এ মাসেই পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্র ভাঙার ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
আগামী
দুই সপ্তাহের মধ্যে পুঙ্গে-রি পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্র ভেঙে ফেলার
প্রতিশ্রুতি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। ২৩-২৫শে মে’র মধ্যে ভেঙে ফেলার কাজ
সমপন্ন করা হবে। এই কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করার জন্য বিদেশি সাংবাদিকদের
আমন্ত্রণ জানানো হবে। গত সেপ্টেম্বরে কেন্দ্রটি কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে
থাকতে পারে বলে জানিয়েছিল বিজ্ঞানীরা বর্তমানে পরীক্ষা কেন্দ্রটি ভেঙে
ফেলার জন্য প্রয়োজনীয় কারিগরি পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে, শনিবার রাষ্ট্র
পরিচালিত বার্তা সংস্থা কেসিএনএ’তে দেয়া বিবৃতিতে জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এ
খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, আগামী মাসেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রামপ ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন’র মধ্যকার বহু প্রতিক্ষীত বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হওয়ার সপ্তাহ তিনেক আগেই পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্র ভেঙে ফেলার ঘোষণা দিলো উত্তর কোরিয়া। এপ্রিল মাসে দক্ষিণ কোরীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছিল, মে মাসে পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্র ভাঙার কাজ সমপন্ন করবে উত্তর কোরিয়া এবং ওই প্রক্রিয়ার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে থাকার জন্য বিদেশি বিশেষজ্ঞদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। তবে কেসিএনএ’তে দেয়া বিবৃতিতে, বিদেশি বিশেষজ্ঞদের আমন্ত্রণ জানানোর কোনো কথা উল্লেখ করা হয়নি। তবে, বিদেশি সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানানোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত পুঙ্গে-রি পরীক্ষা কেন্দ্রটিই দেশটির প্রধান পারমাণবিক কেন্দ্র বলে ধারণা করা হয়। ২০০৬ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত কেন্দ্রটি থেকে ছয়টি পরীক্ষা চালানো হয়েছে। কিন্তু সমপ্রতি বিশ্বকে অবাক করে দিয়ে পারমাণবিক অস্ত্র-সক্ষম হওয়ার প্রচেষ্টা বাদ দিতে সম্মত হয়েছেন দেশটির নেতা কিম জং উন। সে সূত্র ধরেই পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্রটি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী মাসে ট্রামেপর সঙ্গে তার এ বিষয়ে বৈঠকে বসার কথা রয়েছে। পাশাপাশি দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে শান্তিচুক্তি করতেও সম্মত হয়েছেন তিনি।
বিবিসি’র খবরে বলা হয়েছে, কেন্দ্রটি ভাঙার জন্য কোনো নির্দিষ্ট দিন নির্ধারণ করা হয়নি। আবহাওয়া বিবেচনা করে ২৩ থেকে ২৫শে মে’র মধ্যে কোনো একদিন এই কার্যক্রম সমপন্ন করা হবে। কেন্দ্রটি ভাঙার অংশ হিসেবে এর নিচে অবস্থিত সব সুড়ঙ্গ বিস্ফোরক দিয়ে ধ্বংস করে দেয়া হবে। সরিয়ে নেয়া হবে সব গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ স্থাপনা। পুরো প্রক্রিয়াটি পর্যবেক্ষণের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও রাশিয়া থেকে সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
উত্তর কোরিয়া জানিয়েছে, তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে কেবল স্থানীয় গণমাধ্যমকে নয়, অন্যান্য দেশের সাংবাদিকদেরও সরজমিন প্রতিবেদন করার সুযোগ দেয়া। যাতে এ ভাঙার প্রক্রিয়াটিতে স্বচ্ছতা প্রতিফলিত হয়। তবে, এত সীমিত সংখ্যক দেশের সাংবাদিকদের কেন নিমন্ত্রণ জানানো হবে? এ বিষয়ে ব্যাখ্যা করে উত্তর কোরিয়া তাদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, পরীক্ষা কেন্দ্রের জায়গা ছোট হওয়ার কারণে ও এর অবস্থান দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলের গভীরে হওয়ায় সীমিত সংখ্যক দেশের সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
খবরে বলা হয়, আগামী মাসেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রামপ ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন’র মধ্যকার বহু প্রতিক্ষীত বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হওয়ার সপ্তাহ তিনেক আগেই পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্র ভেঙে ফেলার ঘোষণা দিলো উত্তর কোরিয়া। এপ্রিল মাসে দক্ষিণ কোরীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছিল, মে মাসে পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্র ভাঙার কাজ সমপন্ন করবে উত্তর কোরিয়া এবং ওই প্রক্রিয়ার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে থাকার জন্য বিদেশি বিশেষজ্ঞদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। তবে কেসিএনএ’তে দেয়া বিবৃতিতে, বিদেশি বিশেষজ্ঞদের আমন্ত্রণ জানানোর কোনো কথা উল্লেখ করা হয়নি। তবে, বিদেশি সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানানোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত পুঙ্গে-রি পরীক্ষা কেন্দ্রটিই দেশটির প্রধান পারমাণবিক কেন্দ্র বলে ধারণা করা হয়। ২০০৬ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত কেন্দ্রটি থেকে ছয়টি পরীক্ষা চালানো হয়েছে। কিন্তু সমপ্রতি বিশ্বকে অবাক করে দিয়ে পারমাণবিক অস্ত্র-সক্ষম হওয়ার প্রচেষ্টা বাদ দিতে সম্মত হয়েছেন দেশটির নেতা কিম জং উন। সে সূত্র ধরেই পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্রটি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী মাসে ট্রামেপর সঙ্গে তার এ বিষয়ে বৈঠকে বসার কথা রয়েছে। পাশাপাশি দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে শান্তিচুক্তি করতেও সম্মত হয়েছেন তিনি।
বিবিসি’র খবরে বলা হয়েছে, কেন্দ্রটি ভাঙার জন্য কোনো নির্দিষ্ট দিন নির্ধারণ করা হয়নি। আবহাওয়া বিবেচনা করে ২৩ থেকে ২৫শে মে’র মধ্যে কোনো একদিন এই কার্যক্রম সমপন্ন করা হবে। কেন্দ্রটি ভাঙার অংশ হিসেবে এর নিচে অবস্থিত সব সুড়ঙ্গ বিস্ফোরক দিয়ে ধ্বংস করে দেয়া হবে। সরিয়ে নেয়া হবে সব গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ স্থাপনা। পুরো প্রক্রিয়াটি পর্যবেক্ষণের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও রাশিয়া থেকে সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
উত্তর কোরিয়া জানিয়েছে, তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে কেবল স্থানীয় গণমাধ্যমকে নয়, অন্যান্য দেশের সাংবাদিকদেরও সরজমিন প্রতিবেদন করার সুযোগ দেয়া। যাতে এ ভাঙার প্রক্রিয়াটিতে স্বচ্ছতা প্রতিফলিত হয়। তবে, এত সীমিত সংখ্যক দেশের সাংবাদিকদের কেন নিমন্ত্রণ জানানো হবে? এ বিষয়ে ব্যাখ্যা করে উত্তর কোরিয়া তাদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, পরীক্ষা কেন্দ্রের জায়গা ছোট হওয়ার কারণে ও এর অবস্থান দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলের গভীরে হওয়ায় সীমিত সংখ্যক দেশের সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
No comments