‘ধর্ষণের কথা বললে মারা পরবি’ by মহিউদ্দিন অদুল
‘জীবিত
থাকতে চাইলে একটা শব্দও মুখ দিয়ে বার করবি না। থানা-পুলিশ যাতে কিছু না
জানে। গণধর্ষণের কথা বললে মারা পড়বি’। রাজধানীর জুরাইন আদর্শ উচ্চ
বিদ্যালয়ে আটকে রেখে এক কিশোরীকে গণধর্ষণের পর অপরাধ চাপা দিতে এই বলে
হুমকি দেয় ধর্ষণকারীরা।
গত ২৮শে এপ্রিল দিবাগত রাতে ওই বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছে ৮ পাষণ্ড। ওই কিশোরীর অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে পূর্ব পরিচিত শাওন ওই দিন সন্ধ্যায় কৌশলে বিদ্যালয়ে নিয়ে এ কাণ্ড ঘটায়। এতে জড়িত বিদ্যালয়টির নিরাপত্তা প্রহরী স্বপনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জড়িত ও মামলার অন্য আসামিরা হলো- মুন্না, জলিল, মো. মিশাল, মো. মাসুদ, মো. সজীব ও তানজিল ওরফে তাঞ্জু। এ ঘটনায় ভিকটিম নিজে বাদী হয়ে গত ১লা মে কদমতলী থানায় মামলাটি দায়ের করে।
মামলার এজাহার ও কিশোরীর বক্তব্যে জানা যায়, সে পুরান ঢাকায় তার বাবা ও মায়ের সঙ্গে থাকে। পরিবারে তার ছোট আরো এক বোন আছে। স্থানীয় একটি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে পড়ছে। মেয়েটির পিতা এলাকায় নিরাপত্তা প্রহরীর চাকরি করে। মা গৃহিণী। তার এক চোখে অস্ত্রোপচারের পর বেশ কিছুদিন ধরে কাজে বিরতিতে রয়েছেন। সংসারের অভাবের কারণে এক বছর আগে অষ্টম শ্রেণি থেকে ওই কিশোরীর পড়াশোনার পাঠ চুকাতে হয়। জুরাইনের ঋষিপাড়ায় পরিবার নিয়ে থাকেন তার এক মামা। মামার বাসায় মাঝে মাঝে যাওয়া-আসা রয়েছে তার। গত কয়েক মাস আগে জুরাইনে একটি মার্কেটে গেলে আসামি শাওনের সঙ্গে পরিচয়। এরপর থেকে উভয়ের মধ্যে মোবাইলে কথা হতো। শাওন তাকে প্রায় সময় তার সঙ্গে ঘুরাঘুরির প্রস্তাব দিতো। ছিল প্রেমের প্রস্তাবও। তাতে রাজি না হওয়ায় কিশোরীকে ক্ষতি করার হুমকিও দেয় বহুবার। শাওন নিজেকে লেদার ব্যবসায়ী বলেও পরিচয় দিতো। আসলে সে মাদক ব্যবসায়ী।
এদিকে গত ২৮শে এপ্রিল সকালে ওই কিশোরী পুরান ঢাকার নিজ বাসা থেকে জুরাইনে মামার বাসায় আসে। সেখানে দীর্ঘক্ষণ কাটায়। সন্ধ্যায় নিজ বাসায় যাওয়ার জন্য বের হয়। রিকশায় চড়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান বাড়ির মোড়ে আসলে শাওনের সঙ্গে দেখা। শাওন তাকে তার সঙ্গে যেতে বলে। সে রাজি না হলে ক্ষতি করার হুমকি দিয়ে পাশের স্কুলে নিয়ে যায়। স্কুলের নিরাপত্তা রক্ষী স্বপনকে দিয়ে তাকে দ্বিতীয় তলায় পাঠায়। স্বপন তাকে একটি শ্রেণি কক্ষে ঢুকিয়েই বেরিয়ে যায়। দরজার বাইরে তালা দেয়। আটকে রাখা হয় কিশোরীকে। তাকে রাতে রুটি, চকলেট ও চা খেতে দেয়া হলেও কিছুই খায়নি সে। এরপর রাত দেড়টার দিকে সেখানে যায় ওই ৮ তরুণ। তারা একে একে নিজের নাম ধরে ধরে কিশোরীর সঙ্গে পরিচিত হয়। এবং বলে যে, তারা সবাই মিলে তার সঙ্গে খারাপ কাজ করবে। তা শুনেই চিৎকার দেয় সে। তখনই মুন্না তার মুখ চেপে ধরে। রশি দিয়ে হাত বেঁধে ফেলে। থাপ্পড়, লাথি ও কিল-ঘুষি মারা হয়। আগুনের ছ্যাঁকা দেয়া হয় পায়ে। পর্যায়ক্রমে শাওন, মুন্না, তাঞ্জিল, স্বপন, মিশাল, মাসুদ, সজিব, তাঞ্জু তাকে ধর্ষণ করে। রাত আড়াইটা পর্যন্ত চলে এই কাণ্ড। রক্তক্ষরণও তাদেরকে ওই নির্যাতন থেকে বিরত রাখতে পারেনি। এরপর ভোরে তারা তাকে একটি সিএনজি চালিত অটোরিকশায় তুলে দেয়। চালক বলে মেয়েটি যেখানে চায় সেখানে নিয়ে গিয়ে নামিয়ে দিতে। কিশোরীর অবস্থা দেখে চালক কয়েক রোড ঘুরিয়ে আবার চেয়ারম্যান বাড়ির রোডে নামিয়ে দেয়। এরপর মেয়েটি প্রথমে একটি স্থানীয় ক্লাবে গিয়ে বিচার চায়। পরে একই দাবি নিয়ে যায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ অফিসে। তারা তাকে থানায় গিয়ে মামলা করার পরামর্শ দেন। এরপর ২৯শে এপ্রিল কিশোরী কদমতলী থানায় যায়। সেখানে ছুটে যায় স্থানীয় এক নেতা শাওনের এক মামা। তিনি বিচার করার নাম করে মামলা করতে না দিয়ে ওই কিশোরীকে সরিয়ে নিয়ে যান। এরপর স্থানীয় একাধিক নেতা ও নেত্রী বিষয়টি সুরাহার চেষ্টা করেন। এই চেষ্টায় স্থানীয় যুবলীগের এক নেত্রীর বাসায় তাকে দু’দিন রাখা হয়। শাওনের মামা জড়িতদের নিয়ে বার বার বৈঠক ডেকে সুরাহার চেষ্টার কথা বলে। এখন তখন বৈঠকের কথা বলে সময়ক্ষেপণ করে। তবে একবার বৈঠকে বসা হয়। সবাইকে এক জায়গায় নিতে পারেনি। সেখানে ৮ জন নয়, উপস্থিত হয় তিনজন। শাওন, তানজিল ও মুন্না। তখন বৈঠকে একপর্যায়ে শাওনের ওই মামা তাকে চড় মারে। তাতেই গোঁ ধরে বসে সে। তারপর সে বলতে থাকে ‘যেহেতু মামা চড় মেরেছে, তাতে বিচার হয়ে গেছে। আর বাইরে আর কী বিচার ইত্যাদি।’ এক বৈঠক শেষে গত ১লা মে প্রথম প্রহরে কদমতলী থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।
মামলার পর এক মহিলা পুলিশ সদস্য দিয়ে পরদিন তাকে পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি)। সেখানে চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে গত বৃহস্পতিবার তাকে ছাড় দেয়া হয়। সে যায় জুরাইনে মামার বাসায়। সেখান থেকে গতকাল পুরান ঢাকায় নিজের বাড়িতে যাওয়া কথা ছিল।
ওই কিশোরী ধর্ষিতা হওয়ার বিষয় স্বীকার করে মানবজমিনকে বলেন, শাওনের প্রেম ও ঘুরাঘুরির প্রস্তাবে সাড়া না দেয়ায় হুমকি দিয়ে স্কুলে নিয়ে আটকে রেখে আমার এ সর্বনাশ করেছে। কিন্তু ভাই আমার ও পরিবারের নাম যাতে টিভি-পত্রিকায় না যায়। ছবি যাতে না দেখানো হয়। আমি দোষীদের বিচার চাই।
ওই ধর্ষিতা তাদের হুমকির বিষয়ে বলেন, ‘জীবিত থাকতে চাইলে একটা শব্দও মুখ দিয়ে বার করবি না। থানা-পুলিশ যাতে না জানে। গণধর্ষণের কথা বললে মারা পড়বি’ বলে হুমকি দিয়েছে। প্রাণের ভয়েই ইজ্জত-সম্মানের তোয়াক্কা না করে থানায় গিয়ে মামলা করেছি।
কদমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাজু মিয়া মামলাটি তদন্ত করছেন। তিনি বলেন, ওই কিশোরীকে কৌশলে নিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মামলাও হয়েছে। প্রতিবেদন হাতে পেলে কতজন জড়িত ছিল তা জানা যাবে বলে আশা করছি। এরই মধ্যে একজন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
গত ২৮শে এপ্রিল দিবাগত রাতে ওই বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছে ৮ পাষণ্ড। ওই কিশোরীর অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে পূর্ব পরিচিত শাওন ওই দিন সন্ধ্যায় কৌশলে বিদ্যালয়ে নিয়ে এ কাণ্ড ঘটায়। এতে জড়িত বিদ্যালয়টির নিরাপত্তা প্রহরী স্বপনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জড়িত ও মামলার অন্য আসামিরা হলো- মুন্না, জলিল, মো. মিশাল, মো. মাসুদ, মো. সজীব ও তানজিল ওরফে তাঞ্জু। এ ঘটনায় ভিকটিম নিজে বাদী হয়ে গত ১লা মে কদমতলী থানায় মামলাটি দায়ের করে।
মামলার এজাহার ও কিশোরীর বক্তব্যে জানা যায়, সে পুরান ঢাকায় তার বাবা ও মায়ের সঙ্গে থাকে। পরিবারে তার ছোট আরো এক বোন আছে। স্থানীয় একটি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে পড়ছে। মেয়েটির পিতা এলাকায় নিরাপত্তা প্রহরীর চাকরি করে। মা গৃহিণী। তার এক চোখে অস্ত্রোপচারের পর বেশ কিছুদিন ধরে কাজে বিরতিতে রয়েছেন। সংসারের অভাবের কারণে এক বছর আগে অষ্টম শ্রেণি থেকে ওই কিশোরীর পড়াশোনার পাঠ চুকাতে হয়। জুরাইনের ঋষিপাড়ায় পরিবার নিয়ে থাকেন তার এক মামা। মামার বাসায় মাঝে মাঝে যাওয়া-আসা রয়েছে তার। গত কয়েক মাস আগে জুরাইনে একটি মার্কেটে গেলে আসামি শাওনের সঙ্গে পরিচয়। এরপর থেকে উভয়ের মধ্যে মোবাইলে কথা হতো। শাওন তাকে প্রায় সময় তার সঙ্গে ঘুরাঘুরির প্রস্তাব দিতো। ছিল প্রেমের প্রস্তাবও। তাতে রাজি না হওয়ায় কিশোরীকে ক্ষতি করার হুমকিও দেয় বহুবার। শাওন নিজেকে লেদার ব্যবসায়ী বলেও পরিচয় দিতো। আসলে সে মাদক ব্যবসায়ী।
এদিকে গত ২৮শে এপ্রিল সকালে ওই কিশোরী পুরান ঢাকার নিজ বাসা থেকে জুরাইনে মামার বাসায় আসে। সেখানে দীর্ঘক্ষণ কাটায়। সন্ধ্যায় নিজ বাসায় যাওয়ার জন্য বের হয়। রিকশায় চড়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান বাড়ির মোড়ে আসলে শাওনের সঙ্গে দেখা। শাওন তাকে তার সঙ্গে যেতে বলে। সে রাজি না হলে ক্ষতি করার হুমকি দিয়ে পাশের স্কুলে নিয়ে যায়। স্কুলের নিরাপত্তা রক্ষী স্বপনকে দিয়ে তাকে দ্বিতীয় তলায় পাঠায়। স্বপন তাকে একটি শ্রেণি কক্ষে ঢুকিয়েই বেরিয়ে যায়। দরজার বাইরে তালা দেয়। আটকে রাখা হয় কিশোরীকে। তাকে রাতে রুটি, চকলেট ও চা খেতে দেয়া হলেও কিছুই খায়নি সে। এরপর রাত দেড়টার দিকে সেখানে যায় ওই ৮ তরুণ। তারা একে একে নিজের নাম ধরে ধরে কিশোরীর সঙ্গে পরিচিত হয়। এবং বলে যে, তারা সবাই মিলে তার সঙ্গে খারাপ কাজ করবে। তা শুনেই চিৎকার দেয় সে। তখনই মুন্না তার মুখ চেপে ধরে। রশি দিয়ে হাত বেঁধে ফেলে। থাপ্পড়, লাথি ও কিল-ঘুষি মারা হয়। আগুনের ছ্যাঁকা দেয়া হয় পায়ে। পর্যায়ক্রমে শাওন, মুন্না, তাঞ্জিল, স্বপন, মিশাল, মাসুদ, সজিব, তাঞ্জু তাকে ধর্ষণ করে। রাত আড়াইটা পর্যন্ত চলে এই কাণ্ড। রক্তক্ষরণও তাদেরকে ওই নির্যাতন থেকে বিরত রাখতে পারেনি। এরপর ভোরে তারা তাকে একটি সিএনজি চালিত অটোরিকশায় তুলে দেয়। চালক বলে মেয়েটি যেখানে চায় সেখানে নিয়ে গিয়ে নামিয়ে দিতে। কিশোরীর অবস্থা দেখে চালক কয়েক রোড ঘুরিয়ে আবার চেয়ারম্যান বাড়ির রোডে নামিয়ে দেয়। এরপর মেয়েটি প্রথমে একটি স্থানীয় ক্লাবে গিয়ে বিচার চায়। পরে একই দাবি নিয়ে যায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ অফিসে। তারা তাকে থানায় গিয়ে মামলা করার পরামর্শ দেন। এরপর ২৯শে এপ্রিল কিশোরী কদমতলী থানায় যায়। সেখানে ছুটে যায় স্থানীয় এক নেতা শাওনের এক মামা। তিনি বিচার করার নাম করে মামলা করতে না দিয়ে ওই কিশোরীকে সরিয়ে নিয়ে যান। এরপর স্থানীয় একাধিক নেতা ও নেত্রী বিষয়টি সুরাহার চেষ্টা করেন। এই চেষ্টায় স্থানীয় যুবলীগের এক নেত্রীর বাসায় তাকে দু’দিন রাখা হয়। শাওনের মামা জড়িতদের নিয়ে বার বার বৈঠক ডেকে সুরাহার চেষ্টার কথা বলে। এখন তখন বৈঠকের কথা বলে সময়ক্ষেপণ করে। তবে একবার বৈঠকে বসা হয়। সবাইকে এক জায়গায় নিতে পারেনি। সেখানে ৮ জন নয়, উপস্থিত হয় তিনজন। শাওন, তানজিল ও মুন্না। তখন বৈঠকে একপর্যায়ে শাওনের ওই মামা তাকে চড় মারে। তাতেই গোঁ ধরে বসে সে। তারপর সে বলতে থাকে ‘যেহেতু মামা চড় মেরেছে, তাতে বিচার হয়ে গেছে। আর বাইরে আর কী বিচার ইত্যাদি।’ এক বৈঠক শেষে গত ১লা মে প্রথম প্রহরে কদমতলী থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।
মামলার পর এক মহিলা পুলিশ সদস্য দিয়ে পরদিন তাকে পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি)। সেখানে চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে গত বৃহস্পতিবার তাকে ছাড় দেয়া হয়। সে যায় জুরাইনে মামার বাসায়। সেখান থেকে গতকাল পুরান ঢাকায় নিজের বাড়িতে যাওয়া কথা ছিল।
ওই কিশোরী ধর্ষিতা হওয়ার বিষয় স্বীকার করে মানবজমিনকে বলেন, শাওনের প্রেম ও ঘুরাঘুরির প্রস্তাবে সাড়া না দেয়ায় হুমকি দিয়ে স্কুলে নিয়ে আটকে রেখে আমার এ সর্বনাশ করেছে। কিন্তু ভাই আমার ও পরিবারের নাম যাতে টিভি-পত্রিকায় না যায়। ছবি যাতে না দেখানো হয়। আমি দোষীদের বিচার চাই।
ওই ধর্ষিতা তাদের হুমকির বিষয়ে বলেন, ‘জীবিত থাকতে চাইলে একটা শব্দও মুখ দিয়ে বার করবি না। থানা-পুলিশ যাতে না জানে। গণধর্ষণের কথা বললে মারা পড়বি’ বলে হুমকি দিয়েছে। প্রাণের ভয়েই ইজ্জত-সম্মানের তোয়াক্কা না করে থানায় গিয়ে মামলা করেছি।
কদমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাজু মিয়া মামলাটি তদন্ত করছেন। তিনি বলেন, ওই কিশোরীকে কৌশলে নিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মামলাও হয়েছে। প্রতিবেদন হাতে পেলে কতজন জড়িত ছিল তা জানা যাবে বলে আশা করছি। এরই মধ্যে একজন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
No comments