মুশফিকুরের ব্যাটে উড়ল বিমান
ম্যাচ শেষে বিমানের ক্রিকেটাররা এমনভাবে মাঠে ছুটে গেলেন, যেন লিগই জয় করে ফেলেছেন। হতে পারে জয়ের ধরনের কারণে। ২৭ ওভারে ২০২ রান, লক্ষ্যটা সহজ ছিল না। তবে কঠিন কাজটাও বিমান করেছে বেশ সহজে। আবার হতে পারে মুশফিকুর রহিমকে অভিনন্দন জানাতেও। ৬৩ বলে ৮৪ রানের দুর্দান্ত এক অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন জাতীয় দলের উইকেটকিপার। সুপার লিগের কুয়াশাসিক্ত প্রথম দিনে সহজ জয় পেয়েছে লিগ টেবিলের শীর্ষ দুই দল আবাহনী ও মোহামেডানও।
শেষ হেমন্তের ঘন কুয়াশা কাল শুধু সারা দেশের জনজীবনই বিপর্যস্ত করেনি, কমিয়ে দিয়েছে সুপার লিগের প্রতিটি ম্যাচের দৈর্ঘ্যও। মিরপুরে ২৭ ওভারের ম্যাচে টসজয়ী কলাবাগান ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা করেছিল টি-টোয়েন্টি মেজাজে। ম্যাচের দ্বিতীয় ওভারেই ওপেনার রাসেল আউট হওয়ার পরও নাজমুস সাদাত ও জাহিদের ব্যাটে ১০ ওভারে উঠে যায় ৭৩ রান। ইনিংসের একমাত্র ফিফটি বাঁহাতি ওপেনার নাজমুসের (৪৯ বলে ৫৬), তবে রান পেয়েছেন প্রথম পাঁচ ব্যাটসম্যানের সবাই। ২৭ ওভারে তাই কলাবাগান তুলে ফেলে ২০১ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর।
এমন রান তাড়া করে জিততে শুরুটা যেমন হওয়া উচিত, বিমানের হয়েছে ঠিক তেমনটাই। শাহাদতের করা ম্যাচের প্রথম ওভারেই আসে ১৬ রান, ৫ ওভারে ৫১। শুরুটা করেছিলেন অভিষেক মিত্র, তবে নবম ওভারের প্রথম বলে এই ওপেনার রান আউট (৩১ বলে ৪২) হওয়ার পরও থামেনি ঝড়। ১০ ওভার শেষে বিমানের স্কোর ১ উইকেটে ৯৪। এরপর জহুরুল ও তুষার ইমরান আউট হয়ে গেলে কিছুটা হলেও ম্যাচে ফিরেছিল কলাবাগান। তবে শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার হাশান্থা ফার্নান্দোর সঙ্গে ৪৫ বলে ৬৩ রানের জুটি গড়ে দলকে লক্ষ্যে পৌঁছে দেন ম্যাচ-সেরা মুশফিকুর। ৩৮ বলে ৪টি চার ও এক ছক্কায় লিগে নিজের প্রথম ফিফটিতে পৌঁছানো ওপেনার পরে মেরেছেন আরও ৪টি চার ও একটি ছয়।
মুশফিকুরের মতো লিগে কাল প্রথম ফিফটি পেয়েছেন নাফিস ইকবালও। তবে জাতীয় দলের সাবেক ওপেনার কাল খেলেছেন চার নম্বরে। ফতুল্লায় ৩৪ ওভারের নির্ধারিত ম্যাচে তাঁর দল মোহামেডান সিসিএসকে হারিয়েছে ৬ উইকেটে। ১৫৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩৮ রানে দুই উইকেট পড়ার পর উইকেটে এসেছিলেন নাফিস, ফিরেছেন দলের জয় সঙ্গী করে। ম্যাচ-সেরা অবশ্য তিনি নন, চার উইকেট নিয়ে পাকিস্তানি পেসার রানা নাভেদ। চারটি উইকেটই পেয়েছেন শেষ স্পেলে, শেষ দুই ওভারে তিনটি।
বিকেএসপিতে ২৭ ওভারের ম্যাচে আবাহনীর বিপক্ষে ভিক্টোরিয়া ১০৮ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পরই আসলে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল ম্যাচের সম্ভাব্য ফলাফল। দুই উইকেট করে নিয়েছেন আবাহনীর তিন বোলার শুভাশিষ, রাজ্জাক ও রফিক। তবে ৬ ওভারে ১১ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ভিক্টোরিয়ার মূল হন্তারক সাকিব আল হাসান। আবাহনী অধিনায়ক পরে ব্যাট হাতে অপরাজিত ৩৪ রান করে হয়েছেন ম্যাচ-সেরা। তবে ২৯ বলে ৪২ রান করে আবাহনীকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছিলেন ইমরুল কায়েস।
শেষ হেমন্তের ঘন কুয়াশা কাল শুধু সারা দেশের জনজীবনই বিপর্যস্ত করেনি, কমিয়ে দিয়েছে সুপার লিগের প্রতিটি ম্যাচের দৈর্ঘ্যও। মিরপুরে ২৭ ওভারের ম্যাচে টসজয়ী কলাবাগান ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা করেছিল টি-টোয়েন্টি মেজাজে। ম্যাচের দ্বিতীয় ওভারেই ওপেনার রাসেল আউট হওয়ার পরও নাজমুস সাদাত ও জাহিদের ব্যাটে ১০ ওভারে উঠে যায় ৭৩ রান। ইনিংসের একমাত্র ফিফটি বাঁহাতি ওপেনার নাজমুসের (৪৯ বলে ৫৬), তবে রান পেয়েছেন প্রথম পাঁচ ব্যাটসম্যানের সবাই। ২৭ ওভারে তাই কলাবাগান তুলে ফেলে ২০১ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর।
এমন রান তাড়া করে জিততে শুরুটা যেমন হওয়া উচিত, বিমানের হয়েছে ঠিক তেমনটাই। শাহাদতের করা ম্যাচের প্রথম ওভারেই আসে ১৬ রান, ৫ ওভারে ৫১। শুরুটা করেছিলেন অভিষেক মিত্র, তবে নবম ওভারের প্রথম বলে এই ওপেনার রান আউট (৩১ বলে ৪২) হওয়ার পরও থামেনি ঝড়। ১০ ওভার শেষে বিমানের স্কোর ১ উইকেটে ৯৪। এরপর জহুরুল ও তুষার ইমরান আউট হয়ে গেলে কিছুটা হলেও ম্যাচে ফিরেছিল কলাবাগান। তবে শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার হাশান্থা ফার্নান্দোর সঙ্গে ৪৫ বলে ৬৩ রানের জুটি গড়ে দলকে লক্ষ্যে পৌঁছে দেন ম্যাচ-সেরা মুশফিকুর। ৩৮ বলে ৪টি চার ও এক ছক্কায় লিগে নিজের প্রথম ফিফটিতে পৌঁছানো ওপেনার পরে মেরেছেন আরও ৪টি চার ও একটি ছয়।
মুশফিকুরের মতো লিগে কাল প্রথম ফিফটি পেয়েছেন নাফিস ইকবালও। তবে জাতীয় দলের সাবেক ওপেনার কাল খেলেছেন চার নম্বরে। ফতুল্লায় ৩৪ ওভারের নির্ধারিত ম্যাচে তাঁর দল মোহামেডান সিসিএসকে হারিয়েছে ৬ উইকেটে। ১৫৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩৮ রানে দুই উইকেট পড়ার পর উইকেটে এসেছিলেন নাফিস, ফিরেছেন দলের জয় সঙ্গী করে। ম্যাচ-সেরা অবশ্য তিনি নন, চার উইকেট নিয়ে পাকিস্তানি পেসার রানা নাভেদ। চারটি উইকেটই পেয়েছেন শেষ স্পেলে, শেষ দুই ওভারে তিনটি।
বিকেএসপিতে ২৭ ওভারের ম্যাচে আবাহনীর বিপক্ষে ভিক্টোরিয়া ১০৮ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পরই আসলে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল ম্যাচের সম্ভাব্য ফলাফল। দুই উইকেট করে নিয়েছেন আবাহনীর তিন বোলার শুভাশিষ, রাজ্জাক ও রফিক। তবে ৬ ওভারে ১১ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ভিক্টোরিয়ার মূল হন্তারক সাকিব আল হাসান। আবাহনী অধিনায়ক পরে ব্যাট হাতে অপরাজিত ৩৪ রান করে হয়েছেন ম্যাচ-সেরা। তবে ২৯ বলে ৪২ রান করে আবাহনীকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছিলেন ইমরুল কায়েস।
No comments