প্রাণঘাতী সংযোগ সড়ক- দ্রুত প্রশস্ত করার উদ্যোগ নিন
সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে নিহতের হার |
বঙ্গবন্ধু
সেতুর পশ্চিম সংযোগ সড়কের ২২ কিলোমিটার এলাকায় গত ১৭ বছরে যানবাহন
দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ৪২৮ জন, আহত হয়েছে কয়েক হাজার। শুধু চলতি বছরেই সাড়ে
সাত মাসে ওই এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে ৭১ জন। প্রশ্ন হলো এই সংযোগ
সড়কটির উল্লিখিত ২২ কিলোমিটার এলাকা এমন অস্বাভাবিক মাত্রায় দুর্ঘটনাপ্রবণ
কেন।
বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষের কর্তৃত্বাধীন সংযোগ সড়কটিতে ঘন ঘন দুর্ঘটনার কিছু কারণ চিহ্নিত করেছে সেতু কর্তৃপক্ষ, সিরাজগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। প্রধান কারণ হলো সংযোগ সড়কটি অপ্রশস্ত—মাত্র দুই লেনের। সেখানে বিপরীতমুখী যানবাহন চলাচল করে মুখোমুখি। ফলে অধিকাংশ দুর্ঘটনাই ঘটে মুখোমুখি সংঘর্ষের ফলে। তাতে হতাহতের সংখ্যাও বেশি হয়। আর এই অপ্রশস্ত সংযোগ সড়কে যানবাহনের চাপ অত্যন্ত বেশি। স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতিদিন ১২ হাজার যানবাহন যে পথে চলাচল করে, তা অপ্রশস্ত হলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেশি হওয়াই স্বাভাবিক। ঈদ উৎসবের ছুটিতে যখন একই সময়ে যানবাহনের চাপ কয়েক গুণ বেড়ে যায়, তখন দুর্ঘটনার ঝুঁকিও বাড়ে।
সড়ক দুর্ঘটনার আরও যেসব কারণ সাধারণভাবে চিহ্নিত করা হয়, তা হলো অদক্ষ চালকদের বেপরোয়া গাড়ি চালানো, নির্ধারিত গতিসীমা না মানা, ওভারটেক করার প্রবল ঝোঁক। এ কারণগুলো ওই অপ্রশস্ত ২২ কিলোমিটার এলাকার ক্ষেত্রে কয়েক গুণ বেশি ঝুঁকি হয়ে দাঁড়ায়।
সুতরাং সংযোগ সড়কটি প্রশস্ত করতে হবে, এটাই প্রথম কাজ। প্রশস্তকরণের উদ্যোগ নিতে যত দেরি হবে, মানুষের প্রাণহানি ততই বাড়তে থাকবে। কারণ, ওই সংযোগ সড়কে চলাচলকারী যানবাহনের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। তা ছাড়া নছিমন-করিমনসহ ব্যাটারিচালিত যেসব যানবাহন চলাচল করে, যেগুলোর সংখ্যাও ক্রমে বেড়ে চলেছে। মহাসড়কে সেগুলোর চলাচল সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা উচিত।
বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষের কর্তৃত্বাধীন সংযোগ সড়কটিতে ঘন ঘন দুর্ঘটনার কিছু কারণ চিহ্নিত করেছে সেতু কর্তৃপক্ষ, সিরাজগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। প্রধান কারণ হলো সংযোগ সড়কটি অপ্রশস্ত—মাত্র দুই লেনের। সেখানে বিপরীতমুখী যানবাহন চলাচল করে মুখোমুখি। ফলে অধিকাংশ দুর্ঘটনাই ঘটে মুখোমুখি সংঘর্ষের ফলে। তাতে হতাহতের সংখ্যাও বেশি হয়। আর এই অপ্রশস্ত সংযোগ সড়কে যানবাহনের চাপ অত্যন্ত বেশি। স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতিদিন ১২ হাজার যানবাহন যে পথে চলাচল করে, তা অপ্রশস্ত হলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেশি হওয়াই স্বাভাবিক। ঈদ উৎসবের ছুটিতে যখন একই সময়ে যানবাহনের চাপ কয়েক গুণ বেড়ে যায়, তখন দুর্ঘটনার ঝুঁকিও বাড়ে।
সড়ক দুর্ঘটনার আরও যেসব কারণ সাধারণভাবে চিহ্নিত করা হয়, তা হলো অদক্ষ চালকদের বেপরোয়া গাড়ি চালানো, নির্ধারিত গতিসীমা না মানা, ওভারটেক করার প্রবল ঝোঁক। এ কারণগুলো ওই অপ্রশস্ত ২২ কিলোমিটার এলাকার ক্ষেত্রে কয়েক গুণ বেশি ঝুঁকি হয়ে দাঁড়ায়।
সুতরাং সংযোগ সড়কটি প্রশস্ত করতে হবে, এটাই প্রথম কাজ। প্রশস্তকরণের উদ্যোগ নিতে যত দেরি হবে, মানুষের প্রাণহানি ততই বাড়তে থাকবে। কারণ, ওই সংযোগ সড়কে চলাচলকারী যানবাহনের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। তা ছাড়া নছিমন-করিমনসহ ব্যাটারিচালিত যেসব যানবাহন চলাচল করে, যেগুলোর সংখ্যাও ক্রমে বেড়ে চলেছে। মহাসড়কে সেগুলোর চলাচল সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা উচিত।
No comments