মূল্য-আয় অনুপাত নির্ণয়ে বিনিয়োগকারীরা বিভ্রান্ত -এসইসির প্রাথমিক নির্দেশনায় অস্পষ্টতা
শেয়ারের আয় অনুপাতে দাম বা পিই অনুপাত কোন তথ্যের ভিত্তিতে নির্ণয় করা হবে, সে সম্পর্কে সঠিক কোনো দিকনির্দেশনা না থাকায় বিনিয়োগকারী, স্টক এক্সচেঞ্জসহ অনেক ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানই বিভ্রান্তির মধ্যে ছিল।
কোন কোন কোম্পানি ঋণসুবিধা পাবে আর কোনগুলো পাবে না, অনেকেই তা বুঝে উঠতে পারেনি। ফলে গতকাল বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে শেয়ারবাজারে লেনদেনের মধ্যে একটা অস্থিরতা লক্ষ করা গেছে।
অবশ্য দুপুরের দিকে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার করলে বিভ্রান্তি কিছুটা দূর হয়।
এসইসির পক্ষ থেকে গত বুধবার সংশ্লিষ্টদের জানানো হয়, যেসব কোম্পানির আয় অনুপাতে দাম বা পিই অনুপাত ৭৫ পয়েন্টের নিচে থাকবে, সেসব কোম্পানির শেয়ার কেনার জন্য বিনিয়োগকারীরা ঋণসুবিধা পাবেন না।
কিন্তু কোম্পানির কোন ইপিএস বা শেয়ারপ্রতি আয়ের ভিত্তিতে পিই অনুপাত হিসাব করা হবে, সে ব্যাপারে কোনো সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা ছিল না।
ফলে অনেকের মধ্যেই ধারণা জন্মেছিল যে সর্বশেষ নিরীক্ষিত ইপিএস অনুযায়ী পিই অনুপাত নির্ণয় করা হবে। তাই অতীত ইপিএস ভালো না হলেও সর্বশেষ ঘোষিত ত্রৈমাসিক ইপিএস ভালো, এমন অনেক কোম্পানির শেয়ারের দাম কমতে শুরু করে। কারণ, সর্বশেষ নিরীক্ষিত ইপিএস অনুযায়ী এসব কোম্পানির অনেকের পিই অনুপাত এসইসির বেঁধে দেওয়া পিই অনুপাতের চেয়ে বেশি।
এ অবস্থায় বেলা একটার দিকে এসইসি দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে জানায়, কোম্পানির সর্বশেষ ইপিএসের ভিত্তিতে পিই অনুপাত হিসাব করা হবে। এটি নিরীক্ষিত বার্ষিক ইপিএস হতে পারে। আবার অনিরীক্ষিত ত্রৈমাসিক ইপিএসও হতে পারে। এটা নির্ভর করবে সবশেষে কোন ইপিএসটি প্রকাশ করা হয়েছে, তার ওপর।
কিন্তু এ তথ্যটি কেন লেনদেনের শুরুতে জানানো হলো না, তা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
এদিকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সর্বশেষ প্রকাশিত ইপিএস অনুযায়ী কোন কোম্পানির পিই কত হবে তা নির্ণয় করতে শুরু করেছে। বাজার মূল্যের ওঠানামার সঙ্গে সঙ্গে পিই অনুপাতও ওঠানামা করে। তাই আগামী রোববার থেকে নিয়মিতভাবে কোম্পানির পিই প্রকাশ করা হবে।
উল্লেখ্য, গতকাল প্রথম আলোতে ৭৫ পয়েন্টের বেশি পিই অনুপাতের যেসব কোম্পানির নাম ছাপা হয়েছিল তা সর্বশেষ নিরীক্ষিত ইপিএসের ভিত্তিতে ডিএসই নির্ণয় করেছিল। কিন্তু নতুন নিয়মে এর মধ্যে অনেক কোম্পানিই ঋণসুবিধা পাবে।
কোন কোন কোম্পানি ঋণসুবিধা পাবে আর কোনগুলো পাবে না, অনেকেই তা বুঝে উঠতে পারেনি। ফলে গতকাল বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে শেয়ারবাজারে লেনদেনের মধ্যে একটা অস্থিরতা লক্ষ করা গেছে।
অবশ্য দুপুরের দিকে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার করলে বিভ্রান্তি কিছুটা দূর হয়।
এসইসির পক্ষ থেকে গত বুধবার সংশ্লিষ্টদের জানানো হয়, যেসব কোম্পানির আয় অনুপাতে দাম বা পিই অনুপাত ৭৫ পয়েন্টের নিচে থাকবে, সেসব কোম্পানির শেয়ার কেনার জন্য বিনিয়োগকারীরা ঋণসুবিধা পাবেন না।
কিন্তু কোম্পানির কোন ইপিএস বা শেয়ারপ্রতি আয়ের ভিত্তিতে পিই অনুপাত হিসাব করা হবে, সে ব্যাপারে কোনো সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা ছিল না।
ফলে অনেকের মধ্যেই ধারণা জন্মেছিল যে সর্বশেষ নিরীক্ষিত ইপিএস অনুযায়ী পিই অনুপাত নির্ণয় করা হবে। তাই অতীত ইপিএস ভালো না হলেও সর্বশেষ ঘোষিত ত্রৈমাসিক ইপিএস ভালো, এমন অনেক কোম্পানির শেয়ারের দাম কমতে শুরু করে। কারণ, সর্বশেষ নিরীক্ষিত ইপিএস অনুযায়ী এসব কোম্পানির অনেকের পিই অনুপাত এসইসির বেঁধে দেওয়া পিই অনুপাতের চেয়ে বেশি।
এ অবস্থায় বেলা একটার দিকে এসইসি দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে জানায়, কোম্পানির সর্বশেষ ইপিএসের ভিত্তিতে পিই অনুপাত হিসাব করা হবে। এটি নিরীক্ষিত বার্ষিক ইপিএস হতে পারে। আবার অনিরীক্ষিত ত্রৈমাসিক ইপিএসও হতে পারে। এটা নির্ভর করবে সবশেষে কোন ইপিএসটি প্রকাশ করা হয়েছে, তার ওপর।
কিন্তু এ তথ্যটি কেন লেনদেনের শুরুতে জানানো হলো না, তা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
এদিকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সর্বশেষ প্রকাশিত ইপিএস অনুযায়ী কোন কোম্পানির পিই কত হবে তা নির্ণয় করতে শুরু করেছে। বাজার মূল্যের ওঠানামার সঙ্গে সঙ্গে পিই অনুপাতও ওঠানামা করে। তাই আগামী রোববার থেকে নিয়মিতভাবে কোম্পানির পিই প্রকাশ করা হবে।
উল্লেখ্য, গতকাল প্রথম আলোতে ৭৫ পয়েন্টের বেশি পিই অনুপাতের যেসব কোম্পানির নাম ছাপা হয়েছিল তা সর্বশেষ নিরীক্ষিত ইপিএসের ভিত্তিতে ডিএসই নির্ণয় করেছিল। কিন্তু নতুন নিয়মে এর মধ্যে অনেক কোম্পানিই ঋণসুবিধা পাবে।
No comments