মুম্বাই হামলায় নিজেকে নির্দোষ দাবি করলেন লস্কর জঙ্গি হেডলি
লস্কর-ই-তাইয়েবার সদস্য মার্কিন নাগরিক ডেভিড হেডলি শিকাগোর আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনায় সহযোগিতা এবং একটি ডেনিশ পত্রিকার কার্যালয়ে হামলার ষড়যন্ত্রসহ তাঁর বিরুদ্ধে ১২টি অভিযোগ আনা হয়েছে। ডেনিশ পত্রিকায় নবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর কার্টুন প্রকাশিত হয়েছিল। খবর এনডিটিভি ও এএফপির।
গত বুধবার পায়ে বেড়ি পরা ডেভিড কোলম্যান হেডলিকে (৪৯) শিকাগোর জনাকীর্ণ আদালত কক্ষে হাজির করা হয়। কমলা রঙের জাম্পস্যুট পরা হেডলিকে তখন শান্ত ও আত্মবিশ্বাসী দেখাচ্ছিল।
হেডলির আইনজীবী জন থেইস বলেন, তিনি দোষী নন। দোষী প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত কাউকে নির্দোষ বলে ধরে নিতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, হেডলি তদন্তকারীদের সঙ্গে সহযোগিতা করছেন। এর আগেও এই কৌশলের আশ্রয় নিয়ে সুবিধা পেয়েছিলেন তিনি। ১৯৯৮ সালে পাকিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্রে হেরোইন পাচারের ষড়যন্ত্রের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন হেডলি। খবরে জানা যায়, কর্তৃপক্ষকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার পর হেডলিকে মাত্র ১৫ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। অথচ তাঁর সহ-বিবাদীকে দেওয়া হয়েছিল ১০ বছরের কারাদণ্ড।
ভারতীয় কর্তৃপক্ষ হেডলিকে জিজ্ঞাসাবাদের কোনো সুযোগ পাবে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে তাঁর আইনজীবী জন থেইস বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের দেখতে হবে। এ সম্পর্কে আমি কোনো ধারণা করতে পারছি না। যদি ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অনুরোধ জানায়, তখন আমরা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেব।’
এখন পর্যন্ত ভারতীয় কর্তৃপক্ষ হেডলি কিংবা তাঁর সহযোগী ষড়যন্ত্রকারী তাওয়াহার রানার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পায়নি। এই বিলম্বের জন্য আমলাতান্ত্রিক ও দাপ্তরিক প্রতিবন্ধকতাকে দায়ী করেছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।
গত বুধবার পায়ে বেড়ি পরা ডেভিড কোলম্যান হেডলিকে (৪৯) শিকাগোর জনাকীর্ণ আদালত কক্ষে হাজির করা হয়। কমলা রঙের জাম্পস্যুট পরা হেডলিকে তখন শান্ত ও আত্মবিশ্বাসী দেখাচ্ছিল।
হেডলির আইনজীবী জন থেইস বলেন, তিনি দোষী নন। দোষী প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত কাউকে নির্দোষ বলে ধরে নিতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, হেডলি তদন্তকারীদের সঙ্গে সহযোগিতা করছেন। এর আগেও এই কৌশলের আশ্রয় নিয়ে সুবিধা পেয়েছিলেন তিনি। ১৯৯৮ সালে পাকিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্রে হেরোইন পাচারের ষড়যন্ত্রের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন হেডলি। খবরে জানা যায়, কর্তৃপক্ষকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার পর হেডলিকে মাত্র ১৫ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। অথচ তাঁর সহ-বিবাদীকে দেওয়া হয়েছিল ১০ বছরের কারাদণ্ড।
ভারতীয় কর্তৃপক্ষ হেডলিকে জিজ্ঞাসাবাদের কোনো সুযোগ পাবে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে তাঁর আইনজীবী জন থেইস বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের দেখতে হবে। এ সম্পর্কে আমি কোনো ধারণা করতে পারছি না। যদি ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অনুরোধ জানায়, তখন আমরা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেব।’
এখন পর্যন্ত ভারতীয় কর্তৃপক্ষ হেডলি কিংবা তাঁর সহযোগী ষড়যন্ত্রকারী তাওয়াহার রানার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পায়নি। এই বিলম্বের জন্য আমলাতান্ত্রিক ও দাপ্তরিক প্রতিবন্ধকতাকে দায়ী করেছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।
No comments