নেপালে এবার আসছে ভূমিধস!
মড়ার
উপর খাঁড়ার ঘা! ভয়াবহ ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত নেপাল এখনও উঠে দাঁড়াতে পারেনি।
ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়া লাশ ও জীবিতদের উদ্ধার অভিযান এখনও অব্যাহত।
এরই মধ্যে আরেক বিপর্যয়ের অশনি সংকেত। যেন দুর্ভোগের এখনই শেষ নেই
নেপালের। ভূমিকম্পে গোটা দেশকে প্রায় ধ্বংস করেও ক্ষান্ত হচ্ছে না প্রকৃতি।
আগামী সপ্তাহ থেকেই শুরু হতে পারে প্রবল ভূমিধস। ইতিমধ্যেই নেপাল
সরকারকে এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন ভূতাত্ত্বিক ও আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীরা সতর্ক বার্তায় জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের ফলে পাহাড়ের অনেকাংশই আলগা
হয়ে গেছে। বর্ষা নামলেই সেই অংশগুলো ভেঙে পড়বে। শুরু হবে প্রবল ধস।
নেপালের গোর্কা জেলা ও লাংটাং উপত্যকায় ইতিমধ্যে ধস নেমেছে। ইউনিভার্সিটি
অব মিশিগানের একদল বিজ্ঞানীর মতে, সবচেয়ে বেশি ধস নামবে নেপাল-তিব্বত
সীমান্তের পূর্বাঞ্চলে ও মাউন্ট এভারেস্টের পশ্চিমাংশে।।
সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হবে উত্তর কাঠমান্ডু। ধসের কবলে পড়বে নেপালের ১০ হাজারের বেশি এলাকা। বিপজ্জনক এসব এলাকা চিহ্নিত করেছেন ভূতাত্ত্বিকরা। এর মধ্যে নেপাল-তিব্বত সীমান্ত, উত্তর কাঠমান্ডু ও এভারেস্টের পশ্চিমাঞ্চল বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এ গ্রীষ্মে মৌসুমী বৃষ্টি শুরু হলেই অবস্থা শোচনীয় হয়ে উঠবে। মিশিগান ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যার অধ্যাপক মারিন ক্লার্ক বলেন, ‘পর্বতগুলোর বেশিরভাগ অংশই হালকা হয়ে গেছে শনিবারের কম্পনে।
সেগুলো এখনই ধসে না পড়লেও, বৃষ্টি শুরু হলেই ঝুঁকি বাড়বে।’ উল্লেখ্য, শনিবারের ৭.৯ মাত্রার ভূমিকম্পে নেপালে এখন পর্যন্ত ৫ হাজারের বেশি মানুষ। বিপুল ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও ব্যাপকসংখ্যক মানুষ আটকা পড়ে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যাওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। এদিকে নেপাল বিদেশী তল্লাশি ও উদ্ধারকারী দলকে দেশটিতে আসতে বারণ করেছে।
কারণ দেশটিতে ইতিমধ্যেই যথেষ্ট উদ্ধারকারী দল রয়েছে। বিমানবন্দরের রানওয়েতে বিমানের স্থান সংকুলান না হওয়ায় এ আহ্বান জানানো হয়েছে। বুধবার জাতিসংঘের এক সিনিয়র কর্মকর্তা এ কথা জানান। নেপালে নিযুক্ত জাতিসংঘের রেসিডেন্ট কো-অর্ডিনেটর জ্যামি ম্যাকগোল্ডরিক জানান, নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু ও এর আশপাশে পর্যাপ্তসংখ্যক বিদেশী বিশেষজ্ঞ থাকায় দেশটির সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হবে উত্তর কাঠমান্ডু। ধসের কবলে পড়বে নেপালের ১০ হাজারের বেশি এলাকা। বিপজ্জনক এসব এলাকা চিহ্নিত করেছেন ভূতাত্ত্বিকরা। এর মধ্যে নেপাল-তিব্বত সীমান্ত, উত্তর কাঠমান্ডু ও এভারেস্টের পশ্চিমাঞ্চল বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এ গ্রীষ্মে মৌসুমী বৃষ্টি শুরু হলেই অবস্থা শোচনীয় হয়ে উঠবে। মিশিগান ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যার অধ্যাপক মারিন ক্লার্ক বলেন, ‘পর্বতগুলোর বেশিরভাগ অংশই হালকা হয়ে গেছে শনিবারের কম্পনে।
সেগুলো এখনই ধসে না পড়লেও, বৃষ্টি শুরু হলেই ঝুঁকি বাড়বে।’ উল্লেখ্য, শনিবারের ৭.৯ মাত্রার ভূমিকম্পে নেপালে এখন পর্যন্ত ৫ হাজারের বেশি মানুষ। বিপুল ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও ব্যাপকসংখ্যক মানুষ আটকা পড়ে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যাওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। এদিকে নেপাল বিদেশী তল্লাশি ও উদ্ধারকারী দলকে দেশটিতে আসতে বারণ করেছে।
কারণ দেশটিতে ইতিমধ্যেই যথেষ্ট উদ্ধারকারী দল রয়েছে। বিমানবন্দরের রানওয়েতে বিমানের স্থান সংকুলান না হওয়ায় এ আহ্বান জানানো হয়েছে। বুধবার জাতিসংঘের এক সিনিয়র কর্মকর্তা এ কথা জানান। নেপালে নিযুক্ত জাতিসংঘের রেসিডেন্ট কো-অর্ডিনেটর জ্যামি ম্যাকগোল্ডরিক জানান, নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু ও এর আশপাশে পর্যাপ্তসংখ্যক বিদেশী বিশেষজ্ঞ থাকায় দেশটির সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments