কাদির ও হৃদয়ের চিকিৎসার ভার নিলেন প্রধানমন্ত্রী
(ছবি:-১ ফেনী সরকারি পাইলট হাইস্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থী শাহরিয়ার হৃদয়।ছবি: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সৌজন্যে ছবি:-২ হাসপাতালের
বিছানায় যন্ত্রণায় কাঁতরাচ্ছেন দুর্বৃত্তের ককটেলে আহত ফেনীর নির্বাহী
ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল কাদির মিয়া। ছবি: মানসুরা হোসাইন) বিএনপির
নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের অবরোধে বোমার আঘাতে আহত ফেনীর নির্বাহী
ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল কাদির মিয়া ও ফেনী সরকারি পাইলট হাইস্কুলের এসএসসি
পরীক্ষার্থী শাহরিয়ার হৃদয়ের চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা। আজ সোমবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেসসচিব আশরাফুল আলম
প্রথম আলোকে এ কথা জানিয়েছেন।
আশরাফুল আলম বলেন, ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল কাদির ও শাহরিয়ার হৃদয়ের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক চিকিৎসক জুলফিকার আলীকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। শাহরিয়ার হৃদয় ফেনীর স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। তাকে এর মধ্যে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে আনা হয়েছে। এ ছাড়া ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল কাদির মিয়াও জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি জানান, চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনে আহত দুজনকে বিদেশ নেওয়ার কথাও বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।
গতকাল রোববার দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেলে আহত মিনহাজুল ইসলাম অনিকেরও চিকিৎসার দায়িত্ব নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চিকিৎসার জন্য অনীককেও বিদেশ পাঠাতে বলেছেন তিনি।
গত শুক্রবার (৯ জানুয়ারি) রাত নয়টার দিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) একটি টহল দলের সঙ্গে ছিলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল কাদির মিয়া। তাঁদের গাড়ি শহরের এসএসকে সড়কের জহিরিয়া মসজিদের কাছে পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা কয়েকটি বোমা ছোড়ে। এতে ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল কাদির মিয়া গুরুতর আহত হন। তাঁর চোখের চারদিকে স্প্লিন্টার বিঁধে।
৫ জানুয়ারি (সোমবার) বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে ফেনী শহরের খেজুর চত্বরে দুর্বৃত্তদের ছোড়া বোমার আঘাতে ফেনী সরকারি পাইলট হাইস্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থী মিনহাজুল ইসলাম অনিক (১৫) ও শাহরিয়ার হৃদয় (১৬) গুরুতর আহত হয়। তারা প্রাইভেট পড়া শেষে বাসায় ফেরার পথে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় অনিক ও হৃদয়ের চোখে আঘাত লাগে।
আশরাফুল আলম বলেন, ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল কাদির ও শাহরিয়ার হৃদয়ের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক চিকিৎসক জুলফিকার আলীকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। শাহরিয়ার হৃদয় ফেনীর স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। তাকে এর মধ্যে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে আনা হয়েছে। এ ছাড়া ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল কাদির মিয়াও জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি জানান, চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনে আহত দুজনকে বিদেশ নেওয়ার কথাও বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।
গতকাল রোববার দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেলে আহত মিনহাজুল ইসলাম অনিকেরও চিকিৎসার দায়িত্ব নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চিকিৎসার জন্য অনীককেও বিদেশ পাঠাতে বলেছেন তিনি।
গত শুক্রবার (৯ জানুয়ারি) রাত নয়টার দিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) একটি টহল দলের সঙ্গে ছিলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল কাদির মিয়া। তাঁদের গাড়ি শহরের এসএসকে সড়কের জহিরিয়া মসজিদের কাছে পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা কয়েকটি বোমা ছোড়ে। এতে ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল কাদির মিয়া গুরুতর আহত হন। তাঁর চোখের চারদিকে স্প্লিন্টার বিঁধে।
৫ জানুয়ারি (সোমবার) বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে ফেনী শহরের খেজুর চত্বরে দুর্বৃত্তদের ছোড়া বোমার আঘাতে ফেনী সরকারি পাইলট হাইস্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থী মিনহাজুল ইসলাম অনিক (১৫) ও শাহরিয়ার হৃদয় (১৬) গুরুতর আহত হয়। তারা প্রাইভেট পড়া শেষে বাসায় ফেরার পথে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় অনিক ও হৃদয়ের চোখে আঘাত লাগে।
No comments