আন্দোলনের আগে সংলাপের প্রস্তাব দিতে পারেন খালেদা জিয়া
রাজপথের
কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার আগে আজ বুধবার আবারও সরকারকে সংলাপে বসার আহ্বান
জানাতে পারেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজকের সংবাদ সম্মেলনে তাঁর
পক্ষ থেকে সংলাপ ও চলমান রাজনৈতিক সংকট সমাধানে একটি সুনির্দিষ্ট
প্রস্তাবও থাকতে পারে বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। আজ সন্ধ্যা সাড়ে
ছয়টায় গুলশান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন খালেদা জিয়া। বিএনপি বলছে,
দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বক্তব্য দেবেন তিনি। সংশ্লিষ্ট
সূত্র জানায়, ৫ জানুয়ারি সামনে রেখে বিএনপি একটি স্বল্পমেয়াদি কার্যকর
আন্দোলনে যেতে চায়। তার আগে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতেই মূলত আজকের এই
সংবাদ সম্মেলন। এতে বিএনপির চেয়ারপারসন আগামী ৩ ও ৫ জানুয়ারি রাজধানীতে
দুটি সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণার পাশাপাশি ৫ জানুয়ারি সরকারের প্রতি নিজেদের
অনাস্থা জানাতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানাতে পারেন। তবে অন্য একটি সূত্র
জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত যা সিদ্ধান্ত, তাতে শেষ মুহূর্তে কিছু পরিবর্তন
আসতে পারে।
সূত্র জানায়, বিএনপি ধরেই নিয়েছে তারা রাজধানীতে সমাবেশ করার অনুমতি পাবে না। সে ক্ষেত্রে হরতাল ও অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত আছে। এর আগে খালেদা জিয়া ‘শান্তিপূর্ণ’ কর্মসূচি পালনে বাধা না দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাতে পারেন।
দলীয় সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া তাঁর বক্তব্যে গুম-খুন, দুর্নীতি, দলীয়করণ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা, বিরোধীদের সভা-সমাবেশ করতে না দেওয়ার বিষয়গুলো আবারও তুলে ধরবেন। পাশাপাশি বৃহত্তর স্বার্থে ‘জাতীয় ঐক্য’-এর আহ্বান জানাতে পারেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও খালেদা জিয়া তাঁর দলের অবস্থান তুলে ধরতে পারেন। সেই সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও জিয়াউর রহমানকে রাজনৈতিক বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার আহ্বান জানাতে পারেন।
সূত্র জানায়, বিএনপি ধরেই নিয়েছে তারা রাজধানীতে সমাবেশ করার অনুমতি পাবে না। সে ক্ষেত্রে হরতাল ও অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত আছে। এর আগে খালেদা জিয়া ‘শান্তিপূর্ণ’ কর্মসূচি পালনে বাধা না দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাতে পারেন।
দলীয় সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া তাঁর বক্তব্যে গুম-খুন, দুর্নীতি, দলীয়করণ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা, বিরোধীদের সভা-সমাবেশ করতে না দেওয়ার বিষয়গুলো আবারও তুলে ধরবেন। পাশাপাশি বৃহত্তর স্বার্থে ‘জাতীয় ঐক্য’-এর আহ্বান জানাতে পারেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও খালেদা জিয়া তাঁর দলের অবস্থান তুলে ধরতে পারেন। সেই সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও জিয়াউর রহমানকে রাজনৈতিক বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার আহ্বান জানাতে পারেন।
No comments