খাওয়ার জন্য ৬ নিয়ম
সুস্থ থাকার জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার জরুরি। এ কারণে যা পাবেন, তা-ই না খেয়ে দেখেশুনে বাছবিচার করে খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এ ক্ষেত্রে খাবারের পুষ্টিমান অবশ্যই বিবেচনায় ধরে খেতে হবে। নিয়ম মেনে খেলে উপকার পাওয়া যায়। জেনে নিন এ রকম কয়েকটি নিয়ম সম্পর্কে:
১. প্রক্রিয়াজাতহীন বিভিন্ন খাবার উৎস থেকে যতটা সম্ভব পুষ্টি গ্রহণ করবেন। এর মধ্যে আছে ফল ও শাকসবজি। মাছ, মাংস ও ডিম খেতে পারেন। তবে তা যেন প্রক্রিয়াজাত করা না হয়। বাজার থেকে কেনার সময় খেয়াল রাখবেন, তা যেন রান্না বা অন্য কোনোভাবে ভাজা না হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, সাদা চালের পরিবর্তে বাদামি চাল খান। রিফাইন করা শস্যের বদলে পূর্ণ শস্য খান। আপেল জুস খাওয়ার চেয়ে আস্ত আপেল খান। হালকা প্রক্রিয়াজাত করা খাবারও কম খান। যেমন পাস্তা। এ ছাড়া প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের মধ্যে পাউরুটি, চিপস, কুকি, সিরিয়াল খাওয়া কমান। গবেষকেরা বলেন, প্রক্রিয়াজাত করা মাংস খেলে স্বাস্থ্যগত নানা সমস্যা দেখা দেয়।
২. যতটা সম্ভব বাড়িতে তৈরি খাবার খাবেন। এতে খাবারদাবার তৈরি ও খাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকবে। সময় লাগলেও ধীরেসুস্থে খান।
৩. খাবার তৈরির সময় লবণ ও চর্বির পরিমিত ব্যবহার করুন। একেবারে বাদ দিলে স্বাদ পাবেন না। তাই যতটুকু না খেলেই নয়, ঠিক ততটুকু ঘি-তেল খান।
৪. রেস্তোরাঁয় খেতে গেলে ওই রেস্তোরাঁয় খাবার তৈরিতে সঠিক নিয়ম মানা হচ্ছে কি না, তা খেয়াল রাখবেন। আপনার বাড়ির মতোই নিয়ম মানা হলে সেই রেস্তোরাঁয় খেতে পারেন। প্রক্রিয়াজাত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে যান।
৫. সাধারণত বেশি করে পানি খাবেন। কখনো কখনো কফি খেতে পারেন। তবে পানীয় গ্রহণের বিষয়টি পরিমিত হতে হবে। পানীয় গ্রহণের সময় ক্যালরির বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।
৬. বাইরে খাওয়ার সময় যদি পারেন পরিবারসহ খেতে যান। পুষ্টিমান ছাড়াও এর কিছু উপকারিতা আছে। খাবার যতটা সম্ভব ধীরে খাবেন। এতে বেশি সুখী মনে হবে। তথ্যসূত্র: নিউইয়র্ক টাইমস।
১. প্রক্রিয়াজাতহীন বিভিন্ন খাবার উৎস থেকে যতটা সম্ভব পুষ্টি গ্রহণ করবেন। এর মধ্যে আছে ফল ও শাকসবজি। মাছ, মাংস ও ডিম খেতে পারেন। তবে তা যেন প্রক্রিয়াজাত করা না হয়। বাজার থেকে কেনার সময় খেয়াল রাখবেন, তা যেন রান্না বা অন্য কোনোভাবে ভাজা না হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, সাদা চালের পরিবর্তে বাদামি চাল খান। রিফাইন করা শস্যের বদলে পূর্ণ শস্য খান। আপেল জুস খাওয়ার চেয়ে আস্ত আপেল খান। হালকা প্রক্রিয়াজাত করা খাবারও কম খান। যেমন পাস্তা। এ ছাড়া প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের মধ্যে পাউরুটি, চিপস, কুকি, সিরিয়াল খাওয়া কমান। গবেষকেরা বলেন, প্রক্রিয়াজাত করা মাংস খেলে স্বাস্থ্যগত নানা সমস্যা দেখা দেয়।
২. যতটা সম্ভব বাড়িতে তৈরি খাবার খাবেন। এতে খাবারদাবার তৈরি ও খাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকবে। সময় লাগলেও ধীরেসুস্থে খান।
৩. খাবার তৈরির সময় লবণ ও চর্বির পরিমিত ব্যবহার করুন। একেবারে বাদ দিলে স্বাদ পাবেন না। তাই যতটুকু না খেলেই নয়, ঠিক ততটুকু ঘি-তেল খান।
৪. রেস্তোরাঁয় খেতে গেলে ওই রেস্তোরাঁয় খাবার তৈরিতে সঠিক নিয়ম মানা হচ্ছে কি না, তা খেয়াল রাখবেন। আপনার বাড়ির মতোই নিয়ম মানা হলে সেই রেস্তোরাঁয় খেতে পারেন। প্রক্রিয়াজাত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে যান।
৫. সাধারণত বেশি করে পানি খাবেন। কখনো কখনো কফি খেতে পারেন। তবে পানীয় গ্রহণের বিষয়টি পরিমিত হতে হবে। পানীয় গ্রহণের সময় ক্যালরির বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।
৬. বাইরে খাওয়ার সময় যদি পারেন পরিবারসহ খেতে যান। পুষ্টিমান ছাড়াও এর কিছু উপকারিতা আছে। খাবার যতটা সম্ভব ধীরে খাবেন। এতে বেশি সুখী মনে হবে। তথ্যসূত্র: নিউইয়র্ক টাইমস।
No comments