শিক্ষাকে করতে হবে সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার -রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতি
(রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল সমাবর্তন অনুষ্ঠানে কৃতী এক শিক্ষার্থীর হাতে সনদ
তুলে দেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ (বাঁয়ে)। মাঝে উপাচার্য মুহম্মদ
মিজানউদ্দিন l প্রথম আলো) শিক্ষাকে
সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ারে পরিণত করার আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তিনি বলেছেন,
‘শিক্ষার সাথে গবেষণা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কারণ, গবেষণার মাধ্যমে সৃষ্টি হয়
নতুন জ্ঞানের, যা সমাজের বিদ্যমান চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
শিক্ষাকে করতে হবে সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার।’ গতকাল রোববার রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ের নবম সমাবর্তনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সমাবর্তনে অংশগ্রহণকারী গ্র্যাজুয়েটদের অসাম্প্রদায়িক চেতনা, মানবিক
মূল্যবোধ, দেশপ্রেম এবং বিশ্বজনীনতার মতো দৃষ্টিভঙ্গি হৃদয়ে লালন করার
আহ্বান জানিয়ে আচার্য বলেন, ‘শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়ন নয়, বরং বুদ্ধিবৃত্তিক
উন্নয়ন, অসাম্প্রদায়িক জীবনবোধ, সর্বোপরি গভীর দেশপ্রেম জাগ্রত করার
একমাত্র উপায় হচ্ছে মানসম্মত শিক্ষা। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে শিক্ষার
পাশাপাশি সৃজনশীল কর্মকাণ্ড ও চিন্তার স্বাধীনতা বিকাশে অবদান রাখতে হয়।’
বেলা পৌনে তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবাস বাংলাদেশ মাঠ থেকে সমাবর্তন শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন রাষ্ট্রপতি। জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সমাবর্তনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। সমাবর্তন বক্তা দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার উপাচার্য তালাত আহমদ বলেন, ‘বাংলাদেশ তারুণ্যের দেশ। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ বিভিন্ন সামাজিক সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।’ তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্য সবকিছুর চেয়ে শিক্ষার্থীরাই প্রধান। বড় বড় দালানকোঠার চেয়ে শিক্ষার্থীদের উৎকর্ষের মাধ্যমেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরিচিত হয়। তাই তোমাদের যে পরিবেশে শিক্ষা দেওয়া হয়েছে, পেশাগত একাগ্রতা, দক্ষতা ও ব্যক্তিগত শক্তিমত্তার মাধ্যমেই তার সীমা অতিক্রম করতে পারবে।’
স্বাগত বক্তব্য দেন উপাচার্য মুহম্মদ মিজানউদ্দিন। সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আগে রাষ্ট্রপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের জন্য নবনির্মিত বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা হলের উদ্বোধন করেন।
বেলা পৌনে তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবাস বাংলাদেশ মাঠ থেকে সমাবর্তন শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন রাষ্ট্রপতি। জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সমাবর্তনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। সমাবর্তন বক্তা দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার উপাচার্য তালাত আহমদ বলেন, ‘বাংলাদেশ তারুণ্যের দেশ। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ বিভিন্ন সামাজিক সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।’ তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্য সবকিছুর চেয়ে শিক্ষার্থীরাই প্রধান। বড় বড় দালানকোঠার চেয়ে শিক্ষার্থীদের উৎকর্ষের মাধ্যমেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরিচিত হয়। তাই তোমাদের যে পরিবেশে শিক্ষা দেওয়া হয়েছে, পেশাগত একাগ্রতা, দক্ষতা ও ব্যক্তিগত শক্তিমত্তার মাধ্যমেই তার সীমা অতিক্রম করতে পারবে।’
স্বাগত বক্তব্য দেন উপাচার্য মুহম্মদ মিজানউদ্দিন। সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আগে রাষ্ট্রপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের জন্য নবনির্মিত বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা হলের উদ্বোধন করেন।
No comments