এ বছরের শেষ নাগাদ আকাশে উড়বে পাকিস্তানের তৈরি জেএফ-১৭ ব্লক-থ্রি জঙ্গিবিমান by ফ্রান্জ-স্টিফান গাডি
জেএফ-১৭ ব্লক-থ্রি জঙ্গিবিমান |
পাকিস্তান
এরোনটিক্যাল কমপ্লেক্স ও চেংদু এরোস্পেস কর্পোরেশন (পিএসি/সিএসি)-এর তৈরি
জেএফ-১৭ থান্ডার ব্লক-থ্রি মাল্টিরোল ফাইটার এয়ারক্রাফট চলতি বছরের শেষ
দিকে আকাশে উড়বে।
এসব বিমান ২০২০ সালে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে মোতায়েন শুরু করার কথা রয়েছে। ২০২৪ সালের মধ্যে ৫০টি জেএফ-১৭ ব্লক-থ্রি বহরে সংযুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে পিএএফের।
পিএসি কামরায় এয়ারক্রাফট ম্যানুফেকচারিং ফ্যাক্টরির (এএমএফ) চূড়ান্ত সংযোজন লাইনে এরই মধ্যে প্রবেশ করেছে ব্লক-থ্রি।
পিএসি চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল আহমেদ শাহজাদ এআইএন অনলাইনকে বলেছেন, ৫০টি ব্লক থ্রি এয়ারক্রাফটের প্রথম দুটির সাব-এসেমব্লিগুলো তৈরির কাজ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। এরপর ২০২১, ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪ সালে ১২টি করে বিমান তৈরি করা হবে। এ বছর আমরা আটটি ডুয়েল সিটার সংযোজন করবো, ২০২০ সালে করা হবে ১৪টি এবং বাকি চারটি ২০২১ সালে।
এসব বিমানের ৫৮ শতাংশ সরঞ্জাম তৈরি করে পাকিস্তান। এগুলোর মধ্যে রয়েছে: ডানা, হরাইজন্টার টেইল, ভার্টিক্যাল টেইল ও ফরোয়ার্ড ফিউজেলাজ। অন্যদিকে সিএসি’র তৈরি ৪২ শতাংশ সরঞ্জামের মধ্যে মধ্য ও পেছনের ফিউজেলাজ রয়েছে। পাকিস্তানে সংযোজনের জন্য চীন থেকে এই বিমানের যন্ত্রাংশ নিয়ে আশা হয়। বছরে ২৫টি জেএফ-১৭ এয়ারক্রাফট তৈরির ক্ষমতা রয়েছে পিএসি’র।
পাকিস্তান বিমানবাহিনীর বহরে বর্তমানে সক্রিয় ৮৫টি জেএফ-১৭ ব্লক-১ ও ব্লক-২ রয়েছে। পিএএফের সার্ভিসে মোট জেএফ-১৭ সংখ্যা ছিলো ৯৮। এই সংখ্যা ১১২ পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হবে। পাকিস্তানের প্রথম জেএফ-১৭ স্কোয়াড্রনে ১৪টি জেএফ-১৭ ব্লক-১ ফাইটর রয়েছে। ২০১০ সালে এই স্কোয়াড্রন গঠন করা হয়। পিএএফের বর্তমানে ছয়টি অপারেশনাল স্কোয়াড্রন রয়েছে।
জেএফ-১৭ দিয়ে পিএএফ তার বহরের পুরনো চেংদু এফ-৭ এবং ডসাল্টের মিরেজ থ্রি/ফাইভ ফাইটারগুলো বদলে ফেলছে।
জেএফ-১ ও ২ সংস্করণে রাশিয়ান ক্লিমভ আরডি-৯৩এমএ টারবোগান ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়। ব্লক-থ্রিতে আরডি-৯৩এমএ বা চীনের ডব্লিউএস-১৩ ইঞ্জিন ব্যবহার করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এসব বিমান ২০২০ সালে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে মোতায়েন শুরু করার কথা রয়েছে। ২০২৪ সালের মধ্যে ৫০টি জেএফ-১৭ ব্লক-থ্রি বহরে সংযুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে পিএএফের।
পিএসি কামরায় এয়ারক্রাফট ম্যানুফেকচারিং ফ্যাক্টরির (এএমএফ) চূড়ান্ত সংযোজন লাইনে এরই মধ্যে প্রবেশ করেছে ব্লক-থ্রি।
পিএসি চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল আহমেদ শাহজাদ এআইএন অনলাইনকে বলেছেন, ৫০টি ব্লক থ্রি এয়ারক্রাফটের প্রথম দুটির সাব-এসেমব্লিগুলো তৈরির কাজ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। এরপর ২০২১, ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪ সালে ১২টি করে বিমান তৈরি করা হবে। এ বছর আমরা আটটি ডুয়েল সিটার সংযোজন করবো, ২০২০ সালে করা হবে ১৪টি এবং বাকি চারটি ২০২১ সালে।
এসব বিমানের ৫৮ শতাংশ সরঞ্জাম তৈরি করে পাকিস্তান। এগুলোর মধ্যে রয়েছে: ডানা, হরাইজন্টার টেইল, ভার্টিক্যাল টেইল ও ফরোয়ার্ড ফিউজেলাজ। অন্যদিকে সিএসি’র তৈরি ৪২ শতাংশ সরঞ্জামের মধ্যে মধ্য ও পেছনের ফিউজেলাজ রয়েছে। পাকিস্তানে সংযোজনের জন্য চীন থেকে এই বিমানের যন্ত্রাংশ নিয়ে আশা হয়। বছরে ২৫টি জেএফ-১৭ এয়ারক্রাফট তৈরির ক্ষমতা রয়েছে পিএসি’র।
পাকিস্তান বিমানবাহিনীর বহরে বর্তমানে সক্রিয় ৮৫টি জেএফ-১৭ ব্লক-১ ও ব্লক-২ রয়েছে। পিএএফের সার্ভিসে মোট জেএফ-১৭ সংখ্যা ছিলো ৯৮। এই সংখ্যা ১১২ পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হবে। পাকিস্তানের প্রথম জেএফ-১৭ স্কোয়াড্রনে ১৪টি জেএফ-১৭ ব্লক-১ ফাইটর রয়েছে। ২০১০ সালে এই স্কোয়াড্রন গঠন করা হয়। পিএএফের বর্তমানে ছয়টি অপারেশনাল স্কোয়াড্রন রয়েছে।
জেএফ-১৭ দিয়ে পিএএফ তার বহরের পুরনো চেংদু এফ-৭ এবং ডসাল্টের মিরেজ থ্রি/ফাইভ ফাইটারগুলো বদলে ফেলছে।
জেএফ-১ ও ২ সংস্করণে রাশিয়ান ক্লিমভ আরডি-৯৩এমএ টারবোগান ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়। ব্লক-থ্রিতে আরডি-৯৩এমএ বা চীনের ডব্লিউএস-১৩ ইঞ্জিন ব্যবহার করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
No comments