ঢাকার পানশালা রাতভর বন্ধ থাকবে
ঢাকা শহরের বার বা পানশালাগুলো আজ সন্ধ্যা ছয়টা থেকে কাল বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। থার্টি ফার্স্ট নাইট এবং ইংরেজি নববর্ষের প্রথম প্রহরকে সামনে রেখে এ নির্দেশনা জারী করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। পুলিশ বলছে ইংরেজি নববর্ষ উদযাপনকালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির যেকোনো ধরনের আশঙ্কা রোধ করতে তারা বদ্ধপরিকর। নির্দেশনায় কিছু বিশেষ এলাকায় যাতায়াতে নিয়ন্ত্রণ এবং উন্মুক্ত স্থানে যে কোন আয়োজন না করতে বলা হয়েছে। র্যাবের মহাপরিচালক বেনজির আহমেদ এক ব্রিফিং এ নগরবাসীকে চার দেয়ালের মধ্যেই থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন করতে বলেছেন। থার্টি ফার্স্ট নাইট বিষয়ে পুলিশের নানা নির্দেশনার বিষয়ে বিবিসির সাথে কথা বলেছেন ডিএমপির মুখপাত্র মাসুদুর রহমান। তিনি বলেন, “বিভিন্ন সময় কিছু লোক মাতাল হয়ে অপরাধমূলক কাজ করে বা রেকলেস ড্রাইভিং করে এসব অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু না ঘটে সেজন্যই এ ব্যবস্থা”।
কিন্তু ঢাকার বার বা পানশালাগুলো তো বৈধভাবে লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা করছে।
সেগুলোকে ব্যবসা বন্ধ রাখতে বলার কারণ কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, “ফাইভ স্টার হোটেলের বিষয়ে তো বলছিনা। খুচরো গুলোর বিষয়ে কিছু অবজারভেশন আছে আমাদের”।
উন্মুক্ত স্থানে অনুষ্ঠান না করার নির্দেশনার বিষয়ে তিনি বলেন, “উন্মুক্ত স্থানে অনুষ্ঠানের নামে এক শ্রেণীর যুবক উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে যা আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে যায়না”।
রাত আটটায় বিভিন্ন এলাকা প্রবেশে ডিএমপির নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় বনানী বা গুলশানে যারা বসবার করেন তারা যেতে পারবে। অন্য ক্ষেত্রে মানুষের জরুরী প্রয়োজনের বিষয়টি আমাদের বিবেচনায় রয়েছে”।
সারাবিশ্বে তো থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন করা হয় বিভিন্ন আয়োজনে। এখানে আতশবাজি বা উন্মুক্ত স্থানে আয়োজন বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। উদযাপন বন্ধ বা কড়াকড়ি আরোপ কি যৌক্তিক ?
জবাবে মিস্টার রহমান বলেন, “আমরা সব সময় চাই শান্তিপূর্ণ অনুষ্ঠান হোক। কোন বিশৃঙ্খলা যাতে না হয় সেজন্য আমরা সজাগ। কিছু বিষয় আছে যেহেতু আমাদের কালচারের সাথে যায়না সেজন্য কিছু ক্ষেত্রে কড়াকড়ি আরোপ করতে হয়েছে”।
কিন্তু ঢাকার বার বা পানশালাগুলো তো বৈধভাবে লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা করছে।
সেগুলোকে ব্যবসা বন্ধ রাখতে বলার কারণ কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, “ফাইভ স্টার হোটেলের বিষয়ে তো বলছিনা। খুচরো গুলোর বিষয়ে কিছু অবজারভেশন আছে আমাদের”।
উন্মুক্ত স্থানে অনুষ্ঠান না করার নির্দেশনার বিষয়ে তিনি বলেন, “উন্মুক্ত স্থানে অনুষ্ঠানের নামে এক শ্রেণীর যুবক উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে যা আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে যায়না”।
রাত আটটায় বিভিন্ন এলাকা প্রবেশে ডিএমপির নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় বনানী বা গুলশানে যারা বসবার করেন তারা যেতে পারবে। অন্য ক্ষেত্রে মানুষের জরুরী প্রয়োজনের বিষয়টি আমাদের বিবেচনায় রয়েছে”।
সারাবিশ্বে তো থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন করা হয় বিভিন্ন আয়োজনে। এখানে আতশবাজি বা উন্মুক্ত স্থানে আয়োজন বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। উদযাপন বন্ধ বা কড়াকড়ি আরোপ কি যৌক্তিক ?
জবাবে মিস্টার রহমান বলেন, “আমরা সব সময় চাই শান্তিপূর্ণ অনুষ্ঠান হোক। কোন বিশৃঙ্খলা যাতে না হয় সেজন্য আমরা সজাগ। কিছু বিষয় আছে যেহেতু আমাদের কালচারের সাথে যায়না সেজন্য কিছু ক্ষেত্রে কড়াকড়ি আরোপ করতে হয়েছে”।
No comments