চুক্তি রক্ষায় অংশীদারদের সময় বেঁধে দিয়েছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্র
বেরিয়ে যাওয়ার পরেও পারমাণবিক চুক্তি বহাল রাখা হবে কিনা সে বিষয়ে
সিদ্ধান্ত নিতে ইউরোপীয় অংশীদার দেশগুলোকে ৩১শে মে পর্যন্ত সময় বেঁধে
দিয়েছে ইরান। অংশীদাররা যদি চুক্তি বহাল রাখতে চায় তাহলে এই সময়ের মধ্যেই
তাদের পরবর্তী পরিকল্পনা উপস্থাপন করতে হবে। যাতে ইরানকে মার্কিন
নিষেধাজ্ঞা প্রতিরোধের সক্ষমতা প্রদান করা হবে। অন্যথায় দ্রুতই ইউরেনিয়াম
সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়া শুরু করবে ইরান। শুক্রবার ভিয়েনায় পারমাণবিক চুক্তির
অংশীদার দেশগুলোর সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন ইরানের সহকারী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
খবরে বলা হয়, পারমাণবিক চুক্তির ভবিষ্যৎ নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা করতে শুক্রবার ইরানের সঙ্গে বৈঠকে বসে চীন, রাশিয়া, ফ্রান্স, বৃটেন ও জার্মানি। বৈঠক শেষে ইরানের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেন, অংশীদার দেশগুলোর মধ্যে সমঝোতা চলছে। মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরানের যে ক্ষতি হবে তা পুষিয়ে দিতে অংশীদাররা কি সিদ্ধান্ত নেয়, সেটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তিনি বলেন, ইরানের তেল রপ্তানি, ব্যাংক লেনদেন ও বৈদেশিক বিনিয়োগ খাতে সৃষ্ট সংকটের ‘কার্যকর সমাধান’ প্রয়োজন। ইরানের আর্থিক নিরাপত্তা খুবই জরুরি। পরবর্তী পর্যায় হলো, এই আর্থিক নিরাপত্তা ‘প্যাকেজের’ নিশ্চয়তা পাওয়া। আগামী কয়েক সপ্তাহ অংশীদার দেশগুলোর মধ্যে আলোচনা চলবে। এর পরই ইরান চুক্তির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চুক্তি রক্ষার বিষয়ে রাশিয়া, চীন ও ইউরোপীয় দেশগুলো আন্তরিক। তারা বুঝতে পেরেছে যে, ইরানের স্বার্থ কতটুকু রক্ষা করা হবে তার ওপর চুক্তির ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে।
এদিকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ইইউ কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারে না। তবে আমরা ইরানের জন্য মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পারি। এতে আমাদের স্বার্থ রক্ষা হবে। একই সঙ্গে ইরানের সঙ্গে আরো বাণিজ্যের সুযোগ তৈরি হবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বেরিয়ে যাওয়ার ফলে সৃষ্ট সংকট নিরসনে কয়েকটি বিকল্প নিয়ে কাজ করছি। তবে এমন কিছু বিষয় রয়েছে যাতে আরো সময় লাগতে পারে। চুক্তি বহাল রাখার বিষয়ে আশা প্রকাশ করেছেন বৈঠকে রাশিয়ার প্রতিনিধি মিখাইল উলিয়ানভ। তিনি বলেন, আমাদের সফল হওয়ার সকল সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া রাজনৈতিক সদিচ্ছাও আছে। অবশ্যই এই জেসিপিওএ একটি অন্যতম প্রধান আন্তর্জাতিক চুক্তি। এটা শুধু যুক্তরাষ্ট্রের বিষয় না। এটা গোটা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বিষয়।
খবরে বলা হয়, পারমাণবিক চুক্তির ভবিষ্যৎ নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা করতে শুক্রবার ইরানের সঙ্গে বৈঠকে বসে চীন, রাশিয়া, ফ্রান্স, বৃটেন ও জার্মানি। বৈঠক শেষে ইরানের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেন, অংশীদার দেশগুলোর মধ্যে সমঝোতা চলছে। মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরানের যে ক্ষতি হবে তা পুষিয়ে দিতে অংশীদাররা কি সিদ্ধান্ত নেয়, সেটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তিনি বলেন, ইরানের তেল রপ্তানি, ব্যাংক লেনদেন ও বৈদেশিক বিনিয়োগ খাতে সৃষ্ট সংকটের ‘কার্যকর সমাধান’ প্রয়োজন। ইরানের আর্থিক নিরাপত্তা খুবই জরুরি। পরবর্তী পর্যায় হলো, এই আর্থিক নিরাপত্তা ‘প্যাকেজের’ নিশ্চয়তা পাওয়া। আগামী কয়েক সপ্তাহ অংশীদার দেশগুলোর মধ্যে আলোচনা চলবে। এর পরই ইরান চুক্তির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চুক্তি রক্ষার বিষয়ে রাশিয়া, চীন ও ইউরোপীয় দেশগুলো আন্তরিক। তারা বুঝতে পেরেছে যে, ইরানের স্বার্থ কতটুকু রক্ষা করা হবে তার ওপর চুক্তির ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে।
এদিকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ইইউ কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারে না। তবে আমরা ইরানের জন্য মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পারি। এতে আমাদের স্বার্থ রক্ষা হবে। একই সঙ্গে ইরানের সঙ্গে আরো বাণিজ্যের সুযোগ তৈরি হবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বেরিয়ে যাওয়ার ফলে সৃষ্ট সংকট নিরসনে কয়েকটি বিকল্প নিয়ে কাজ করছি। তবে এমন কিছু বিষয় রয়েছে যাতে আরো সময় লাগতে পারে। চুক্তি বহাল রাখার বিষয়ে আশা প্রকাশ করেছেন বৈঠকে রাশিয়ার প্রতিনিধি মিখাইল উলিয়ানভ। তিনি বলেন, আমাদের সফল হওয়ার সকল সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া রাজনৈতিক সদিচ্ছাও আছে। অবশ্যই এই জেসিপিওএ একটি অন্যতম প্রধান আন্তর্জাতিক চুক্তি। এটা শুধু যুক্তরাষ্ট্রের বিষয় না। এটা গোটা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বিষয়।
No comments