পুঁজিবাজারে অংশীদারিত্ব: ডিএসই’র সঙ্গে চীনা কনসোর্টিয়ামের চুক্তি আজ
ঢাকা
স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সঙ্গে কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে চীনের দুই স্টক
এক্সচেঞ্জ শেনঝেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের কনসোর্টিয়ামের চুক্তি
স্বাক্ষরিত হচ্ছে। আজ সোমবার রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলে এই চুক্তি
স্বাক্ষর হবে বলে নিশ্চিত করেছেন ডিএসই মুখপাত্র শফিকুর রহমান। অনুষ্ঠানে
প্রধান অতিথি হিসেবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও বিশেষ অতিথি
হিসেবে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)
চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেন উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া ডিএসই’র
পরিচালনা পর্ষদসহ শেয়ারহোল্ডারগণ, শেনঝেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের
কনসোর্টিয়ামের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। চীনের দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে
কৌশলগত অংশীদার করার মাধ্যমে দেশের প্রধান পুঁজিবাজারের জন্য নতুন দিগন্ত
উন্মোচিত হতে যাচ্ছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
ডিএসই সূত্র জানায়, গত ৩ রা মে চীনের শেনচেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জকে কৌশলগত অংশীদার করতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রস্তাব অনুমোদন করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। চীনা এই কনসোর্টিয়াম ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ডিএসই’র ২৫ শতাংশ বা ৪৫,০৯,৪৪,১২৫টি শেয়ার ২১ টাকা দরে কিনবে; যার মূল্য ৯০০ কোটি টাকার বেশি। পাশাপাশি চীনা এই কনসোর্টিয়াম ডিএসই’র কারিগরি ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নে ৩০০ কোটিরও বেশি টাকা (৩৭ মিলিয়ন ডলার) খরচ করবে বলে প্রস্তাবে উল্লেখ করেছে তারা।
ডিএসই’র সাবেক সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন, চীনাদের আর্থিক ও কারিগরি প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে ডিএসই’র যেমন কাজে লাগবে তেমনি তাদের ব্রান্ড ডিএসইকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেবে। চীনের প্রধান তিনটি স্টক এক্সচেঞ্জের মধ্যে সাংহাই ও শেনজেন রয়েছে যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে। বাজার মূলধনের দিক থেকে বিশ্বের সেরা ১০টি স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকায়ও রয়েছে এই দুই পুঁজিবাজার।
সাংহাই স্টক একচেঞ্জের বাজার মূলধন সাড়ে ৩ ট্রিলিয়ন ডলার আর শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন ২.২ ট্রিলিয়ন ডলার। অপরদিকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন ৫১ বিলিয়ন ডলারের বেশি। শাকিল রিজভী বলেন, বোঝাই যাচ্ছে তারা যখন কোনো বাজারের অংশীদার হবে তখন সেই বাজারেরও প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনাও থাকবে। চীনের কনসোর্টিয়াম কাজ শুরুর পর ডিএসইতে বিদেশি বিনিয়োগকারী, দৈনিক লেনদেন বাড়বে এবং পণ্যের বহুমুখীকরণ হবে বলে মনে করেন শাকিল রিজভী।
জানা গেছে, কৌশলগত অংশীদার পেতে গত বছরের শেষদিকে ডিএসই’র আহ্বানে দুটি কনসোর্টিয়াম দরপত্র জমা দেয়। এদের মধ্যে ছিল চীনের শেনচেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের কনসোর্টিয়াম এবং ভারতের ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ, ফ্রন্টিয়ার বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের নাসডাক-এর কনসোর্টিয়াম। দুটি কনসোর্টিয়ামের প্রস্তাব যাচাই-বাছাই করে ১০ই ফেব্রুয়ারি চীনের কনসোর্টিয়ামকে গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেয় ডিএসই। এরপর চীনের কনসোর্টিয়ামকে কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে পেতে গত ২২শে ফেব্রুয়ারি নিয়ন্ত্রক সংস্থায় আবেদন করে ডিএসই। কিন্তু ১৯শে মার্চ প্রস্তাব অনুমোদন না দিয়ে কিছু শর্তসাপেক্ষে তা সংশোধন করতে বলে বিএসইসি। এরপর ৩০শে এপ্রিল কোম্পানির সাধারণ সভায় সংশোধিত প্রস্তাবে অনুমোদন দেয় ডিএসই’র শেয়ার হোল্ডাররা। ডিএসইর এ সিদ্ধান্তের পর ৩রা মে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় বিএসইসি।
ডিএসই সূত্র জানায়, গত ৩ রা মে চীনের শেনচেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জকে কৌশলগত অংশীদার করতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রস্তাব অনুমোদন করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। চীনা এই কনসোর্টিয়াম ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ডিএসই’র ২৫ শতাংশ বা ৪৫,০৯,৪৪,১২৫টি শেয়ার ২১ টাকা দরে কিনবে; যার মূল্য ৯০০ কোটি টাকার বেশি। পাশাপাশি চীনা এই কনসোর্টিয়াম ডিএসই’র কারিগরি ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নে ৩০০ কোটিরও বেশি টাকা (৩৭ মিলিয়ন ডলার) খরচ করবে বলে প্রস্তাবে উল্লেখ করেছে তারা।
ডিএসই’র সাবেক সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন, চীনাদের আর্থিক ও কারিগরি প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে ডিএসই’র যেমন কাজে লাগবে তেমনি তাদের ব্রান্ড ডিএসইকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেবে। চীনের প্রধান তিনটি স্টক এক্সচেঞ্জের মধ্যে সাংহাই ও শেনজেন রয়েছে যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে। বাজার মূলধনের দিক থেকে বিশ্বের সেরা ১০টি স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকায়ও রয়েছে এই দুই পুঁজিবাজার।
সাংহাই স্টক একচেঞ্জের বাজার মূলধন সাড়ে ৩ ট্রিলিয়ন ডলার আর শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন ২.২ ট্রিলিয়ন ডলার। অপরদিকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন ৫১ বিলিয়ন ডলারের বেশি। শাকিল রিজভী বলেন, বোঝাই যাচ্ছে তারা যখন কোনো বাজারের অংশীদার হবে তখন সেই বাজারেরও প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনাও থাকবে। চীনের কনসোর্টিয়াম কাজ শুরুর পর ডিএসইতে বিদেশি বিনিয়োগকারী, দৈনিক লেনদেন বাড়বে এবং পণ্যের বহুমুখীকরণ হবে বলে মনে করেন শাকিল রিজভী।
জানা গেছে, কৌশলগত অংশীদার পেতে গত বছরের শেষদিকে ডিএসই’র আহ্বানে দুটি কনসোর্টিয়াম দরপত্র জমা দেয়। এদের মধ্যে ছিল চীনের শেনচেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের কনসোর্টিয়াম এবং ভারতের ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ, ফ্রন্টিয়ার বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের নাসডাক-এর কনসোর্টিয়াম। দুটি কনসোর্টিয়ামের প্রস্তাব যাচাই-বাছাই করে ১০ই ফেব্রুয়ারি চীনের কনসোর্টিয়ামকে গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেয় ডিএসই। এরপর চীনের কনসোর্টিয়ামকে কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে পেতে গত ২২শে ফেব্রুয়ারি নিয়ন্ত্রক সংস্থায় আবেদন করে ডিএসই। কিন্তু ১৯শে মার্চ প্রস্তাব অনুমোদন না দিয়ে কিছু শর্তসাপেক্ষে তা সংশোধন করতে বলে বিএসইসি। এরপর ৩০শে এপ্রিল কোম্পানির সাধারণ সভায় সংশোধিত প্রস্তাবে অনুমোদন দেয় ডিএসই’র শেয়ার হোল্ডাররা। ডিএসইর এ সিদ্ধান্তের পর ৩রা মে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় বিএসইসি।
No comments