এক মাসেই অধিদপ্তরের সাংগঠনিক কাঠামো -ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের প্রথম বৈঠক
আগামী এক মাসের মধ্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সাংগঠনিক কাঠামো তৈরি করা হবে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের প্রথম বৈঠক শেষে গতকাল বুধবার পরিষদের চেয়ারম্যান ও বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। এ বিষয়ে নীতিমালা ও প্রবিধানমালা তৈরি করতে নয় সদস্যের একটি উপকমিটিও গঠন করা হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মুস্তাফা মহিউদ্দিন, অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল হোসেন মিঞা, বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক এ কে ফজলুল আহাদ, ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি সালমান এফ রহমান, এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক মীর নিজামউদ্দিন আহমেদ ও সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন, কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) মহাসচিব কাজী ফারুক আহমেদ, সুপার মার্কেট মালিক সমিতির সভাপতি নিয়াজ রহিম, বিজিএমইএর পরিচালক নাহিদ হাসান, তেজগাঁওয়ের মনু মিয়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক কে এম হাসান, আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, বর্তমানে সচিবালয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অস্থায়ী প্রধান কার্যালয় থাকলেও শিগগিরই তা এর বাইরে ঢাকার কারওয়ানবাজারের ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ভবনে স্থানান্তর করা হবে। এর পরপরই গঠন করা হবে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের জেলা কমিটিগুলো।
ফারুক খান বলেন, জনবল নিয়োগের পরই ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করা হবে এবং এটি হবে প্রকৃত অর্থেই আধুনিক সুবিধাসংবলিত একটি ডিজিটাল কার্যালয়। তিনি জানান, এ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন দেওয়া হবে। এর ফলে জনগণ যেকোনো সময় লিখিত, এসএমএস, ফ্যাক্স ও ই-মেইলের মাধ্যমে অভিযোগ জানাতে পারবেন। এর ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯-এর ৩৭-৫৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী অপরাধের শাস্তি হিসেবে এক বছর থেকে তিন বছর কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা থেকে দুই লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় প্রকার দণ্ড অথবা কোনো কোনো ক্ষেত্রে মালামাল বাজেয়াপ্ত করারও ঘোষণা দেন।
গত ২৪ নভেম্বর বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানকে চেয়ারম্যান করে সরকার ২৯ সদস্যের জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ গঠন করে। এতে মন্ত্রী ছাড়াও ১৩ জন সরকারি কর্মকর্তা ও ১৫ জন বেসরকারি খাতের প্রতিনিধি রয়েছেন।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের প্রথম বৈঠক শেষে গতকাল বুধবার পরিষদের চেয়ারম্যান ও বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। এ বিষয়ে নীতিমালা ও প্রবিধানমালা তৈরি করতে নয় সদস্যের একটি উপকমিটিও গঠন করা হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মুস্তাফা মহিউদ্দিন, অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল হোসেন মিঞা, বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক এ কে ফজলুল আহাদ, ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি সালমান এফ রহমান, এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক মীর নিজামউদ্দিন আহমেদ ও সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন, কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) মহাসচিব কাজী ফারুক আহমেদ, সুপার মার্কেট মালিক সমিতির সভাপতি নিয়াজ রহিম, বিজিএমইএর পরিচালক নাহিদ হাসান, তেজগাঁওয়ের মনু মিয়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক কে এম হাসান, আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, বর্তমানে সচিবালয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অস্থায়ী প্রধান কার্যালয় থাকলেও শিগগিরই তা এর বাইরে ঢাকার কারওয়ানবাজারের ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ভবনে স্থানান্তর করা হবে। এর পরপরই গঠন করা হবে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের জেলা কমিটিগুলো।
ফারুক খান বলেন, জনবল নিয়োগের পরই ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করা হবে এবং এটি হবে প্রকৃত অর্থেই আধুনিক সুবিধাসংবলিত একটি ডিজিটাল কার্যালয়। তিনি জানান, এ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন দেওয়া হবে। এর ফলে জনগণ যেকোনো সময় লিখিত, এসএমএস, ফ্যাক্স ও ই-মেইলের মাধ্যমে অভিযোগ জানাতে পারবেন। এর ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯-এর ৩৭-৫৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী অপরাধের শাস্তি হিসেবে এক বছর থেকে তিন বছর কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা থেকে দুই লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় প্রকার দণ্ড অথবা কোনো কোনো ক্ষেত্রে মালামাল বাজেয়াপ্ত করারও ঘোষণা দেন।
গত ২৪ নভেম্বর বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানকে চেয়ারম্যান করে সরকার ২৯ সদস্যের জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ গঠন করে। এতে মন্ত্রী ছাড়াও ১৩ জন সরকারি কর্মকর্তা ও ১৫ জন বেসরকারি খাতের প্রতিনিধি রয়েছেন।
No comments