ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে শিশুকে হত্যা
রাজধানীর চকবাজার এলাকায় এক বাক-প্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তার নাম মণি আক্তার মণি (১০)। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দেলোয়ার নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মর্গে (মিটফোর্ড হাসপাতাল) পাঠিয়েছে। শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
চকবাজার থানাধীন পশ্চিম ইসলামবাগের ৩৮/২৮ নম্বর বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে থাকতো মণি। শুক্রবার রাত ২টায় তার বাড়ির পাশে একটি বস্তার গোডাউনে ওই শিশুকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন ওই গোডাউনের শ্রমিকরা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তার লাশ উদ্ধার করে।
চকবাজারের ওসি আজিজুল হক জানান, নিহত মণি বাক-প্রতিবন্ধী ছিল। সারাদিন বাইরে খেলে বেড়াতো। রাতে বাড়িতে না আসায় তার পরিবারের লোকজন হন্যে হয়ে খুঁজছিল। রাতের বেলায় ওই বাড়ির পাশের বস্তার গোডাউনে কয়েকজন শ্রমিক ঘুমাতে যান। ওই সময় তারা গোডাউনের এক পাশে ছেঁড়া বস্তা ও ময়লার ওপর লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তারা বিষয়টি স্থানীয়দের জানান। এরপর ওই শিশুর ভাই টিটো তার লাশ শনাক্ত করেন। তার মুখে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঁচড়ের দাগ রয়েছে। তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ওই শিশুকে ধর্ষণ করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ওই শিশুর পিতার নাম চাঁন মিয়া। পেশায় শ্রমিক। গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর জেলার জাজিরার শিকদারকান্দি এলাকায়। ছয় ভাইবোনের মধ্যে মণি সবার ছোট। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার থানায় নারী নির্যাতন আইনে একটি হত্যা মামলা করেছে।
চকবাজার থানাধীন পশ্চিম ইসলামবাগের ৩৮/২৮ নম্বর বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে থাকতো মণি। শুক্রবার রাত ২টায় তার বাড়ির পাশে একটি বস্তার গোডাউনে ওই শিশুকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন ওই গোডাউনের শ্রমিকরা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তার লাশ উদ্ধার করে।
চকবাজারের ওসি আজিজুল হক জানান, নিহত মণি বাক-প্রতিবন্ধী ছিল। সারাদিন বাইরে খেলে বেড়াতো। রাতে বাড়িতে না আসায় তার পরিবারের লোকজন হন্যে হয়ে খুঁজছিল। রাতের বেলায় ওই বাড়ির পাশের বস্তার গোডাউনে কয়েকজন শ্রমিক ঘুমাতে যান। ওই সময় তারা গোডাউনের এক পাশে ছেঁড়া বস্তা ও ময়লার ওপর লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তারা বিষয়টি স্থানীয়দের জানান। এরপর ওই শিশুর ভাই টিটো তার লাশ শনাক্ত করেন। তার মুখে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঁচড়ের দাগ রয়েছে। তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ওই শিশুকে ধর্ষণ করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ওই শিশুর পিতার নাম চাঁন মিয়া। পেশায় শ্রমিক। গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর জেলার জাজিরার শিকদারকান্দি এলাকায়। ছয় ভাইবোনের মধ্যে মণি সবার ছোট। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার থানায় নারী নির্যাতন আইনে একটি হত্যা মামলা করেছে।
No comments