জেরুজালেম ইস্যুতে একঘরে যুক্তরাষ্ট্র!
মার্কিন
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী ঘোষণা এবং
তেলআভিভ থেকে দূতাবাস সেখানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে আজ জরুরি
বৈঠক ডেকেছিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। বৈঠক চলাকালীন ১৫ সদস্যের পরিষদে
মার্কিন প্রতিনিধি নিকি হ্যালি একাই দেশের প্রেসিডেন্টের হয়ে সরব হলেন।
বাকি কোন দেশই সমর্থন জানাল না যুক্তরাষ্ট্রকে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের
ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত ফ্রান্স, ব্রিটেনও কড়া সমালোচনা করল ট্রাম্পের।
ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি ও সুইডেন একটি যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে—
যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তকে আমরা মানি না। এটি নিরাপত্তা পরিষদের
প্রস্তাব-বিরোধী এবং বিশ্বের ওই অংশের শান্তি রক্ষার ক্ষেত্রে খুবই
অস্বস্তিকর।
তাদের বক্তব্য, জেরুজালেমের পরিচয় ঠিক কী হবে, সেটা ইসরায়েল ও প্যালেস্তাইনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে, চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করে স্থির করা উচিত। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সব দেশের অবস্থান বরাবরই এক— জেরুজালেমকে ইসরায়েল ও প্যালেস্তাইন, দুই দেশেরই রাজধানী ঘোষণা করা হোক। সেটা না করলে আখেরে জেরুজালেমের সার্বভৌমত্ব বজায় রাখা সম্ভব নয়। দিন দুয়েক আগে ইইউ-এর বিদেশনীতি বিষয়ক দফতরের প্রধান ফেডেরিকা মোঘেরিনিও এ কথা জানিয়েছিলেন।
এ প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধি নিকি হ্যালির বক্তব্য, ওই দু’দেশের সীমান্ত নিয়ে কোন মন্তব্য করেননি ট্রাম্প।
আর জেরুজালেমের সার্বভৌমত্ব যে ইসরায়েল ও প্যালেস্তাইনকে আলোচনার মাধ্যমে বজায় রাখতে হবে, সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। হ্যালির কথায়, আমরা জানতাম, প্রশ্ন উঠবেই। কিন্তু আমাদের এই সিদ্ধান্ত শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। ভয়ে পিছিয়ে গিয়ে তো কোন লাভ নেই। বাস্তবে যে পরিস্থিতি, আমাদের সিদ্ধান্তে সেটাই প্রতিফলিত হয়েছে।
কিন্তু হ্যালির কোন কথাতেই কোন কাজ হয়নি। এই প্রথম কোন আন্তর্জাতিক সংগঠনের বৈঠকে এভাবে একঘরে হয়ে যেতে দেখা গেল যুক্তরাষ্ট্রকে। আনন্দবাজার।
তাদের বক্তব্য, জেরুজালেমের পরিচয় ঠিক কী হবে, সেটা ইসরায়েল ও প্যালেস্তাইনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে, চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করে স্থির করা উচিত। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সব দেশের অবস্থান বরাবরই এক— জেরুজালেমকে ইসরায়েল ও প্যালেস্তাইন, দুই দেশেরই রাজধানী ঘোষণা করা হোক। সেটা না করলে আখেরে জেরুজালেমের সার্বভৌমত্ব বজায় রাখা সম্ভব নয়। দিন দুয়েক আগে ইইউ-এর বিদেশনীতি বিষয়ক দফতরের প্রধান ফেডেরিকা মোঘেরিনিও এ কথা জানিয়েছিলেন।
এ প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধি নিকি হ্যালির বক্তব্য, ওই দু’দেশের সীমান্ত নিয়ে কোন মন্তব্য করেননি ট্রাম্প।
আর জেরুজালেমের সার্বভৌমত্ব যে ইসরায়েল ও প্যালেস্তাইনকে আলোচনার মাধ্যমে বজায় রাখতে হবে, সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। হ্যালির কথায়, আমরা জানতাম, প্রশ্ন উঠবেই। কিন্তু আমাদের এই সিদ্ধান্ত শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। ভয়ে পিছিয়ে গিয়ে তো কোন লাভ নেই। বাস্তবে যে পরিস্থিতি, আমাদের সিদ্ধান্তে সেটাই প্রতিফলিত হয়েছে।
কিন্তু হ্যালির কোন কথাতেই কোন কাজ হয়নি। এই প্রথম কোন আন্তর্জাতিক সংগঠনের বৈঠকে এভাবে একঘরে হয়ে যেতে দেখা গেল যুক্তরাষ্ট্রকে। আনন্দবাজার।
No comments