ইরানে মানবাধিকার লঙ্ঘন চরমে -অ্যামনেস্টির প্রতিবেদন
ইরানে গত ২০ বছরের মধ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা চরমে পৌঁছেছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল গতকাল বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে একথা জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে নির্যাতন, ধর্ষণ ও নির্বিচারে হত্যার অভিযোগ করা হয়েছে। ইরানে জুনে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়।
মানবাধিকার তদন্তে সহায়তা করতে ইরানে জাতিসংঘ মানবাধিকার বিশেষজ্ঞদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার জন্য দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি। কারণ, সরকারি তদন্তে সত্য যাচাইয়ের চেয়ে মানবাধিকার অপব্যবহারের ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা থাকার আশঙ্কা আছে বলে অ্যামনেস্টি মন্তব্য করেছে।
এর আগে মানবাধিকার নিয়ে সমালোচনা নাকচ করে দিয়েছে ইরান।
এক বিবৃতিতে অ্যামনেস্টি মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা কর্মসূচির উপপরিচালক হাসিবা হাজ শাহরাউ বলেন, ‘সহিংসতা চালানো মিলিশিয়া এবং কর্মকর্তাদের হিসাবে আনতে হবে এবং বিচার ছাড়া কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যাবে না।’
প্রতিবেদনে বিশেষ করে নির্বাচনের আগে, নির্বাচনের সময় এবং নির্বাচনের পরে বাসিজ মিলিশিয়া ও রেভল্যুশনারি গার্ডরা বিক্ষোভ দমন করতে গিয়ে যে নিপীড়ন চালিয়েছে তা তুলে ধরা হয়েছে।
ইরানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মাহমুদ আহমাদিনেজাদ পুনর্নির্বাচিত হলে বিরোধীরা ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ব্যাপক বিক্ষোভ করে। ফলে দেশটিতে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়। বিক্ষোভ দমাতে সরকার ব্যাপকভাবে ধরপাকড় শুরু করে।
অ্যামনেস্টির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিক্ষোভ থেকে আটক অনেককেই দেশত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, সাবেক এক বন্দী জানিয়েছে, তাকে ৫৮ দিন কারিজাক বন্দীশালায় বন্দী করে রাখা হয়। ৪৩ দিন পর তাকে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করার অনুমতি দেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে নির্যাতন, ধর্ষণ ও নির্বিচারে হত্যার অভিযোগ করা হয়েছে। ইরানে জুনে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়।
মানবাধিকার তদন্তে সহায়তা করতে ইরানে জাতিসংঘ মানবাধিকার বিশেষজ্ঞদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার জন্য দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি। কারণ, সরকারি তদন্তে সত্য যাচাইয়ের চেয়ে মানবাধিকার অপব্যবহারের ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা থাকার আশঙ্কা আছে বলে অ্যামনেস্টি মন্তব্য করেছে।
এর আগে মানবাধিকার নিয়ে সমালোচনা নাকচ করে দিয়েছে ইরান।
এক বিবৃতিতে অ্যামনেস্টি মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা কর্মসূচির উপপরিচালক হাসিবা হাজ শাহরাউ বলেন, ‘সহিংসতা চালানো মিলিশিয়া এবং কর্মকর্তাদের হিসাবে আনতে হবে এবং বিচার ছাড়া কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যাবে না।’
প্রতিবেদনে বিশেষ করে নির্বাচনের আগে, নির্বাচনের সময় এবং নির্বাচনের পরে বাসিজ মিলিশিয়া ও রেভল্যুশনারি গার্ডরা বিক্ষোভ দমন করতে গিয়ে যে নিপীড়ন চালিয়েছে তা তুলে ধরা হয়েছে।
ইরানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মাহমুদ আহমাদিনেজাদ পুনর্নির্বাচিত হলে বিরোধীরা ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ব্যাপক বিক্ষোভ করে। ফলে দেশটিতে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়। বিক্ষোভ দমাতে সরকার ব্যাপকভাবে ধরপাকড় শুরু করে।
অ্যামনেস্টির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিক্ষোভ থেকে আটক অনেককেই দেশত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, সাবেক এক বন্দী জানিয়েছে, তাকে ৫৮ দিন কারিজাক বন্দীশালায় বন্দী করে রাখা হয়। ৪৩ দিন পর তাকে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করার অনুমতি দেওয়া হয়।
No comments