সিরিয়ায় ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানালেন এরদোগান!
তুরস্কের
প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান সিরিয়ায় ইহুদিবাদী ইসরাইলের সাম্প্রতিক
বিমান হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, তেল আবিব গোটা মধ্যপ্রাচ্যকে
যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে চায়। তিনি সিরিয়ায় ইসরাইলি হামলাকে ‘অপ্রয়োজনীয়
আগ্রাসন’ বলেও অভিহিত করেছেন।
এরদোগান বিবিসি আরবি’কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আরো বলেন, ইহুদিবাদী ইসরাইল আতঙ্কের বীজ বপন করে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলকে একটি ‘যুদ্ধাঞ্চলে’ পরিণত করতে চায়। ইসরাইলি বিমান হামলায় সিরিয়ার সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘিত হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট।
সিরিয়ার অভ্যন্তরে অসংখ্য লক্ষ্যবস্তুতে ইসরাইল বিমান হামলা চালানোর দাবি করার তিনদিন পর এরদোগান এসব মন্তব্য করলেন। গত কয়েক দশকের মধ্যে সিরিয়ার অভ্যন্তরে এটি ইসরাইলের সবচেয়ে বিস্তৃত হামলা বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা গেছে।
সিরিয়ায় তৎপর উগ্র তাকফিরি জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোকে সহযোগিতা করার লক্ষ্যে গত কয়েক বছরে দেশটির সেনা অবস্থানে বিমান হামলা চালিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরাইল। সিরিয়ার ইসরাইল বিরোধী প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করার লক্ষ্যে ২০১১ সালে তেল আবিব ও তার পশ্চিমা মিত্রদের পৃষ্ঠপোষকতায় সিরিয়ায় ভয়াবহ সহিংসতা চাপিয়ে দেয়া হয়।
সে সময় যেসব দেশের নেতারা প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতা থেকে সরে যাওয়ার জন্য সরাসরি আহ্বান জানিয়েছিলেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোগান তাদের অন্যতম। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সিরিয়ার সেনাবাহিনী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ব্যাপক বিজয় অর্জন করার পর সেসব দেশ নিজেদের ভোল পাল্টে ফেলেছে।
এরদোগান বিবিসি আরবি’কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আরো বলেন, ইহুদিবাদী ইসরাইল আতঙ্কের বীজ বপন করে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলকে একটি ‘যুদ্ধাঞ্চলে’ পরিণত করতে চায়। ইসরাইলি বিমান হামলায় সিরিয়ার সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘিত হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট।
সিরিয়ার অভ্যন্তরে অসংখ্য লক্ষ্যবস্তুতে ইসরাইল বিমান হামলা চালানোর দাবি করার তিনদিন পর এরদোগান এসব মন্তব্য করলেন। গত কয়েক দশকের মধ্যে সিরিয়ার অভ্যন্তরে এটি ইসরাইলের সবচেয়ে বিস্তৃত হামলা বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা গেছে।
সিরিয়ায় তৎপর উগ্র তাকফিরি জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোকে সহযোগিতা করার লক্ষ্যে গত কয়েক বছরে দেশটির সেনা অবস্থানে বিমান হামলা চালিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরাইল। সিরিয়ার ইসরাইল বিরোধী প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করার লক্ষ্যে ২০১১ সালে তেল আবিব ও তার পশ্চিমা মিত্রদের পৃষ্ঠপোষকতায় সিরিয়ায় ভয়াবহ সহিংসতা চাপিয়ে দেয়া হয়।
সে সময় যেসব দেশের নেতারা প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতা থেকে সরে যাওয়ার জন্য সরাসরি আহ্বান জানিয়েছিলেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোগান তাদের অন্যতম। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সিরিয়ার সেনাবাহিনী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ব্যাপক বিজয় অর্জন করার পর সেসব দেশ নিজেদের ভোল পাল্টে ফেলেছে।
No comments