ্যেই এই খাতের উদ্যোক্তারা প্রমাণ করেছেন যে সমর্থন ও সহায়তা পেলে তাঁরা অনেক দূর যেতে পারবেন।
রোকেয়া এ রহমান আরও বলেন, বাংলাদেশে নারী উদ্যোক্তারাও এগিয়ে আসছেন। ক্ষুদ্রঋণ নারীকে ছোট ছোট ব্যবসায় সম্পৃক্ত করেছে। এটাকে জোরদার করা গেলে সামাজিকভাবে বড় ধরনের ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
রোকেয়া এ রহমান সরকারের নীতি-সমর্থন বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি আরও বলেন, যখন নারী ও তরুণ উদ্যোক্তারা এগিয়ে আসবেন ও ভালোভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবেন তখনই বাংলাদেশের অর্থনীতি বড় ধরনের গতিশীলতা অর্জন করবে।
অপর আলোচক নিউ এজ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম বলেন, বিদ্যুত্-জ্বালানি সংকট, অর্থায়নের অসুবিধা ও উচ্চ সুদের হার এসএমই বিকাশে বাধা তৈরি করেছে। তারপরও বড় স্থানীয় বাজার ও সস্তা শ্রম উদ্যোক্তাদের এগিয়ে যেতে সহায়তা করছে। এখন নীতি-সমর্থন দিয়ে একে আরও জোরদার করতে হবে।
জেমস এফ মরিয়ার্টি তাঁর বক্তব্যে বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এ বছরের কোনো একসময়ে একটি শিল্পোদ্যোগ সম্মেলনের আয়োজন করবেন, যেখানে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
এই সম্মেলনের মাধ্যমে বিশ্বের মুসলিমপ্রধান দেশগুলোর ও মুসলিম সম্প্রদায়ের উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা হবে বলে তিনিও জানান।
আরেক প্রশ্নের জবাবে মরিয়ার্টি বলেন, আগামী এক দশকের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর আমেরিকায় ২০ হাজার ছাত্রছাত্রী পড়ালেখা করতে যাবে বলে তিনি আশা করেন। বর্তমানে এই সংখ্যা মাত্র দুই হাজার, যেখানে নেপাল থেকে বছরে ১৪ হাজার ও ভারত থেকে বছরে ৪০ হাজার ছাত্রছাত্রী আমেরিকায় গমন করে থাকে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন হাফিজ জি এ সিদ্দিকী, নাসরিন আউয়াল মিন্টু, মোশাররফ হোসেন, মঈনউদ্দিন মোনেম প্রমুখ। উপস্থিত ছিলেন অ্যামচেমের সহসভাপতি খালিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক এ গফুর।
গতকাল মঙ্গলবার ঢাকায় একটি হোটেলে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স (অ্যামচেম) ইন বাংলাদেশ আয়োজিত আলোচনায় বক্তারা এই অভিমত প্রকাশ করেন। অ্যামচেমের মাসিক মধ্যাহ্ন ভোজসভা উপলক্ষে এই আলোচনার আয়োজন করা হয়।
অ্যামচেম সভাপতি আফতাব-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সন্মানিত অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি।
নির্ধারিত আলোচক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রোকেয়া এ রহমান বলেন, এসএমই খাতকে সর্বাত্মক সহায়তা দিতে হবে। ইতিমধ্যেই এই খাতের উদ্যোক্তারা প্রমাণ করেছেন যে সমর্থন ও সহায়তা পেলে তাঁরা অনেক দূর যেতে পারবেন।
রোকেয়া এ রহমান আরও বলেন, বাংলাদেশে নারী উদ্যোক্তারাও এগিয়ে আসছেন। ক্ষুদ্রঋণ নারীকে ছোট ছোট ব্যবসায় সম্পৃক্ত করেছে। এটাকে জোরদার করা গেলে সামাজিকভাবে বড় ধরনের ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
রোকেয়া এ রহমান সরকারের নীতি-সমর্থন বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি আরও বলেন, যখন নারী ও তরুণ উদ্যোক্তারা এগিয়ে আসবেন ও ভালোভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবেন তখনই বাংলাদেশের অর্থনীতি বড় ধরনের গতিশীলতা অর্জন করবে।
অপর আলোচক নিউ এজ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম বলেন, বিদ্যুত্-জ্বালানি সংকট, অর্থায়নের অসুবিধা ও উচ্চ সুদের হার এসএমই বিকাশে বাধা তৈরি করেছে। তারপরও বড় স্থানীয় বাজার ও সস্তা শ্রম উদ্যোক্তাদের এগিয়ে যেতে সহায়তা করছে। এখন নীতি-সমর্থন দিয়ে একে আরও জোরদার করতে হবে।
জেমস এফ মরিয়ার্টি তাঁর বক্তব্যে বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এ বছরের কোনো একসময়ে একটি শিল্পোদ্যোগ সম্মেলনের আয়োজন করবেন, যেখানে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
এই সম্মেলনের মাধ্যমে বিশ্বের মুসলিমপ্রধান দেশগুলোর ও মুসলিম সম্প্রদায়ের উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা হবে বলে তিনিও জানান।
আরেক প্রশ্নের জবাবে মরিয়ার্টি বলেন, আগামী এক দশকের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর আমেরিকায় ২০ হাজার ছাত্রছাত্রী পড়ালেখা করতে যাবে বলে তিনি আশা করেন। বর্তমানে এই সংখ্যা মাত্র দুই হাজার, যেখানে নেপাল থেকে বছরে ১৪ হাজার ও ভারত থেকে বছরে ৪০ হাজার ছাত্রছাত্রী আমেরিকায় গমন করে থাকে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন হাফিজ জি এ সিদ্দিকী, নাসরিন আউয়াল মিন্টু, মোশাররফ হোসেন, মঈনউদ্দিন মোনেম প্রমুখ। উপস্থিত ছিলেন অ্যামচেমের সহসভাপতি খালিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক এ গফুর।
No comments