শতকোটির সালামে সমাহিত হলেন কালাম
ভারতের
শতকোটির বেশি মানুষের শ্রদ্ধা আর ফুলেল ভালোবাসায় পূর্ণ রাষ্ট্রীয়
মর্যাদায় সমাহিত হলেন ‘জনতার রাষ্ট্রপতি’ এ পি জে আবদুল কালাম। গত
বৃহস্পতিবার দুপুরে জন্মস্থান তামিলনাড়ু রাজ্যের রামেশ্বরমের একটি
কবরস্থানে দাফন করা হয় খ্যাতিমান এ পরমাণুবিজ্ঞানীকে। খবর বিবিসি ও
পিটিআইয়ের।
অন্তিম শয়ানের আগে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো আবদুল কালামের মরদেহ রাখা হয় রামেশ্বরম শহরের পেই কারুমবু মাঠে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্যালুট করে কালামের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে সামরিক বাহিনীর সাবেক সর্বাধিনায়ক কালামের সম্মানে তোপধ্বনি করা হয়। পেই কারুমবু মাঠে এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং বিরোধী কংগ্রেস দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা। ছিলেন নানা বয়সের হাজারো সাধারণ মানুষ।
আবদুল কালামের জানাজায় অংশ নিতে এবং তাঁর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আগের দিন থেকে সারা দেশের হাজারো মানুষ ট্রেনে, বাসে ও নৌকায় করে এসে সমবেত হতে থাকেন রামেশ্বরম শহরে। অনেকে খোলা আকাশের নিচে ও রাস্তায় রাত কাটিয়ে দেন। গতকাল সকালে পৈতৃক বাড়ি থেকে কালামের মরদেহ নেওয়া হয় স্থানীয় একটি মসজিদে। এ সময় কফিনের পেছনে নামে হাজারো মানুষের ঢল। মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে কালামের বড় ভাই মোহাম্মদ মুথু মিরা লেব্বাই মারাইকারসহ (৯৯) পরিবারের অন্য সদস্যরাও অংশ নেন।
এরপর ফুলে ফুলে ঢাকা কালামের কফিন নেওয়া হয় সমাধিস্থলে। পথের দুই ধারে তখন মানুষের সারি।
আবদুল কালাম ২০০২ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ভারতের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি ভারতের সামরিক ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থার পথিকৃৎ। এ জন্য তাঁকে ‘মিসাইলম্যান’ বলে অভিহিত করা হয়। তিনি পদ্মভূষণ ও ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক খেতাব ভারতরত্ন লাভ করেন।
৮৪ বছর বয়সী অকৃতদার কালাম গত সোমবার সন্ধ্যায় মেঘালয়ের রাজধানী শিলংয়ে বক্তৃতা করার সময় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন। হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
অন্তিম শয়ানের আগে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো আবদুল কালামের মরদেহ রাখা হয় রামেশ্বরম শহরের পেই কারুমবু মাঠে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্যালুট করে কালামের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে সামরিক বাহিনীর সাবেক সর্বাধিনায়ক কালামের সম্মানে তোপধ্বনি করা হয়। পেই কারুমবু মাঠে এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং বিরোধী কংগ্রেস দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা। ছিলেন নানা বয়সের হাজারো সাধারণ মানুষ।
আবদুল কালামের জানাজায় অংশ নিতে এবং তাঁর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আগের দিন থেকে সারা দেশের হাজারো মানুষ ট্রেনে, বাসে ও নৌকায় করে এসে সমবেত হতে থাকেন রামেশ্বরম শহরে। অনেকে খোলা আকাশের নিচে ও রাস্তায় রাত কাটিয়ে দেন। গতকাল সকালে পৈতৃক বাড়ি থেকে কালামের মরদেহ নেওয়া হয় স্থানীয় একটি মসজিদে। এ সময় কফিনের পেছনে নামে হাজারো মানুষের ঢল। মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে কালামের বড় ভাই মোহাম্মদ মুথু মিরা লেব্বাই মারাইকারসহ (৯৯) পরিবারের অন্য সদস্যরাও অংশ নেন।
এরপর ফুলে ফুলে ঢাকা কালামের কফিন নেওয়া হয় সমাধিস্থলে। পথের দুই ধারে তখন মানুষের সারি।
আবদুল কালাম ২০০২ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ভারতের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি ভারতের সামরিক ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থার পথিকৃৎ। এ জন্য তাঁকে ‘মিসাইলম্যান’ বলে অভিহিত করা হয়। তিনি পদ্মভূষণ ও ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক খেতাব ভারতরত্ন লাভ করেন।
৮৪ বছর বয়সী অকৃতদার কালাম গত সোমবার সন্ধ্যায় মেঘালয়ের রাজধানী শিলংয়ে বক্তৃতা করার সময় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন। হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের রামেশ্বরমে গতকাল সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের মরদেহে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শেষ শ্রদ্ধা জানান দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি l ছবি: রয়টার্স |
No comments