অপরাধীদের রাজনৈতিক আশ্রয় দিলে গণতন্ত্র ধ্বংস হবে -চা চক্রে ড. কামাল
দেশের
গণতন্ত্র ও আইনের শাসন পুনরুদ্ধারে ঐক্যের বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন
গণফোরাম সভাপতি ও সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ড. কামাল হোসেন। দেশে গণতন্ত্র
হুমকির মুখে রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণ কোন
অব্যবস্থাপনাকে বেশিদিন মেনে নেয় না। রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বস্তরে কার্যকর
গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা সুস্থ ধারার গণতান্ত্রিক
রাজনীতি ফিরিয়ে আনতে পারি। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে দেশের বিশিষ্ট
নাগরিক ও রাজনীতিবিদদের সম্মানে আয়োজিত চা-চক্রে তিনি এসব কথা বলেন। দেশের
বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপট নিয়ে মতবিনিময়ের জন্য ড. কামাল হোসেন এ
চা-চক্রের আয়োজন করেন। তিনি বলেন, অনেক বড় দলে থেকে রাজনীতি করার সুযোগ
হয়েছে। এই দেশ কোন ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দলের না। একদলীয় ব্যাপার কোনদিন
মানিনি। একব্যক্তির শাসন কোনদিনই মানবো না। তবে সমাজ পরিবর্তনের জন্য এক
ব্যক্তির প্রয়োজন আছে। সকলকে সেই প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে হবে। তিনি বলেন,
অপরাধীদের রাজনৈতিক আশ্রয় দিলে গণতন্ত্র ধ্বংস হবে। দেশের চলমান রাজনৈতিক
অস্থিরতায় ঐক্যের বিকল্প নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের জন্য যারা জীবন
দিয়েছিল তাদের স্বপ্ন নিয়ে সংবিধান লিখেছিলাম। দেশের গণতন্ত্র থাকবে,
বৈষম্যমূলক সমাজ হবে এই আশা ছিল। কিন্তু শহীদদের স্বপ্ন আজ দুঃস্বপ্নে
পরিণত হয়েছে। আজ ঐক্যের কথা সবাই বলেছে। দেশের এই সঙ্কট থেকে বের হতে
ঐক্যের কোন বিকল্প নেই। সিভিল সোসাইটিকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করার চেষ্টা
করা হচ্ছে দাবি করে গণফোরাম সভাপতি বলেন, নাগরিক ছাড়া রাষ্ট্র চলতে পারে
না। সেই নাগরিকদের আজ বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। সুশীল কোন খারাপ
শব্দ না। সেই সুশীলদের বিতর্কিত করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানে ডাকসুর সাবেক ভিপি
সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে থাকা সরকারে অনেক
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি এবং বিরোধী শক্তিও আছে। আজকের সরকার শুধু
আওয়ামী লীগই না। তাদের সঙ্গে অনেকেই আছেন যারা অতীতের সব গণতান্ত্রিক
আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন। কিন্তু তারা আজকে বর্তমান ভোটারবিহীন গণতন্ত্র,
সংসদ, এমপি, মন্ত্রী বানিয়ে আছেন। সাবেক এই আওয়ামী লীগ নেতা আরও বলেন,
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যদি বাস্তবায়ন করতে চান তাহলে মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্যে
একটি জাতীয় ঐক্য গঠন করে অবশ্যই সে জনগণের কাঙ্ক্ষিত আশা-আকাঙ্ক্ষা
বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সেই লক্ষ্যে আমরা যে যেখানে
আছি সেখান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে। সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলার মধ্য দিয়ে
আমরা জনগণের সঙ্গে থাকবো। যে লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সেটা আমরা
বাস্তবায়ন করবো।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, রাজনীতি আর দলীয়করণ এক জিনিস নয়। রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান রাজনীতি দিয়েই করতে হবে। বর্তমানে রাজনীতির নামে সবখানে দলবাজি চলছে। দলবাজির মাধ্যমে আদর্শ বিবর্জিত কার্যক্রম চলছে এবং সমাজে মারাত্মক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হচ্ছে।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, বাংলাদেশের বেশির ভাগ সৎ, দেশপ্রেমিক এবং বেশির ভাগ মানুষ দেশের কারণে ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত। বাংলাদেশের ইতিহাস এটা বারবার প্রমাণ করেছেন। আবার একটি সংগ্রামের সময় এসেছে। তিনি আরও বলেন, এই মুহূর্তে যে সমস্যা প্রাতিষ্ঠানিক যে রাজনীতি আমরা দেখি ঠিক সেই রাজনীতি অনুপস্থিত। রাজনীতিতে জনগণের আস্থা চলে গেছে। রাজনীতি এবং জনগণ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে। দেশের রাজনীতি জনগণের সঙ্গে নেই। বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের ক্রান্তিকাল মনে হচ্ছে। সবকিছুতে দেশ পশ্চাদমুখী হওয়ার কারণ হচ্ছে রাজনীতি পশ্চাদমুখী। সময় এসেছে রাজনীতিকে সামনের দিকে ঠেলে নিতে হবে। দেশের মালিক জনগণ হলে দেশের সম্পদ জনগণের কাজে ব্যয় হবে। এখন আন্দোলন করতে জনগণ আস্থাহীনতায় ভুগছে।
বিকল্প ধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নান বলেন, রাজনীতিবিদদের কাজ শেষ হয়ে যায়নি। আমরা মনে করি রাষ্ট্র ও জাতির জন্য অনেক কিছু করণীয় রয়েছে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও আইনের শাসন পুনরুদ্ধারের জন্য রাজনীতিবিদদের বড় চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এসএম আকরাম বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতার অপব্যবহার করছে। তারা জনগণের ভাগ্যের উন্নয়নের পরিবর্তে নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন করছে। তাই সময় হয়েছে তৃতীয় বিকল্প শক্তির মাধ্যমে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা।
জেএসডি সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন বলেন, দেশে আজ দুঃশাসন বিরাজ করছে। রাজনীতিকে অস্থির অবস্থা চলছে। পৃথিবীর মুখ দেখার আগেই মায়ের পেটের সন্তান বুলেটবিদ্ধ হচ্ছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক সংগঠনগুলো রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত। ভোটছাড়া ক্ষমতায় বসে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা যায় না। এর মাধ্যমে বিচারহীনতা ও আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর প্রবণতা তৈরি হয়।
অর্থনীতিবিদ ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, রাজনৈতিক নেতৃত্বের ওপর মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলছে। এখন মানুষ রাজনীতিবিদদের শ্রদ্ধার কারণে সম্মান করে না, ভয়ের কারণে করে।
চা-চক্রে অংশ নিয়ে শহীদ ডা. মিলনের মা সেলিনা আক্তার বলেন, আমাদের রাজনীতিবিদরা যেন দিনদিন জনবিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। যে স্বপ্ন নিয়ে নব্বইয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন হয়েছিল সেই গণতন্ত্রের সুবাতাস আমরা পাইনি।
সাংবাদিক আবু সাঈদ বলেন, যুদ্ধাপরাধীর বিচারের সঙ্গে সঙ্গে গুম-হত্যা চলতে পারে না। অন্যদিকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনের নামে পেট্রলবোমা মেরে মানুষ হত্যা চলতে পারে না। যুদ্ধাপরাধী ও স্বৈরাচারদের নিয়ে ক্ষমতায় আরোহণ করা যায় কিন্তু রাজপথের লড়াই চলে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি লিটন নন্দী বলেন, বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে পহেলা বৈশাখে নারীর ওপর আক্রমণ হয়েছে। দেশে গত ছয়মাসে যে পরিমাণ নারীদের ওপর আক্রমণ হয়েছে তা অতীতের সকল রেকর্ডকে ছাড়িয়েছে বলে বিভিন্ন সংস্থা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গণতন্ত্র নেই বলে দেশেও গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে না।
চা-চক্র অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- বিচারপতি আওলাদ আলী, নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ফাদার বেঞ্জামিন ডি কস্তা, তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ, বিদ্যুৎ ও বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দ তোশাররফ আলী, মোস্তফা কামাল মজুমদার, প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য রুহিন হোসেন প্রিন্স, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী শাহ মো. খসরুজ্জামান, এডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় নেতা শহীদুল্লাহ কায়সার, জেএসডি নেতা এমএ গোফরান, গণফোরাম নেতা মোশতাক আহমেদ, রফিকুল ইসলাম পথিক, ফরোয়ার্ড পার্টির সভাপতি মোস্তফা আমিন প্রমুখ।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, রাজনীতি আর দলীয়করণ এক জিনিস নয়। রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান রাজনীতি দিয়েই করতে হবে। বর্তমানে রাজনীতির নামে সবখানে দলবাজি চলছে। দলবাজির মাধ্যমে আদর্শ বিবর্জিত কার্যক্রম চলছে এবং সমাজে মারাত্মক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হচ্ছে।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, বাংলাদেশের বেশির ভাগ সৎ, দেশপ্রেমিক এবং বেশির ভাগ মানুষ দেশের কারণে ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত। বাংলাদেশের ইতিহাস এটা বারবার প্রমাণ করেছেন। আবার একটি সংগ্রামের সময় এসেছে। তিনি আরও বলেন, এই মুহূর্তে যে সমস্যা প্রাতিষ্ঠানিক যে রাজনীতি আমরা দেখি ঠিক সেই রাজনীতি অনুপস্থিত। রাজনীতিতে জনগণের আস্থা চলে গেছে। রাজনীতি এবং জনগণ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে। দেশের রাজনীতি জনগণের সঙ্গে নেই। বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের ক্রান্তিকাল মনে হচ্ছে। সবকিছুতে দেশ পশ্চাদমুখী হওয়ার কারণ হচ্ছে রাজনীতি পশ্চাদমুখী। সময় এসেছে রাজনীতিকে সামনের দিকে ঠেলে নিতে হবে। দেশের মালিক জনগণ হলে দেশের সম্পদ জনগণের কাজে ব্যয় হবে। এখন আন্দোলন করতে জনগণ আস্থাহীনতায় ভুগছে।
বিকল্প ধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নান বলেন, রাজনীতিবিদদের কাজ শেষ হয়ে যায়নি। আমরা মনে করি রাষ্ট্র ও জাতির জন্য অনেক কিছু করণীয় রয়েছে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও আইনের শাসন পুনরুদ্ধারের জন্য রাজনীতিবিদদের বড় চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এসএম আকরাম বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতার অপব্যবহার করছে। তারা জনগণের ভাগ্যের উন্নয়নের পরিবর্তে নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন করছে। তাই সময় হয়েছে তৃতীয় বিকল্প শক্তির মাধ্যমে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা।
জেএসডি সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন বলেন, দেশে আজ দুঃশাসন বিরাজ করছে। রাজনীতিকে অস্থির অবস্থা চলছে। পৃথিবীর মুখ দেখার আগেই মায়ের পেটের সন্তান বুলেটবিদ্ধ হচ্ছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক সংগঠনগুলো রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত। ভোটছাড়া ক্ষমতায় বসে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা যায় না। এর মাধ্যমে বিচারহীনতা ও আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর প্রবণতা তৈরি হয়।
অর্থনীতিবিদ ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, রাজনৈতিক নেতৃত্বের ওপর মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলছে। এখন মানুষ রাজনীতিবিদদের শ্রদ্ধার কারণে সম্মান করে না, ভয়ের কারণে করে।
চা-চক্রে অংশ নিয়ে শহীদ ডা. মিলনের মা সেলিনা আক্তার বলেন, আমাদের রাজনীতিবিদরা যেন দিনদিন জনবিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। যে স্বপ্ন নিয়ে নব্বইয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন হয়েছিল সেই গণতন্ত্রের সুবাতাস আমরা পাইনি।
সাংবাদিক আবু সাঈদ বলেন, যুদ্ধাপরাধীর বিচারের সঙ্গে সঙ্গে গুম-হত্যা চলতে পারে না। অন্যদিকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনের নামে পেট্রলবোমা মেরে মানুষ হত্যা চলতে পারে না। যুদ্ধাপরাধী ও স্বৈরাচারদের নিয়ে ক্ষমতায় আরোহণ করা যায় কিন্তু রাজপথের লড়াই চলে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি লিটন নন্দী বলেন, বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে পহেলা বৈশাখে নারীর ওপর আক্রমণ হয়েছে। দেশে গত ছয়মাসে যে পরিমাণ নারীদের ওপর আক্রমণ হয়েছে তা অতীতের সকল রেকর্ডকে ছাড়িয়েছে বলে বিভিন্ন সংস্থা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গণতন্ত্র নেই বলে দেশেও গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে না।
চা-চক্র অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- বিচারপতি আওলাদ আলী, নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ফাদার বেঞ্জামিন ডি কস্তা, তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ, বিদ্যুৎ ও বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দ তোশাররফ আলী, মোস্তফা কামাল মজুমদার, প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য রুহিন হোসেন প্রিন্স, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী শাহ মো. খসরুজ্জামান, এডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় নেতা শহীদুল্লাহ কায়সার, জেএসডি নেতা এমএ গোফরান, গণফোরাম নেতা মোশতাক আহমেদ, রফিকুল ইসলাম পথিক, ফরোয়ার্ড পার্টির সভাপতি মোস্তফা আমিন প্রমুখ।
No comments