‘বিশাল’ শোডাউন করবে জাপা
বিরোধী দল জাতীয় পার্টি রাজধানীতে বড় শোডাউন করার পরিকল্পনা নিয়েছে। যদিও নিজ দলের কর্মীদের দিয়ে ঢাকায় শোডাউন করার মতো শক্তি নিয়ে খোদ দলেই রয়েছে নানা মত। দলটির সূত্র জানিয়েছে ১০ লাখ লোক সমাগমের লক্ষ্য রয়েছে সমাবেশে। আগামীকাল রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ সমাবেশের দিন জামায়াতের হরতাল ডাকায় লোক সমাগম নিয়ে নতুন করে সংশয় দেখা দিয়েছে। জাতীয় পার্টির এ সমাবেশ সফল করতে সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হচ্ছে বলেও আলোচনা আছে। যদিও জাতীয় পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু জানিয়েছেন, তাদের সমাবেশে সরকার কোন সহযোগিতা করছে না। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আমরা প্রকৃত অর্থেই বিরোধী দল। আমরা জ্বালাও-পোড়াওয়ের রাজনীতি করি না। আমরা সরকারের ভাল কাজের প্রশংসা করি, মন্দ কাজের সমালোচনা করি। সরকারের অনেক কাজের সমালোচনা করে আমরা সংসদ থেকেও ওয়াক আউট করেছি। তাই সরকারের সহযোগিতার প্রশ্নই আসে না। আর সরকার যদি সহযোগিতা করতো তাহলে আমাদের মাইক বন্ধ করে দিত না। তিনি বলেন, মহাসমাবেশে সন্ত্রাস, দুর্নীতি, গুম-খুন ও দলীয়করণের চিত্র তুলে ধরে বক্তব্য রাখবেন পার্টি চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এছাড়া, রোড মার্চ, ট্রেন মার্চসহ ২০১৫ সালের দলীয় কর্মসূচি মহাসমাবেশ থেকে ঘোষণা দেয়ারও কথা রয়েছে তার। জাপা সূত্র জানিয়েছে, মহাসমাবেশ সফল করতে ইতিমধ্যে ১০১ সদস্যের প্রস্তুতি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। ৮ লাখ লিফলেট ছাড়া হয়েছে। একইসঙ্গে ৬ লাখ পোস্টার লাগানো হয়েছে। এ ছাড়া, ২০০ বিলবোর্ড ভাড়া নেয়া হয়েছে বলে জাপার মহাসচিব জানিয়েছেন। ঢাকার আশেপাশের জেলা ও উপজেলা থেকে লোক সমাগম করতে ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে।
তবে দলের একাধিক সূত্র জানিয়েছে মহাসমাবেশ সামনে রেখে কয়েক কোটি টাকার চাঁদা সংগ্রহ করা হয়েছে। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা দক্ষিণের আহ্বায়ক সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি বলেন, যারা এসব কথা বলছে তারা দলকে বিভ্রান্ত করছে। তিনি দাবি করেন, উন্নয়নের স্থপতি এরশাদের সমাবেশে ভাড়ায় লোক আনার প্রয়োজন হয় না। ঢাকা, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ থেকেই লাখ লাখ লোক আসবে। ঢাকা দক্ষিণের আহবায়ক বাবলা আরও বলেন, তার নির্বাচনী এলাকা থেকে অন্তত পক্ষে ১ লাখ লোক মহাসমাবেশে যাবে। তিনি বলেন জানুয়ারি মাসে কোন অপশক্তিকে রাজনীতির মাঠ দখল করতে দেয়া হবে না। ১লা জানুয়ারি থেকেই জাতীয় পার্টি ও অন্যান্য গণতান্ত্রিক শক্তির দখলে থাকবে রাজধানীর রাজপথ।
বৃহস্পতিবার মহাসমাবেশে হরতাল প্রত্যাহার চায় জাপা: জাতীয় পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বৃহস্পতিবার জামায়াতে ইসলামীর ডাকা হরতার প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা দেড় মাস আগে কর্মসূচি দিয়েছি। আমরা কারও কর্মসূচিতে পাল্টা কর্মসূচি দিই না। তাই আমরা জামায়াতকে হরতাল প্রত্যাহারের আহ্বান জানাচ্ছি। মঙ্গলবার দুপুরে কাকরাইলস্থ জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির মহাসমাবেশ পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন বাবলু। ১লা জানুয়ারি বিকাল ২টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। মহাসমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন দলটির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচার চাই। বিএনপির হরতাল কেউ মানেনি। জামায়াতের হরতালও কেউ মানবে না। বাবলু বলেন, ‘প্রত্যেক দলেরই সভা-সমাবেশের অধিকার রয়েছে। তবে, খালেদা জিয়া ১৯৯১ সালে যা সৃষ্টি করেছিলেন এখন সেটাই হচ্ছে। সেই সময় আমাদের উনি কোন সমাবেশ করতে দেননি। তখন তো উনার মনে ছিল না। উনার জন্য আমার দুঃখ হয়। আওয়ামী লীগ-বিএনপির ২৪ বছরের দুঃশাসনের অবসান ঘটানোর জন্য মহাসমাবেশ করবেন দাবি করে জিয়াউদ্দিন বাবলু বলেন, ‘আমরা এদেশের রাজনীতির কালচার পরিবর্তন করবো। ওই দিন হবে সূচনা।’
জাপা মহাসচিব বাবলু বলেন, ‘আমরা যখন ক্ষমতা ছাড়লাম তখন আমাদের কোন সভা-সমাবেশ করতে দেয়া হয়নি। সায়েদাবাদে আমাদের উপর রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালানো হয়েছে। কিন্তু আমরা গাড়ি পোড়াইনি। মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করিনি। দলীয় কর্মসূিচর নামে সন্ত্রাস গণতন্ত্র নয়। ১লা জানুয়ারি মহাসমাবেশ স্মরণকালের বৃহৎ সমাবেশ হবে দাবি করে তিনি বলেন, ‘ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের জেলাগুলো থেকে সমাবেশে যোগ দেবেন ১০ লাখের বেশি লোক।
তবে দলের একাধিক সূত্র জানিয়েছে মহাসমাবেশ সামনে রেখে কয়েক কোটি টাকার চাঁদা সংগ্রহ করা হয়েছে। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা দক্ষিণের আহ্বায়ক সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি বলেন, যারা এসব কথা বলছে তারা দলকে বিভ্রান্ত করছে। তিনি দাবি করেন, উন্নয়নের স্থপতি এরশাদের সমাবেশে ভাড়ায় লোক আনার প্রয়োজন হয় না। ঢাকা, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ থেকেই লাখ লাখ লোক আসবে। ঢাকা দক্ষিণের আহবায়ক বাবলা আরও বলেন, তার নির্বাচনী এলাকা থেকে অন্তত পক্ষে ১ লাখ লোক মহাসমাবেশে যাবে। তিনি বলেন জানুয়ারি মাসে কোন অপশক্তিকে রাজনীতির মাঠ দখল করতে দেয়া হবে না। ১লা জানুয়ারি থেকেই জাতীয় পার্টি ও অন্যান্য গণতান্ত্রিক শক্তির দখলে থাকবে রাজধানীর রাজপথ।
বৃহস্পতিবার মহাসমাবেশে হরতাল প্রত্যাহার চায় জাপা: জাতীয় পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বৃহস্পতিবার জামায়াতে ইসলামীর ডাকা হরতার প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা দেড় মাস আগে কর্মসূচি দিয়েছি। আমরা কারও কর্মসূচিতে পাল্টা কর্মসূচি দিই না। তাই আমরা জামায়াতকে হরতাল প্রত্যাহারের আহ্বান জানাচ্ছি। মঙ্গলবার দুপুরে কাকরাইলস্থ জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির মহাসমাবেশ পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন বাবলু। ১লা জানুয়ারি বিকাল ২টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। মহাসমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন দলটির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচার চাই। বিএনপির হরতাল কেউ মানেনি। জামায়াতের হরতালও কেউ মানবে না। বাবলু বলেন, ‘প্রত্যেক দলেরই সভা-সমাবেশের অধিকার রয়েছে। তবে, খালেদা জিয়া ১৯৯১ সালে যা সৃষ্টি করেছিলেন এখন সেটাই হচ্ছে। সেই সময় আমাদের উনি কোন সমাবেশ করতে দেননি। তখন তো উনার মনে ছিল না। উনার জন্য আমার দুঃখ হয়। আওয়ামী লীগ-বিএনপির ২৪ বছরের দুঃশাসনের অবসান ঘটানোর জন্য মহাসমাবেশ করবেন দাবি করে জিয়াউদ্দিন বাবলু বলেন, ‘আমরা এদেশের রাজনীতির কালচার পরিবর্তন করবো। ওই দিন হবে সূচনা।’
জাপা মহাসচিব বাবলু বলেন, ‘আমরা যখন ক্ষমতা ছাড়লাম তখন আমাদের কোন সভা-সমাবেশ করতে দেয়া হয়নি। সায়েদাবাদে আমাদের উপর রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালানো হয়েছে। কিন্তু আমরা গাড়ি পোড়াইনি। মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করিনি। দলীয় কর্মসূিচর নামে সন্ত্রাস গণতন্ত্র নয়। ১লা জানুয়ারি মহাসমাবেশ স্মরণকালের বৃহৎ সমাবেশ হবে দাবি করে তিনি বলেন, ‘ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের জেলাগুলো থেকে সমাবেশে যোগ দেবেন ১০ লাখের বেশি লোক।
No comments