সাজেকের রুইলুইয়ে হাজারো পর্যটক by সাধন বিকাশ চাকমা
রুইলুই পর্যটনকেন্দ্রের পাশাপাশি বাঘাইছড়ির হাজাছড়া ঝরনায়ও ভিড় করেন পর্যটকেরা lপ্রথম আলো |
রাঙামাটির
বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের রুইলুই পর্যটনকেন্দ্রে এখন পর্যটকদের
উপচে পড়া ভিড়। ঈদের পরদিন থেকে আসা শুরু হয় পর্যটকদের। প্রবল বর্ষণ ও
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে পাহাড় ও মেঘের মিতালি দেখতে দেশের নানা প্রান্ত
থেকে প্রকৃতিপ্রেমিকেরা ভিড় করছেন সেখানে।
এলাকাবাসী ও পর্যটকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদের পরদিন থেকে রুইলুই ভ্যালিতে পর্যটকদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। শুধু রুইলুই পর্যটনকেন্দ্র নয়, হাজাছড়া ও শিজক ছড়া ঝরনায়ও দর্শনার্থীদের ভিড় বেড়েছে।
এলাকাবাসী ও পর্যটকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদের পরদিন থেকে রুইলুই ভ্যালিতে পর্যটকদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। শুধু রুইলুই পর্যটনকেন্দ্র নয়, হাজাছড়া ও শিজক ছড়া ঝরনায়ও দর্শনার্থীদের ভিড় বেড়েছে।
প্রকৃতির টানে পর্যটকেরা ছুটে অাসছেন সাজেকে। প্রতিবছর বাড়ছে পর্যটক। ছবিটি ঈদের তৃতীয় দিন রুইলুই পর্যটনকেন্দ্র থেকে তোলা l প্রথম আলো |
প্রতিদিন
সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জিপ (চাঁদের গাড়ি) ও ব্যক্তিগত গাড়িতে চড়ে
রুইলুইয়ে পর্যটকেরা আসছেন। সম্প্রতি সাজেক ভ্যালির এক কিলোমিটার এলাকা
ঘুরে বিপুলসংখ্যক পর্যটক দেখা গেছে। এখানে বেড়াতে আসা লোকজন সাজেকের অপরূপ
প্রকৃতি দেখে নিজেদের মুগ্ধতার কথা জানান।
ঢাকা থেকে আসা মো. হেলাল উদ্দিন, মো. নাজিম ও বেলাল হোসেন বলেন, ‘আমরা প্রথম সাজেকের রুইলুই ভ্যালিতে এসেছি। আমাদের খুবই ভালো লাগছে। আমাদের মনে হচ্ছে মেঘের কাছাকাছি এসেছি।’
খাগড়াছড়ি থেকে আসা দর্শনার্থী মো. জসিম বলেন, ‘জায়গাটা অনেক বদলে গেছে। পর্যটনকেন্দ্র গড়ে ওঠায় এলাকায় অনেকের কর্মসংস্থান হয়েছে।’
এদিকে রুইলুই ভ্যালিতে গড়ে ওঠা বিভিন্ন অবকাশকেন্দ্রে এখন ঠাঁই মিলছে না পর্যটকদের। আলো রিসোর্টের তত্ত্বাবধায়ক ইন্দ্র চাকমা বলেন, ‘আমাদের রিসোর্টে কোনো কক্ষ খালি নেই। গত সপ্তাহজুড়েই পর্যটকদের চাপ ছিল। আগের চেয়ে এখন তিন গুণ বেশি পর্যটক ও দর্শনার্থী সাজেকে আসছেন।’
রুইলুইপাড়ার হেডম্যান লাল থাংয়া লুসাই প্রথম আলোকে বলেন, এখানে পর্যটকদের জন্য সেনাবাহিনী একটি ও বিজিবি একটি কটেজ নির্মাণ করে। বেসরকারিভাবেও একটি রিসোর্ট গড়ে উঠেছে। এ ছাড়া নবনির্মিত ক্লাবঘরেও পর্যটকেরা থাকতে পারেন। সব মিলিয়ে রুইলুইপাড়ায় দুই শতাধিক পর্যটকের থাকার ব্যবস্থা আছে। কিন্তু এখন পর্যটন প্রতিদিন আট থেকে দশ হাজার পর্যটক আসছেন বলে তিনি জানান।
সেনাবাহিনীর বাঘাইহাট জোন অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. আলী হায়দার সিদ্দিকী বলেন, ঈদের পর থেকে রুইলুই ভ্যালিতে অগণিত পর্যটক আসছেন। চাপ বাড়ছে হোটেল-কটেজ ও বিভিন্ন দোকানে। বর্ষা মৌসুমেই রুইলুই ভ্যালি বেশি সুন্দর হয়ে ওঠে বলে তিনি জানান।
ঢাকা থেকে আসা মো. হেলাল উদ্দিন, মো. নাজিম ও বেলাল হোসেন বলেন, ‘আমরা প্রথম সাজেকের রুইলুই ভ্যালিতে এসেছি। আমাদের খুবই ভালো লাগছে। আমাদের মনে হচ্ছে মেঘের কাছাকাছি এসেছি।’
খাগড়াছড়ি থেকে আসা দর্শনার্থী মো. জসিম বলেন, ‘জায়গাটা অনেক বদলে গেছে। পর্যটনকেন্দ্র গড়ে ওঠায় এলাকায় অনেকের কর্মসংস্থান হয়েছে।’
এদিকে রুইলুই ভ্যালিতে গড়ে ওঠা বিভিন্ন অবকাশকেন্দ্রে এখন ঠাঁই মিলছে না পর্যটকদের। আলো রিসোর্টের তত্ত্বাবধায়ক ইন্দ্র চাকমা বলেন, ‘আমাদের রিসোর্টে কোনো কক্ষ খালি নেই। গত সপ্তাহজুড়েই পর্যটকদের চাপ ছিল। আগের চেয়ে এখন তিন গুণ বেশি পর্যটক ও দর্শনার্থী সাজেকে আসছেন।’
রুইলুইপাড়ার হেডম্যান লাল থাংয়া লুসাই প্রথম আলোকে বলেন, এখানে পর্যটকদের জন্য সেনাবাহিনী একটি ও বিজিবি একটি কটেজ নির্মাণ করে। বেসরকারিভাবেও একটি রিসোর্ট গড়ে উঠেছে। এ ছাড়া নবনির্মিত ক্লাবঘরেও পর্যটকেরা থাকতে পারেন। সব মিলিয়ে রুইলুইপাড়ায় দুই শতাধিক পর্যটকের থাকার ব্যবস্থা আছে। কিন্তু এখন পর্যটন প্রতিদিন আট থেকে দশ হাজার পর্যটক আসছেন বলে তিনি জানান।
সেনাবাহিনীর বাঘাইহাট জোন অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. আলী হায়দার সিদ্দিকী বলেন, ঈদের পর থেকে রুইলুই ভ্যালিতে অগণিত পর্যটক আসছেন। চাপ বাড়ছে হোটেল-কটেজ ও বিভিন্ন দোকানে। বর্ষা মৌসুমেই রুইলুই ভ্যালি বেশি সুন্দর হয়ে ওঠে বলে তিনি জানান।
No comments