ব্যাপক সাড়া পেয়ে শেষ হলো এসএমই অর্থায়ন মেলা
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে সহজে অর্থায়নের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়ে ঢাকায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ‘এসএমই ফিন্যান্সিং ফেয়ার ২০০৯’ মেলাটি গতকাল বুধবার শেষ হয়েছে। জমজমাট এ মেলায় এসএমই খাতের উদ্যোক্তাসহ নারী উদ্যোক্তাদের পচণ্ড ভিড় হয়েছিল।
‘এসএমইতে অর্থায়ন নগর গ্রামে উন্নয়ন’ স্লোগান নিয়ে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) এবং এসএমই ফাউন্ডেশন যৌথভাবে এ অর্থায়ন মেলার আয়োজন করে।
রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এ মেলায় দেশের ২৪টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ ২৬টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। গত মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
মেলায় অংশগ্রহণকারী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, অন্য মেলার তুলনায় অনেক বেশি এসএমই খাতের উদ্যোক্তা এসেছিল। তবে এবার উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারী উদ্যোক্তাও মেলা থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করেছেন।
তা ছাড়া এবারের মেলায় একই সঙ্গে দেশের বড় বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান অংশ নেওয়ায় উদ্যোক্তারা সহজেই যাচাই-বাছাই করার সুযোগ পেয়েছেন।
পুরান ঢাকার হালকা প্রকৌশল শিল্পমালিক মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘মেলায় এসে জানতে পারলাম বিনা জামানতে ঋণ পাওয়া যায়। তা ছাড়া কত সহজ উপায়ে ঋণ পাওয়া যায় তা ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে বোঝানো হয়েছে।’ তিনি জানান যে সবার কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছেন, যাদের সুবিধাগুলো ভালো বলে মনে হবে, তাদের সঙ্গে পরে যোগাযোগ করবেন।
মেলার অন্যতম আয়োজক ডিসিসিআইয়ের সভাপতি জাফর ওসমান প্রথম আলোকে জানান, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অনেক সম্ভাবনাময় এসএমই উদ্যোক্তা থাকলেও অর্থসংস্থান ও উন্নত প্রযুক্তির অভাবে তারা নতুন নতুন পণ্য উত্পাদনে এগিয়ে আসতে পারছে না। এ মেলার মধ্য দিয়ে এসএমই খাতের উদ্যোক্তা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সেতুবন্ধ তৈরি হবে।
জাফর ওসমান মনে করেন, এতে নতুন উদ্যোগ নেওয়ার ব্যাপারে তাদের ভীতি ও সংশয় দূর হবে। একই সঙ্গে উদ্যোক্তাদের ঋণ পাওয়াও সহজ হবে।
ঢাকা চেম্বারের সভাপতি আরও বলেন, এসএমই খাতের উন্নয়ন ছাড়া কর্মসংস্থান বাড়ানো সম্ভব নয়।
ইস্টার্ন ব্যাংকের এসএমই ব্যাংকিং বিভাগের অ্যাসোসিয়েট রিলেশনশিপ ম্যানেজার নুসরাত নাহার বলেন, ‘মেলায় বিপুলসংখ্যক নারী উদ্যোক্তা এসেছিলেন। তবে মেলার স্টল থেকে কেবল তথ্য বিনিময় করা হয়েছে। কোনো উদ্যোক্তা প্রকল্প নিয়ে ব্যাংকের এসএমই শাখায় গেলে যাচাই-বাছাই শেষে বিনা জামানতে ২৫ লাখ পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে।’
ব্র্যাক ব্যাংকের এসএমই ব্যাংকিং বিভাগের বিজনেস এক্সিকিউটিভ মো. আলী হাসান বলেন, ‘মেলায় কোনো ঋণ দেওয়া হয়নি। শুধু তথ্যের আদান-প্রদান হয়েছে। মেলায় অংশগ্রহণের উদ্দেশ্য সফল হয়েছে।’
শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার এম এ কাইয়ুম বলেন, ‘মেলায় বিপুলসংখ্যক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা এবং নারী উদ্যোক্তা এসেছিলেন।’
‘এসএমইতে অর্থায়ন নগর গ্রামে উন্নয়ন’ স্লোগান নিয়ে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) এবং এসএমই ফাউন্ডেশন যৌথভাবে এ অর্থায়ন মেলার আয়োজন করে।
রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এ মেলায় দেশের ২৪টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ ২৬টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। গত মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
মেলায় অংশগ্রহণকারী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, অন্য মেলার তুলনায় অনেক বেশি এসএমই খাতের উদ্যোক্তা এসেছিল। তবে এবার উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারী উদ্যোক্তাও মেলা থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করেছেন।
তা ছাড়া এবারের মেলায় একই সঙ্গে দেশের বড় বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান অংশ নেওয়ায় উদ্যোক্তারা সহজেই যাচাই-বাছাই করার সুযোগ পেয়েছেন।
পুরান ঢাকার হালকা প্রকৌশল শিল্পমালিক মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘মেলায় এসে জানতে পারলাম বিনা জামানতে ঋণ পাওয়া যায়। তা ছাড়া কত সহজ উপায়ে ঋণ পাওয়া যায় তা ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে বোঝানো হয়েছে।’ তিনি জানান যে সবার কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছেন, যাদের সুবিধাগুলো ভালো বলে মনে হবে, তাদের সঙ্গে পরে যোগাযোগ করবেন।
মেলার অন্যতম আয়োজক ডিসিসিআইয়ের সভাপতি জাফর ওসমান প্রথম আলোকে জানান, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অনেক সম্ভাবনাময় এসএমই উদ্যোক্তা থাকলেও অর্থসংস্থান ও উন্নত প্রযুক্তির অভাবে তারা নতুন নতুন পণ্য উত্পাদনে এগিয়ে আসতে পারছে না। এ মেলার মধ্য দিয়ে এসএমই খাতের উদ্যোক্তা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সেতুবন্ধ তৈরি হবে।
জাফর ওসমান মনে করেন, এতে নতুন উদ্যোগ নেওয়ার ব্যাপারে তাদের ভীতি ও সংশয় দূর হবে। একই সঙ্গে উদ্যোক্তাদের ঋণ পাওয়াও সহজ হবে।
ঢাকা চেম্বারের সভাপতি আরও বলেন, এসএমই খাতের উন্নয়ন ছাড়া কর্মসংস্থান বাড়ানো সম্ভব নয়।
ইস্টার্ন ব্যাংকের এসএমই ব্যাংকিং বিভাগের অ্যাসোসিয়েট রিলেশনশিপ ম্যানেজার নুসরাত নাহার বলেন, ‘মেলায় বিপুলসংখ্যক নারী উদ্যোক্তা এসেছিলেন। তবে মেলার স্টল থেকে কেবল তথ্য বিনিময় করা হয়েছে। কোনো উদ্যোক্তা প্রকল্প নিয়ে ব্যাংকের এসএমই শাখায় গেলে যাচাই-বাছাই শেষে বিনা জামানতে ২৫ লাখ পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে।’
ব্র্যাক ব্যাংকের এসএমই ব্যাংকিং বিভাগের বিজনেস এক্সিকিউটিভ মো. আলী হাসান বলেন, ‘মেলায় কোনো ঋণ দেওয়া হয়নি। শুধু তথ্যের আদান-প্রদান হয়েছে। মেলায় অংশগ্রহণের উদ্দেশ্য সফল হয়েছে।’
শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার এম এ কাইয়ুম বলেন, ‘মেলায় বিপুলসংখ্যক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা এবং নারী উদ্যোক্তা এসেছিলেন।’
No comments