কোচের ব্যাপারে দেখেশুনে এগোচ্ছে বাফুফে
সার্বিয়ান কোচ জোরান দরদেভিচ ৮ দিন ধরে ঢাকায় আছেন। তবে তাঁকে বাংলাদেশ ফুটবল দলের কোচ নিয়োগ দেওয়ার ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বাফুফে।
নিয়োগ দেওয়া হবে কি না নিশ্চিত নয়। বাফুফে দরদেভিচকে বাজিয়ে দেখছে। দরদেভিচও বাংলাদেশের ফুটবল দেখছেন। দুই দুইয়ে চার হলে তবেই মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘদিন কোচিং করানো এই সার্বিয়ানকে নিয়োগ দেওয়া হবে। অন্যথায় আরও কোচের সাক্ষাত্কার পর্ব চলবে।
ব্রাজিলীয় কোচ এডসন সিলভা ডিডোকে বরখাস্ত করার পর বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন বলেছিলেন, বায়োডাটা দেখে আর কোচ নেওয়া হবে না। কোচের সাক্ষাত্কার নেওয়ার পর পছন্দ হলে নিয়োগ। সেই সূত্রে দরদেভিচের ঢাকায় আসা, যিনি গত মৌসুমে প্রথম বিদেশি কোচ হিসেবে ভারতের আই লিগ জিতিয়েছেন গোয়ার চার্চিল ব্রাদার্সকে।
প্রতিদিনই বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ভিআইপি বক্সে সাফ ফুটবলের ম্যাচ দেখছেন দরদেভিচ। এই কদিনের অভিজ্ঞতা জানালেন তারই এক ফাঁকে, ‘এই কদিনে মনে হয়েছে বাংলাদেশ একটা ফুটবলপ্রেমী দেশ। জাতীয় দলের খেলায় দেখছি, প্রতিভার অভাব নেই। তবে কোনো ফুটবল একাডেমি নেই এ দেশে, যেটা খুব দরকার। ক্লাবগুলোর প্রয়োজনীয় অবকাঠামোও নেই। আবাহনী-মোহামেডান দুই ক্লাবে গিয়ে দেখেছি আবাহনীর তবু নিজস্ব একটা মাঠ আছে, মোহামেডানের তো সেটাও নেই।’
সব জেনে-বুঝে দায়িত্ব নেবেন? বললেন, ‘এএফসি সভাপতি মোহাম্মদ বিন হাম্মাম আমাকে এখানে পাঠিয়েছেন। এই সুযোগে সাফ ফুটবল দেখছি। আমার ইচ্ছা আছে এ দেশে কাজ করার। সেই সুযোগ পাওয়াটা নির্ভর করছে বাফুফের ওপর।’
বাফুফের কি পছন্দ হয়েছে জোরান দরদেভিচকে? বাফুফে সভাপতি সরাসরি কিছু বলতে চান না, ‘জোরানের সঙ্গে কথাবার্তা প্রতিদিনই চলছে। আরও চলবে। তিনি ভালো কোচ সন্দেহ নেই, তবে হুট করে সিদ্ধান্ত নেব না। সব চুলচেরা বিশ্লেষণ করব, যাতে আর বিপদে না পড়ি। আরও কয়েকজন বড় মাপের কোচের খবর আছে। অপেক্ষা করুন।’
একটি সূত্র জানিয়েছে, অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী এক বাংলাদেশির সহযোগিতায় অস্ট্রেলিয়া জাতীয় দলের সাবেক কোচ ফ্র্যাঙ্ক ফারিনার সঙ্গেও যোগাযোগ হয়েছে সালাউদ্দিনের। ওই কোচের সঙ্গে ১৪ ডিসেম্বর টেলিকনফারেন্সের ব্যবস্থাও নাকি করে ফেলেছেন। তবে এ ব্যাপারে সালাউদ্দিন গোপনীয়তা রাখতে চান বলেই হয়তো বললেন, ‘নো কমেন্ট।’
এদিকে তাঁর দল সাফ ফুটবল থেকে বিদায় নিলেও পাকিস্তান কোচ জর্জ কোটান ঢাকায় থেকে যাচ্ছেন ফাইনাল পর্যন্ত। আগামী ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানের সঙ্গে তাঁর এক বছরের চুক্তি শেষ, রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে চুক্তি নবায়ন না করে দেশে ফিরে যাবেন তিনি। যে কারণে কানাঘুষা শোনা যাচ্ছে, বাংলাদেশের সাবেক এই কোচ কি আবার বাংলাদেশ দলের দায়িত্ব নিচ্ছেন কি না। সালাউদ্দিন তেমন সম্ভাবনা উড়িয়েই দিয়েছেন, ‘কোটান অতীত নাম। তাঁর কোনো সম্ভাবনাই নেই।’ কোটান নিজেও বললেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে আমি আগ্রহী নই। শুনেছি তারা (বাফুফে) সার্বিয়ান কোচ নিচ্ছে। ওই কোচের সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে, তিনিই হতে পারেন বাংলাদেশের নতুন কোচ।’
নিয়োগ দেওয়া হবে কি না নিশ্চিত নয়। বাফুফে দরদেভিচকে বাজিয়ে দেখছে। দরদেভিচও বাংলাদেশের ফুটবল দেখছেন। দুই দুইয়ে চার হলে তবেই মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘদিন কোচিং করানো এই সার্বিয়ানকে নিয়োগ দেওয়া হবে। অন্যথায় আরও কোচের সাক্ষাত্কার পর্ব চলবে।
ব্রাজিলীয় কোচ এডসন সিলভা ডিডোকে বরখাস্ত করার পর বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন বলেছিলেন, বায়োডাটা দেখে আর কোচ নেওয়া হবে না। কোচের সাক্ষাত্কার নেওয়ার পর পছন্দ হলে নিয়োগ। সেই সূত্রে দরদেভিচের ঢাকায় আসা, যিনি গত মৌসুমে প্রথম বিদেশি কোচ হিসেবে ভারতের আই লিগ জিতিয়েছেন গোয়ার চার্চিল ব্রাদার্সকে।
প্রতিদিনই বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ভিআইপি বক্সে সাফ ফুটবলের ম্যাচ দেখছেন দরদেভিচ। এই কদিনের অভিজ্ঞতা জানালেন তারই এক ফাঁকে, ‘এই কদিনে মনে হয়েছে বাংলাদেশ একটা ফুটবলপ্রেমী দেশ। জাতীয় দলের খেলায় দেখছি, প্রতিভার অভাব নেই। তবে কোনো ফুটবল একাডেমি নেই এ দেশে, যেটা খুব দরকার। ক্লাবগুলোর প্রয়োজনীয় অবকাঠামোও নেই। আবাহনী-মোহামেডান দুই ক্লাবে গিয়ে দেখেছি আবাহনীর তবু নিজস্ব একটা মাঠ আছে, মোহামেডানের তো সেটাও নেই।’
সব জেনে-বুঝে দায়িত্ব নেবেন? বললেন, ‘এএফসি সভাপতি মোহাম্মদ বিন হাম্মাম আমাকে এখানে পাঠিয়েছেন। এই সুযোগে সাফ ফুটবল দেখছি। আমার ইচ্ছা আছে এ দেশে কাজ করার। সেই সুযোগ পাওয়াটা নির্ভর করছে বাফুফের ওপর।’
বাফুফের কি পছন্দ হয়েছে জোরান দরদেভিচকে? বাফুফে সভাপতি সরাসরি কিছু বলতে চান না, ‘জোরানের সঙ্গে কথাবার্তা প্রতিদিনই চলছে। আরও চলবে। তিনি ভালো কোচ সন্দেহ নেই, তবে হুট করে সিদ্ধান্ত নেব না। সব চুলচেরা বিশ্লেষণ করব, যাতে আর বিপদে না পড়ি। আরও কয়েকজন বড় মাপের কোচের খবর আছে। অপেক্ষা করুন।’
একটি সূত্র জানিয়েছে, অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী এক বাংলাদেশির সহযোগিতায় অস্ট্রেলিয়া জাতীয় দলের সাবেক কোচ ফ্র্যাঙ্ক ফারিনার সঙ্গেও যোগাযোগ হয়েছে সালাউদ্দিনের। ওই কোচের সঙ্গে ১৪ ডিসেম্বর টেলিকনফারেন্সের ব্যবস্থাও নাকি করে ফেলেছেন। তবে এ ব্যাপারে সালাউদ্দিন গোপনীয়তা রাখতে চান বলেই হয়তো বললেন, ‘নো কমেন্ট।’
এদিকে তাঁর দল সাফ ফুটবল থেকে বিদায় নিলেও পাকিস্তান কোচ জর্জ কোটান ঢাকায় থেকে যাচ্ছেন ফাইনাল পর্যন্ত। আগামী ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানের সঙ্গে তাঁর এক বছরের চুক্তি শেষ, রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে চুক্তি নবায়ন না করে দেশে ফিরে যাবেন তিনি। যে কারণে কানাঘুষা শোনা যাচ্ছে, বাংলাদেশের সাবেক এই কোচ কি আবার বাংলাদেশ দলের দায়িত্ব নিচ্ছেন কি না। সালাউদ্দিন তেমন সম্ভাবনা উড়িয়েই দিয়েছেন, ‘কোটান অতীত নাম। তাঁর কোনো সম্ভাবনাই নেই।’ কোটান নিজেও বললেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে আমি আগ্রহী নই। শুনেছি তারা (বাফুফে) সার্বিয়ান কোচ নিচ্ছে। ওই কোচের সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে, তিনিই হতে পারেন বাংলাদেশের নতুন কোচ।’
No comments