পঞ্চগড় চেম্বারের মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটির কার্যক্রমে আদালতের নিষেধাজ্ঞা
পঞ্চগড় চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি ও দুই সহসভাপতির কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন আদালত। চেম্বারের সদস্য হারুন উর রশিদ বাবুর এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে যুগ্ম জেলা জজ এ কে এম এনামুল করিম সম্প্রতি এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
মামলার আরজিতে বাদী বলেন, পঞ্চগড় চেম্বারের কার্যনির্বাহী কমিটি দুই বছরের জন্য নির্বাচিত হলেও এর মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (বাণিজ্য সংগঠন) কার্যনির্বাহী কমিটির মেয়াদ ৪৫ দিন বাড়ান। সেই মেয়াদও গত ১২ জুন শেষ হয়। তা সত্ত্বেও মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সভাপতি ইকবাল কায়সার মিন্টু, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মো. শরীফ হোসেন ও সহসভাপতি আবদুল হান্নান শেখ সংঘবিধি লঙ্ঘন করে চেম্বারের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। বিভিন্ন সভা-সমিতিতে তাঁরা এ চেম্বারের পরিচয় দিচ্ছেন। এ ছাড়া গত ৯ অক্টোবর চেম্বারের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা ডাকা হয়। সংগঠনের সংঘবিধি অনুযায়ী তাঁদের কার্যক্রম পরিচালনা ও পরিচয় দেওয়া অবৈধ।
চেম্বারের সদস্য হারুন উর রশিদ গত ২৫ নভেম্বর মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির বিরুদ্ধে যুগ্ম জেলা জজ আদালতে একটি মামলা দিয়ে সভাপতি, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও সহসভাপতির চেম্বারের কার্যক্রম পরিচালনা ও পরিচয় প্রদানের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রার্থনা করেন।
বাদীপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট ইসমাইল হোসেন সরকার।
মামলার আরজিতে বাদী বলেন, পঞ্চগড় চেম্বারের কার্যনির্বাহী কমিটি দুই বছরের জন্য নির্বাচিত হলেও এর মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (বাণিজ্য সংগঠন) কার্যনির্বাহী কমিটির মেয়াদ ৪৫ দিন বাড়ান। সেই মেয়াদও গত ১২ জুন শেষ হয়। তা সত্ত্বেও মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সভাপতি ইকবাল কায়সার মিন্টু, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মো. শরীফ হোসেন ও সহসভাপতি আবদুল হান্নান শেখ সংঘবিধি লঙ্ঘন করে চেম্বারের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। বিভিন্ন সভা-সমিতিতে তাঁরা এ চেম্বারের পরিচয় দিচ্ছেন। এ ছাড়া গত ৯ অক্টোবর চেম্বারের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা ডাকা হয়। সংগঠনের সংঘবিধি অনুযায়ী তাঁদের কার্যক্রম পরিচালনা ও পরিচয় দেওয়া অবৈধ।
চেম্বারের সদস্য হারুন উর রশিদ গত ২৫ নভেম্বর মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির বিরুদ্ধে যুগ্ম জেলা জজ আদালতে একটি মামলা দিয়ে সভাপতি, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও সহসভাপতির চেম্বারের কার্যক্রম পরিচালনা ও পরিচয় প্রদানের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রার্থনা করেন।
বাদীপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট ইসমাইল হোসেন সরকার।
No comments