৩৫০ জন ইয়াজিদিকে মুক্তি দিল আইএস
ইরাকের
সুন্নি জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস) উত্তরাঞ্চলের সংখ্যালঘু ইয়াজিদি
সম্প্রদায়ের প্রায় ৩৫০ জনকে গত শনিবার মুক্তি দিয়েছে। মুক্তি পাওয়া দলটির
বেশির ভাগ মানুষই প্রবীণ ও অসুস্থ। তাঁদের কয়েক মাস ধরে আটকে রাখা হয়েছিল।
সরকারি কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন। খবর এএফপি ও বিবিসির। কিরকুক শহরের
কাছাকাছি কুর্দি সম্প্রদায়ের কর্মকর্তারা ওই ইয়াজিদিদের একটি
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান। সেখানে তাঁদের চিকিৎসা দেওয়া হয়। আইএস জঙ্গিরা
কেন তাঁদের ছেড়ে দিল, তা স্পষ্ট নয়। তারা গত বছরই ইয়াজিদিদের ওপর হামলা
চালিয়ে বহু লোককে হত্যা ও অপহরণ করে।
শনিবার মুক্তি পাওয়া ইয়াজিদিদের প্রায় সবাই বয়স্ক অথবা অসুস্থ বলে রয়টার্স জানিয়েছে। ওই দলে কয়েকজন অসুস্থ শিশুও রয়েছে। ইয়াজিদি অধিকার আন্দোলনের কর্মী খোদর দোমলি বলেন, মুক্তি পাওয়া ইয়াজিদিদের কেউ আহত, কেউ পঙ্গু এবং কেউ কেউ মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। মসুল এলাকা থেকে তাঁদের ধরে নেওয়া হয়েছিল।
মুক্তি পাওয়া এক প্রবীণ ইয়াজিদি বলেন, জঙ্গিরা যখন তাঁদের বাসে উঠতে বলে, তখন মেরে ফেলা হবে ভেবে তাঁরা ভয় পেয়েছিলেন। কিন্তু সবাইকে নিয়ে যাওয়া হয় আইএস নিয়ন্ত্রিত হাওইজা এবং কুর্দি-নিয়ন্ত্রিত কিরকুক শহরের মাঝামাঝি এক জায়গায়।
হুইলচেয়ারে বসা এক প্রবীণ ইয়াজিদি বলেন, তিনি মাসের পর মাস বন্দী ছিলেন। অনাহার ও দুর্ভাবনার ওই সময়টা ছিল খুবই কঠিন। কুর্দি পেশমেরগা বাহিনীর অভিযানে আইএস জঙ্গিরা গত মাসে ইরাকের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের দিকে পিছু হটে যায়। এর আগে সিনজার পার্বত্য এলাকা দীর্ঘদিন ধরে ওই জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। সেখানে বসবাসকারী ইয়াজিদি সম্প্রদায়ের হাজার হাজার মানুষ মাসের পর মাস ধরে অসহায় অবস্থায় দিন কাটায়। অধিকারকর্মীদের অনুমান, ওই সম্প্রদায়ের প্রায় তিন হাজার নারী ও শিশু এখনো আইএসের কবলে বন্দী অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে।
শনিবার মুক্তি পাওয়া ইয়াজিদিদের প্রায় সবাই বয়স্ক অথবা অসুস্থ বলে রয়টার্স জানিয়েছে। ওই দলে কয়েকজন অসুস্থ শিশুও রয়েছে। ইয়াজিদি অধিকার আন্দোলনের কর্মী খোদর দোমলি বলেন, মুক্তি পাওয়া ইয়াজিদিদের কেউ আহত, কেউ পঙ্গু এবং কেউ কেউ মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। মসুল এলাকা থেকে তাঁদের ধরে নেওয়া হয়েছিল।
মুক্তি পাওয়া এক প্রবীণ ইয়াজিদি বলেন, জঙ্গিরা যখন তাঁদের বাসে উঠতে বলে, তখন মেরে ফেলা হবে ভেবে তাঁরা ভয় পেয়েছিলেন। কিন্তু সবাইকে নিয়ে যাওয়া হয় আইএস নিয়ন্ত্রিত হাওইজা এবং কুর্দি-নিয়ন্ত্রিত কিরকুক শহরের মাঝামাঝি এক জায়গায়।
হুইলচেয়ারে বসা এক প্রবীণ ইয়াজিদি বলেন, তিনি মাসের পর মাস বন্দী ছিলেন। অনাহার ও দুর্ভাবনার ওই সময়টা ছিল খুবই কঠিন। কুর্দি পেশমেরগা বাহিনীর অভিযানে আইএস জঙ্গিরা গত মাসে ইরাকের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের দিকে পিছু হটে যায়। এর আগে সিনজার পার্বত্য এলাকা দীর্ঘদিন ধরে ওই জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। সেখানে বসবাসকারী ইয়াজিদি সম্প্রদায়ের হাজার হাজার মানুষ মাসের পর মাস ধরে অসহায় অবস্থায় দিন কাটায়। অধিকারকর্মীদের অনুমান, ওই সম্প্রদায়ের প্রায় তিন হাজার নারী ও শিশু এখনো আইএসের কবলে বন্দী অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে।
No comments