২০১৪ সালে ৫ বিমান বিপর্যয়
এ
বছর বাণিজ্যিক ফ্লাইটের জন্য ছিল চরম বিপর্যয়ের এক বছর। অন্যতম আলোচিত ও
বড় ধরনের সব বিমান দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটেছে এক বছরেই। মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের
ফ্লাইট এমএইচ-৩৭০ নিখোঁজ হওয়া থেকে শুরু করে এয়ার আলজেরি ৫০১৪ বিধ্বস্ত
হওয়ার ঘটনা যেন যথেষ্ট ছিল না। বছর যখন শেষ হতে চলেছে তখন ২৮শে ডিসেম্বর
১৬২ জন আরোহী নিয়ে নিখোঁজ হয় এয়ার এশিয়ার ফ্লাইট কিউ জেড ৮৫০১। সংক্ষেপে এ
বছরের ৫টি বড় বিমান বিপর্যয়ের ঘটনা তুলে ধরা হলো :
৮ই মার্চ- মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ফ্লাইট এমএইচ ৩৭০: বেইজিং থেকে কুয়ালালামপুর যাওয়ার পথে ২৩৯ জন আরোহী নিয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় এমএইচ ৩৭০। এভিয়েশন ইতিহাসের সব থেকে ব্যয়বহুল এবং দীর্ঘ সময়ের অনুসন্ধানের পরও ছিটেফোঁটা নিশানা মেলেনি বিমানটির। ২৬টি রাষ্ট্র সমন্বিত নৌ ও আকাশ পথে অনুসন্ধান অভিযান চালায়। এখনও ঘটনাটি রয়ে গেছে অমীমাংসিত রহস্য হিসেবে।
১৭ই জুলাই- মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ফ্লাইট এমএইচ ১৭: এ বছরটি এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে সব থেকে খারাপ ছিল মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের জন্য। এমএইচ ৩৭০ নিখোঁজ হওয়ার ধাক্কা সামলিয়ে উঠতে না উঠতেই ১৭ই জুলাই এমএইচ ১৭ আমস্টারডাম থেকে কুয়ালালামপুর যাবার পথে পূর্ব ইউক্রেনে ভূপাতিত হয়। এতে ২৯৮ আরোহীর প্রত্যেকে মারা যায়। গণমাধ্যমগুলোতে আসা রিপোর্টে বলা হয়, সোভিয়েত আমলের ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ভূপাতিত করা হয় বিমানটি। অভিযোগ ওঠে পূর্ব ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে।
২৩শে জুলাই- ট্রান্স এশিয়া এয়ারওয়েজ ফ্লাইট ২২২: ঝড়ো আবহাওয়ার মধ্যে তাইওয়ানের ফেঙ্গু দ্বীপে অবতরণ করতে গিয়ে বিমানটি একটি ভবনে গিয়ে আঘাত করে। এতে নিহত হয় ৪৮ জন আর আহত হয় ১৫ জন। কি কারণে ওই দুর্ঘটনা ঘটেছিল তা এখনও জানা যায় নি।
২৪শে জুলাই- এয়ার আলজেরি ফ্লাইট ৫০১৭: বুর্কিনা ফাসোর রাজধানী উয়াগাদৌগৌ থেকে আলজেরিয়ার রাজধানী আলজিয়ার্সে যাওয়ার পথে মালিতে বিধ্বস্ত হয় বিমানটি। এতে ১১৬ আরোহীর প্রত্যেকে নিহত হয়। উড্ডয়নের আনুমানিক ৫০ মিনিট পর রাডার থেকে অদৃশ্য হয়ে যায় বিমানটি। দুর্ঘটনার কারণ এখনও অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
২৮শে ডিসেম্বর- এয়ার এশিয়া ফ্লাইট কিউজেড ৮৫০১: ইন্দোনেশিয়ার সুরাবায়া শহরের জুয়ান্দা বিমানবন্দর থেকে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। উড্ডয়নের ৪২ মিনিট পর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে। যাত্রী ও ক্রু মিলিয়ে আরোহী ছিলেন মোট ১৬২ জন। পাইলটের সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সর্বশেষ যে যোগাযোগ হয়েছিল সেখানে পাইলট বাজে আবহাওয়ার কারণে উচ্চতা ৩২ হাজার ফুট থেকে ৩৮ হাজার ফুটে উন্নীত করার অনুমোদন চেয়েছিলেন। এর কিছুক্ষণ পরই বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় যোগাযোগ। রাডার স্ক্রিন থেকে মিলিয়ে যায় বিমানের অস্তিস্ত। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অনুসন্ধান ও উদ্ধার তৎপরতা চলছিল। কোন খোঁজ তখনও মেলেনি।
৮ই মার্চ- মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ফ্লাইট এমএইচ ৩৭০: বেইজিং থেকে কুয়ালালামপুর যাওয়ার পথে ২৩৯ জন আরোহী নিয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় এমএইচ ৩৭০। এভিয়েশন ইতিহাসের সব থেকে ব্যয়বহুল এবং দীর্ঘ সময়ের অনুসন্ধানের পরও ছিটেফোঁটা নিশানা মেলেনি বিমানটির। ২৬টি রাষ্ট্র সমন্বিত নৌ ও আকাশ পথে অনুসন্ধান অভিযান চালায়। এখনও ঘটনাটি রয়ে গেছে অমীমাংসিত রহস্য হিসেবে।
১৭ই জুলাই- মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ফ্লাইট এমএইচ ১৭: এ বছরটি এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে সব থেকে খারাপ ছিল মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের জন্য। এমএইচ ৩৭০ নিখোঁজ হওয়ার ধাক্কা সামলিয়ে উঠতে না উঠতেই ১৭ই জুলাই এমএইচ ১৭ আমস্টারডাম থেকে কুয়ালালামপুর যাবার পথে পূর্ব ইউক্রেনে ভূপাতিত হয়। এতে ২৯৮ আরোহীর প্রত্যেকে মারা যায়। গণমাধ্যমগুলোতে আসা রিপোর্টে বলা হয়, সোভিয়েত আমলের ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ভূপাতিত করা হয় বিমানটি। অভিযোগ ওঠে পূর্ব ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে।
২৩শে জুলাই- ট্রান্স এশিয়া এয়ারওয়েজ ফ্লাইট ২২২: ঝড়ো আবহাওয়ার মধ্যে তাইওয়ানের ফেঙ্গু দ্বীপে অবতরণ করতে গিয়ে বিমানটি একটি ভবনে গিয়ে আঘাত করে। এতে নিহত হয় ৪৮ জন আর আহত হয় ১৫ জন। কি কারণে ওই দুর্ঘটনা ঘটেছিল তা এখনও জানা যায় নি।
২৪শে জুলাই- এয়ার আলজেরি ফ্লাইট ৫০১৭: বুর্কিনা ফাসোর রাজধানী উয়াগাদৌগৌ থেকে আলজেরিয়ার রাজধানী আলজিয়ার্সে যাওয়ার পথে মালিতে বিধ্বস্ত হয় বিমানটি। এতে ১১৬ আরোহীর প্রত্যেকে নিহত হয়। উড্ডয়নের আনুমানিক ৫০ মিনিট পর রাডার থেকে অদৃশ্য হয়ে যায় বিমানটি। দুর্ঘটনার কারণ এখনও অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
২৮শে ডিসেম্বর- এয়ার এশিয়া ফ্লাইট কিউজেড ৮৫০১: ইন্দোনেশিয়ার সুরাবায়া শহরের জুয়ান্দা বিমানবন্দর থেকে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। উড্ডয়নের ৪২ মিনিট পর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে। যাত্রী ও ক্রু মিলিয়ে আরোহী ছিলেন মোট ১৬২ জন। পাইলটের সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সর্বশেষ যে যোগাযোগ হয়েছিল সেখানে পাইলট বাজে আবহাওয়ার কারণে উচ্চতা ৩২ হাজার ফুট থেকে ৩৮ হাজার ফুটে উন্নীত করার অনুমোদন চেয়েছিলেন। এর কিছুক্ষণ পরই বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় যোগাযোগ। রাডার স্ক্রিন থেকে মিলিয়ে যায় বিমানের অস্তিস্ত। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অনুসন্ধান ও উদ্ধার তৎপরতা চলছিল। কোন খোঁজ তখনও মেলেনি।
No comments