আমাদের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করছে পুলিশ
একাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু আছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন
কমিশনার কেএম নুরুল হুদা। তিনি বলেছেন, ‘পুলিশ কমিশনের নিয়ন্ত্রণে আছে,
আমাদের কথা মানছে। কমিশনের নির্দেশনার বাইরে বিনা কারণে পুলিশ কাউকে
গ্রেপ্তার-হয়রানি করছে না। গতকাল নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নির্বাচনে
করণীয় বিষয়ে ব্রিফিংয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের
জবাবে এসব কথা বলেন সিইসি। একাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে
পুলিশের বিরুদ্ধে গণহারে মামলা ও গ্রেপ্তারের অভিযোগ করে আসছে সরকারবিরোধী
জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।
এই জোটের পক্ষ থেকে ‘দলবাজ’ পুলিশ কর্মকর্তাদের তালিকা ইসিতে জমা দেয়া হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া নেতাকর্মীদের তালিকাও সিইসি বরাবর জমা দিয়েছে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন এ জোট। নিখোঁজের তিন দিন পর গত বৃহস্পতিবার রাতে মনোনয়ন প্রত্যাশী এক বিএনপি নেতার লাশ বুড়িগঙ্গা নদীতে পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় বিএনপির অভিযোগের তীর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দিকে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর ইসির নিয়ন্ত্রণ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। গায়েবি মামলা দায়ের ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের ওপর নজরদারি বিষয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে খোদ একজন নির্বাচন কমিশনারও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন গত বৃহস্পতিবার। গতকাল সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, নির্বাচনী বিধিমালা ও আইন অনুযায়ী যেভাবে এগোনোর কথা সবকিছু ঠিকভাবেই এগোচ্ছে। পুলিশ আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে। কিছু দিন আগেও আমরা পুুলিশকে নির্দেশনা দিয়েছি। নির্দেশনা ছাড়া পুলিশ কাজ করবে না, এমন কথাই দিয়েছে। সে কথা মতো তারা এখনও আমাদের নির্দেশে কাজ করছে। কমিশনের নির্দেশনা মানলেও সরকারের নির্দেশ পুলিশ পালন করছে কি না জানতে চাইলে সিইসি বলেন, সরকারের দিক থেকে কোনো নির্দেশনা নেই। নির্বাচনের বিষয়ে কমিশনের নির্দেশই মাঠে যায়, পুলিশ সে অনুযায়ীই কাজ করে।
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, নির্বাচন পরিচালনা করা নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। এ নির্বাচন পরিচালনার জন্য রিটার্নিং অফিসারদের জেলা-উপজেলা ও নির্বাচনী এলাকা অনুযায়ী দায়িত্ব দেয়া হয়ে থাকে। রিটার্নিং অফিসাররা সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও প্রিজাইডিং অফিসারদের মাঠ পর্যায়ে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দেবেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা ফিল্ড লেভেলে কর্মকর্তাদের সহযোগিতা করবেন। এ রকম নানা বিষয় ও আইনের বিভিন্ন বিধিবিধান সম্পর্কে তাদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এ সভায় উপস্থিত ছিলেন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, অতিরিক্ত সচিব মো. মোখলেছুর রহমান ও নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (ইটিআই) মহাপরিচালক মোস্তফা ফারুক। ব্রিফিংয়ে অংশ নেন ঢাকা, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ ও শেরপুরসহ কয়েকটি জেলার ২২৮ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
এই জোটের পক্ষ থেকে ‘দলবাজ’ পুলিশ কর্মকর্তাদের তালিকা ইসিতে জমা দেয়া হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া নেতাকর্মীদের তালিকাও সিইসি বরাবর জমা দিয়েছে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন এ জোট। নিখোঁজের তিন দিন পর গত বৃহস্পতিবার রাতে মনোনয়ন প্রত্যাশী এক বিএনপি নেতার লাশ বুড়িগঙ্গা নদীতে পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় বিএনপির অভিযোগের তীর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দিকে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর ইসির নিয়ন্ত্রণ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। গায়েবি মামলা দায়ের ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের ওপর নজরদারি বিষয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে খোদ একজন নির্বাচন কমিশনারও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন গত বৃহস্পতিবার। গতকাল সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, নির্বাচনী বিধিমালা ও আইন অনুযায়ী যেভাবে এগোনোর কথা সবকিছু ঠিকভাবেই এগোচ্ছে। পুলিশ আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে। কিছু দিন আগেও আমরা পুুলিশকে নির্দেশনা দিয়েছি। নির্দেশনা ছাড়া পুলিশ কাজ করবে না, এমন কথাই দিয়েছে। সে কথা মতো তারা এখনও আমাদের নির্দেশে কাজ করছে। কমিশনের নির্দেশনা মানলেও সরকারের নির্দেশ পুলিশ পালন করছে কি না জানতে চাইলে সিইসি বলেন, সরকারের দিক থেকে কোনো নির্দেশনা নেই। নির্বাচনের বিষয়ে কমিশনের নির্দেশই মাঠে যায়, পুলিশ সে অনুযায়ীই কাজ করে।
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, নির্বাচন পরিচালনা করা নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। এ নির্বাচন পরিচালনার জন্য রিটার্নিং অফিসারদের জেলা-উপজেলা ও নির্বাচনী এলাকা অনুযায়ী দায়িত্ব দেয়া হয়ে থাকে। রিটার্নিং অফিসাররা সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও প্রিজাইডিং অফিসারদের মাঠ পর্যায়ে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দেবেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা ফিল্ড লেভেলে কর্মকর্তাদের সহযোগিতা করবেন। এ রকম নানা বিষয় ও আইনের বিভিন্ন বিধিবিধান সম্পর্কে তাদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এ সভায় উপস্থিত ছিলেন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, অতিরিক্ত সচিব মো. মোখলেছুর রহমান ও নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (ইটিআই) মহাপরিচালক মোস্তফা ফারুক। ব্রিফিংয়ে অংশ নেন ঢাকা, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ ও শেরপুরসহ কয়েকটি জেলার ২২৮ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
No comments