বাস-ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ২
কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ক্ষতিগ্রস্ত বাস। ছবি: তৌহিদী হাসান |
কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ
মহাসড়কে একটি বাস ও একটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত
হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকাল পৌনে দশটার দিকে সদর উপজেলার চৌড়হাস ফুলতলা
এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তিদের অবস্থা গুরুতর।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন, ঝিনাইদহের শৈলকুপার বরদাগ মাদ্রাসা এলাকার সিরাজ বিশ্বাসের ছেলে মোহাম্মদ ইসলাম (৪৫) ও কুষ্টিয়া শহরের কমলাপুর এলাকার আবদুর রহিমের ছেলে মজিবর রহমান (৪০)। ইসলাম দুর্ঘটনাকবলিত বাসটির চালক ছিলেন। মজিবর চালকের পেছনের আসনে যাত্রী ছিলেন। তিনিও পেশায় ছিলেন বাসচালক।
এ দুর্ঘটনায় সাজেদুর ও শাহিন নামে বাসের দুই যাত্রী আহত হয়েছেন। তাঁদের কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সকাল সাড়ে নয়টার দিকে কুষ্টিয়া মজমপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে গড়াই পরিবহন (কুষ্টিয়া-ব-১১-০০০৬) নামের একটি বাস যাত্রী নিয়ে খুলনা যাচ্ছিল। চৌড়হাস ফুলতলা এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা তামাক বোঝাই একটি ট্রাকের সঙ্গে (কুষ্টিয়া-ট-১১-০২৬০) মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ট্রাকের ডান দিকের ডালার সঙ্গে লাগানো দীর্ঘ অ্যাঙ্গেল বাসের সামনে দিয়ে চালকের শরীর ভেদ করে পেছনের আসনের যাত্রীর শরীরের এপাশ-ওপাশ হয়ে যায়। ট্রাকের বডি থেকে পুরো অ্যাঙ্গেল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। ট্রাকের চালক পালানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। কুষ্টিয়া মডেল থানার সহকারী উপপরিদর্শক আবদুল হালিম দৌড়ে ট্রাকের চালক সেলিম হোসেন ও চালকের সহকারী আনোয়ার হোসেনকে ধরে ফেলেন। পরে তাদের কুষ্টিয়া মডেল থানায় আটক রাখা হয়। ট্রাকটি পুলিশ লাইনে নেওয়া হয়েছে।
ট্রাকের চালক সেলিমের দাবি, ঘটনার সময় মহাসড়কে ট্রাকের বামপাশে একটি অটো ইজিবাইক ও বিপরীত দিক থেকে আসা বাসের ডান পাশেও আরেকটি অটো ইজিবাইক ছিল। গাড়ি চালানোর লাইসেন্স আছে কিনা জানতে চাইলে চালক জানান, ‘লাইসেন্স করতে দিয়েছি, কাগজ আছে। কিন্তু প্লাস্টিক কার্ড নেই।’
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু বকর সিদ্দিক জানান, এ নিয়ে একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন, ঝিনাইদহের শৈলকুপার বরদাগ মাদ্রাসা এলাকার সিরাজ বিশ্বাসের ছেলে মোহাম্মদ ইসলাম (৪৫) ও কুষ্টিয়া শহরের কমলাপুর এলাকার আবদুর রহিমের ছেলে মজিবর রহমান (৪০)। ইসলাম দুর্ঘটনাকবলিত বাসটির চালক ছিলেন। মজিবর চালকের পেছনের আসনে যাত্রী ছিলেন। তিনিও পেশায় ছিলেন বাসচালক।
এ দুর্ঘটনায় সাজেদুর ও শাহিন নামে বাসের দুই যাত্রী আহত হয়েছেন। তাঁদের কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সকাল সাড়ে নয়টার দিকে কুষ্টিয়া মজমপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে গড়াই পরিবহন (কুষ্টিয়া-ব-১১-০০০৬) নামের একটি বাস যাত্রী নিয়ে খুলনা যাচ্ছিল। চৌড়হাস ফুলতলা এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা তামাক বোঝাই একটি ট্রাকের সঙ্গে (কুষ্টিয়া-ট-১১-০২৬০) মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ট্রাকের ডান দিকের ডালার সঙ্গে লাগানো দীর্ঘ অ্যাঙ্গেল বাসের সামনে দিয়ে চালকের শরীর ভেদ করে পেছনের আসনের যাত্রীর শরীরের এপাশ-ওপাশ হয়ে যায়। ট্রাকের বডি থেকে পুরো অ্যাঙ্গেল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। ট্রাকের চালক পালানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। কুষ্টিয়া মডেল থানার সহকারী উপপরিদর্শক আবদুল হালিম দৌড়ে ট্রাকের চালক সেলিম হোসেন ও চালকের সহকারী আনোয়ার হোসেনকে ধরে ফেলেন। পরে তাদের কুষ্টিয়া মডেল থানায় আটক রাখা হয়। ট্রাকটি পুলিশ লাইনে নেওয়া হয়েছে।
ট্রাকের চালক সেলিমের দাবি, ঘটনার সময় মহাসড়কে ট্রাকের বামপাশে একটি অটো ইজিবাইক ও বিপরীত দিক থেকে আসা বাসের ডান পাশেও আরেকটি অটো ইজিবাইক ছিল। গাড়ি চালানোর লাইসেন্স আছে কিনা জানতে চাইলে চালক জানান, ‘লাইসেন্স করতে দিয়েছি, কাগজ আছে। কিন্তু প্লাস্টিক কার্ড নেই।’
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু বকর সিদ্দিক জানান, এ নিয়ে একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
No comments