১৪ সেপ্টেম্বরে পৃথিবী অতিক্রম করবে সর্বোচ্চ ভবনের সমান গ্রহাণু
দুনিয়ার
সর্বোচ্চ কয়েকটি ভবনের চেয়েও বড় একটি গ্রহাণু আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর পৃথিবী
অতিক্রম করবে। এদিন বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যায় পাঁচটা ৫৪ মিনিটে ঘণ্টায় ১৪
হাজার ৩৬১ বেগে পৃথিবীর ৩৩ লাখ ১২ হাজার ৯৪৪ মাইলের মধ্য দিয়ে এটি অতিক্রম
করবে। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, ২০০০ কিউডব্লিউ সেভেন
নামের গ্রহাণুটির ব্যাস হবে ৯৫১ থেকে দুই হাজার ১৩২ ফুটের মধ্যে।
বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন দুবাইয়ের বুর্জ আল খলিফার উচ্চতা দুই হাজার ৭১৭ ফুট আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভবন সাংহাই টাওয়ারের উচ্চতা দুই হাজার ৭৩ ফুট।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, গ্রহাণুটি পৃথিবী অতিক্রমের সময় কোন ধরণের ঝুঁকি তৈরি করবে না। তবে নাসার সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজ এর গতিপথ পর্যবেক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গত জুনে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছিলেন, কোনও গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত করলে সেখান থেকে সরে যেতে মানুষকে টেলিস্কোপের মাধ্যমেই সতর্কতা দেওয়া সম্ভব।
হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা আটলাস ও প্যান-স্ট্রাস সার্ভে টেলিস্কোপ ব্যবহার করে ২২ জুন পৃথিবীতে প্রবেশের আগেই ছোট একটি গ্রহাণু চিহ্নিত করতে সক্ষম হন। ২০১৯ এমও নামের ১৩ মিটার ব্যাসার্ধের গ্রহাণুটি পৃথিবী থেকে তিন লাখ ১০ হাজার ৬৮৫ মাইল দূরে ছিল। ওই দিন মধ্যরাতে ৩০ মিনিটের মধ্যে চারবার ওই গ্রহাণুটি দেখতে পান জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
পরে ওই গ্রহাণুটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের পর জ্বলে যায়। হাওয়াই থেকে ২৩৬ মাইল দক্ষিণে সাগরের ওপর দিয়ে এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে।
বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন দুবাইয়ের বুর্জ আল খলিফার উচ্চতা দুই হাজার ৭১৭ ফুট আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভবন সাংহাই টাওয়ারের উচ্চতা দুই হাজার ৭৩ ফুট।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, গ্রহাণুটি পৃথিবী অতিক্রমের সময় কোন ধরণের ঝুঁকি তৈরি করবে না। তবে নাসার সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজ এর গতিপথ পর্যবেক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গত জুনে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছিলেন, কোনও গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত করলে সেখান থেকে সরে যেতে মানুষকে টেলিস্কোপের মাধ্যমেই সতর্কতা দেওয়া সম্ভব।
হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা আটলাস ও প্যান-স্ট্রাস সার্ভে টেলিস্কোপ ব্যবহার করে ২২ জুন পৃথিবীতে প্রবেশের আগেই ছোট একটি গ্রহাণু চিহ্নিত করতে সক্ষম হন। ২০১৯ এমও নামের ১৩ মিটার ব্যাসার্ধের গ্রহাণুটি পৃথিবী থেকে তিন লাখ ১০ হাজার ৬৮৫ মাইল দূরে ছিল। ওই দিন মধ্যরাতে ৩০ মিনিটের মধ্যে চারবার ওই গ্রহাণুটি দেখতে পান জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
পরে ওই গ্রহাণুটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের পর জ্বলে যায়। হাওয়াই থেকে ২৩৬ মাইল দক্ষিণে সাগরের ওপর দিয়ে এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে।
No comments