টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীদের আতংক শ্রমিক লীগ
অ্যাটর্নি
জেনারেল অফিসের পিয়ন হাফিজুর রহমান। নানান কাজের কাজী। সহকারী ও অতিরিক্ত
অ্যাটর্নি জেনারেলের স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া নোটশিট (আইনি মতামত) তৈরি
করেছেন। আবার সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের ভুয়া আদেশও বানিয়েছেন এই
কীর্তিমান। টাকার বিনিময়ে সরকারের ৭২ বিঘা জমি দখল পাইয়ে দিতে ভয়ংকর এ
অনিয়মের কাজটি করেছেন তিনি। তদন্ত সংস্থার তথ্য এবং আদালতে তার দেয়া ১৬৪
ধারার জবানবন্দি থেকে জানা গেছে এ জালিয়াতির ঘটনা। সহকারী অ্যাটর্নি
জেনারেল অরবিন্দু কুমার রায় ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজার
স্বাক্ষর জাল করে আইনি মতামত লেখার অভিযোগে হাফিজুর রহমানকে ৫ আগস্ট
মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। একদিন পর ঢাকার মুখ্য মহানগর
হাকিম আদালতে দেয়া জবানবন্দিতে সব অভিযোগ স্বীকার করেন হাফিজুর। এ বিষয়ে
জানতে চাইলে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অরবিন্দু কুমার রায় যুগান্তরকে বলেন,
হাফিজুরের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের জাল আদেশ তৈরির অভিযোগ রয়েছে। আমার জানা
মতে, আপিল বিভাগের আদেশ কোনো দিন কেউ জাল করেনি। এটা সাংঘাতিক ঘটনা।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ২৮ বছর যাবৎ অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে পিয়ন পদে চাকরি করেছেন হাফিজুর। হবিগঞ্জে ৭২ বিঘা সরকারি সম্পত্তির দখল পেতে তার সঙ্গে দেখা করেন জালিয়াত চক্রের সদস্য হাসান চৌধুরী, মুকিত চৌধুরী ও ইমরুল ইসলাম চৌধুরী। এরা হবিগঞ্জের বাসিন্দা। সরকারি সম্পত্তি দখলের জন্য মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে হাইকোর্ট ও আপিল বিভাগের জাল আদেশ তৈরি করে দেয়ার জন্য তারা হাফিজুরকে প্রস্তাব দেয়। লোভে পড়ে গত বছরের জানুয়ারিতে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অরবিন্দ কুমার রায়ের স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া নোটশিট তৈরি করেন পিয়ন হাফিজুর। পরে আদালতের কাছে এ অপকর্মের কথা স্বীকারও করেন তিনি।
হাফিজুর আদালতকে বলেন, ‘২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে এক সন্ধ্যায় সলিসিটর অফিসের এমএলএসএস মো. নাজিম আমাদের অফিসের এমএলএসএস নজরুল ইসলাম এবং উচ্চমান সহকারী মনসুর আলীকে নিয়ে আমার কাছে আসে। তারা একটি নোটশিটে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের স্বাক্ষর এনে দিতে বলে। তখন অফিসে কেউ না থাকায় আমি অস্বীকার করি। তারা আমাকে বারবার অনুরোধ করলে আমি নিজেই সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অরবিন্দ কুমার রায়ের স্বাক্ষর করে দিই। সব সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের স্বাক্ষর আমি চিনতাম।’ জবানবন্দিতে হাফিজুর আরও বলেন, হাইকোর্টের সিভিল রিভিশন মামলা নম্বর ৫৮০/২০১২ বিবাদী হাসান চৌধুরী, মুকিত চৌধুরী এবং ইমরুল চৌধুরী সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের জাল অর্ডার সৃষ্টি করে। এটা তারা কিভাবে নিয়েছিল তা আমার জানা নেই। এরা সলিসিটর অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন এবং এমএলএসএস নাজিমকে ম্যানেজ করে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে চিঠি পাঠায়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, গত বছরের ২৪ জানুয়ারি সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেন (প্রধান বিচারপতি), বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা, বিচারপতি মো. আবদুল ওহাব মিয়া, বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি মো. ইমান আলীর জাল স্বাক্ষর দিয়ে ভুয়া আদেশও তৈরি করেন হাফিজুর। জাল আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে সলিসিটর অফিস থেকে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভুয়া চিঠি পাঠানোর ব্যবস্থাও করেন। গত বছরের ২৪ জানুয়ারি আপিল বিভাগের সিভিল পিটিশন ফর লিভ টু আপিল নম্বর ২৩৩২/২০১২ মামলায় ভুয়া আদেশ দাখিল করা হয়েছে।
জানতে চাইলে হাফিজুরের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির উপপরিদর্শক দীপক কুমার দাস যুগান্তরকে বলেন, হাফিজুর রহমানই আপিল বিভাগের জাল আদেশ তৈরি করে। সে নিজেই অতিরিক্ত ও সহকারী অ্যাটর্র্নি জেনারেলের স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া আইনি মতামত দেয়। আবার সলিসিটর অফিসের মাধ্যমে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠায়। এ মামলার এক আসামি হাসানের সঙ্গে তার চিঠি বিনিময় হয়েছে, যা আমরা জব্দ করেছি। দীপক কুমার দাসের আগে মামলাটি তদন্ত করেন শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক মো. সোহেল রানা।
হাসানের সঙ্গে হাফিজুরের চারটি চিঠি বিনিময় হয়। প্রথম চিঠিতে হাসানের উদ্দেশ্যে হাফিজুর বলেন, পুলিশ হেডকোয়ার্টারের এসআই ফিরোজের সঙ্গে আমার সম্পর্ক আছে। তার সঙ্গে যোগাযোগ করে সোহেল রানার সঙ্গে যোগাযোগ করো। দ্বিতীয় চিঠিতে হাফিজুর বলেছেন, তোমরা মাত্র ৫ হাজার টাকা পাঠিয়েছ। সলিসিটর অফিস সম্বন্ধে তোমাদের কোনো ধারণা নেই। এরা ডাকাতের চেয়েও খারাপ। তারা ভুয়া চিঠি পাঠিয়ে দেয়ার জন্য ১ লাখ টাকা চেয়েছে। আমি কোনো মতে, ৫০ হাজার টাকায় রাজি করিয়েছি। তৃতীয় চিঠিতে হাসানকে তিনি লিখেছেন, মন্ত্রী মহোদয়কে বলবে, হাসানের উদ্দেশ্যে হাফিজুর তার জেনারেলকে ফোন দিতে। মন্ত্রী যেন তাকে বলেন, এরা আমাদের লোক। মামলা উঠিয়ে নেয়ার কথা বলবেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, হবিগঞ্জ জেলা আদালতের ৫/১৯৯০ আপিল মামলার বিরুদ্ধে সরকার হাইকোর্ট বিভাগে ৫৮০/২০০২ নম্বর সিভিল রিভিশন মামলা দায়ের করে। এই সিভিল রিভিশনটি ২০০৫ সালের ১১ ডিসেম্বর ডিসমিস হয়। আবার সরকার পক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১১ সালের ২৩ আগস্ট পুনরুজ্জীবিত হয় মামলাটি। কিন্তু আদালতের আদেশ পালন না করায় আবারও ওই বছরের ১১ অক্টোবর রুল ডিসচার্জ হয়। পরে মামলাটির নথি গায়েব করা হয়।
দু’বার রুল ডিসচার্জ হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে হাফিজুর রহমান নিজে অতিরিক্ত ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের স্বাক্ষর জাল করে আইনি মতামতে তিনি লেখেন, বিজ্ঞ অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এ মামলা হাইকোর্ট কিংবা আপিল বিভাগে পরিচালনা করার আইনগত ভিত্তি নেই, যা হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসককে অবগত করা যেতে পারে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল যুগান্তরকে জানান, পিয়ন হাফিজুর রহমান সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অরবিন্দু কুমার রায়ের স্বাক্ষর করেন বাংলায়। তার নামের বানানটিও ভুলভাবে লিখেছেন। আইন কর্মকর্তা অরবিন্দু কুমার সব সময় ইংরেজিতে স্বাক্ষর করেন। এমনকি অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে মামলার ফাইল গায়েব করে দিয়ে হাইকোর্ট বিভাগে সরকার পক্ষকে দুবার ডিফল্ট করিয়েছে হাফিজুর।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ২৮ বছর যাবৎ অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে পিয়ন পদে চাকরি করেছেন হাফিজুর। হবিগঞ্জে ৭২ বিঘা সরকারি সম্পত্তির দখল পেতে তার সঙ্গে দেখা করেন জালিয়াত চক্রের সদস্য হাসান চৌধুরী, মুকিত চৌধুরী ও ইমরুল ইসলাম চৌধুরী। এরা হবিগঞ্জের বাসিন্দা। সরকারি সম্পত্তি দখলের জন্য মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে হাইকোর্ট ও আপিল বিভাগের জাল আদেশ তৈরি করে দেয়ার জন্য তারা হাফিজুরকে প্রস্তাব দেয়। লোভে পড়ে গত বছরের জানুয়ারিতে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অরবিন্দ কুমার রায়ের স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া নোটশিট তৈরি করেন পিয়ন হাফিজুর। পরে আদালতের কাছে এ অপকর্মের কথা স্বীকারও করেন তিনি।
হাফিজুর আদালতকে বলেন, ‘২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে এক সন্ধ্যায় সলিসিটর অফিসের এমএলএসএস মো. নাজিম আমাদের অফিসের এমএলএসএস নজরুল ইসলাম এবং উচ্চমান সহকারী মনসুর আলীকে নিয়ে আমার কাছে আসে। তারা একটি নোটশিটে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের স্বাক্ষর এনে দিতে বলে। তখন অফিসে কেউ না থাকায় আমি অস্বীকার করি। তারা আমাকে বারবার অনুরোধ করলে আমি নিজেই সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অরবিন্দ কুমার রায়ের স্বাক্ষর করে দিই। সব সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের স্বাক্ষর আমি চিনতাম।’ জবানবন্দিতে হাফিজুর আরও বলেন, হাইকোর্টের সিভিল রিভিশন মামলা নম্বর ৫৮০/২০১২ বিবাদী হাসান চৌধুরী, মুকিত চৌধুরী এবং ইমরুল চৌধুরী সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের জাল অর্ডার সৃষ্টি করে। এটা তারা কিভাবে নিয়েছিল তা আমার জানা নেই। এরা সলিসিটর অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন এবং এমএলএসএস নাজিমকে ম্যানেজ করে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে চিঠি পাঠায়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, গত বছরের ২৪ জানুয়ারি সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেন (প্রধান বিচারপতি), বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা, বিচারপতি মো. আবদুল ওহাব মিয়া, বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি মো. ইমান আলীর জাল স্বাক্ষর দিয়ে ভুয়া আদেশও তৈরি করেন হাফিজুর। জাল আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে সলিসিটর অফিস থেকে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভুয়া চিঠি পাঠানোর ব্যবস্থাও করেন। গত বছরের ২৪ জানুয়ারি আপিল বিভাগের সিভিল পিটিশন ফর লিভ টু আপিল নম্বর ২৩৩২/২০১২ মামলায় ভুয়া আদেশ দাখিল করা হয়েছে।
জানতে চাইলে হাফিজুরের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির উপপরিদর্শক দীপক কুমার দাস যুগান্তরকে বলেন, হাফিজুর রহমানই আপিল বিভাগের জাল আদেশ তৈরি করে। সে নিজেই অতিরিক্ত ও সহকারী অ্যাটর্র্নি জেনারেলের স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া আইনি মতামত দেয়। আবার সলিসিটর অফিসের মাধ্যমে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠায়। এ মামলার এক আসামি হাসানের সঙ্গে তার চিঠি বিনিময় হয়েছে, যা আমরা জব্দ করেছি। দীপক কুমার দাসের আগে মামলাটি তদন্ত করেন শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক মো. সোহেল রানা।
হাসানের সঙ্গে হাফিজুরের চারটি চিঠি বিনিময় হয়। প্রথম চিঠিতে হাসানের উদ্দেশ্যে হাফিজুর বলেন, পুলিশ হেডকোয়ার্টারের এসআই ফিরোজের সঙ্গে আমার সম্পর্ক আছে। তার সঙ্গে যোগাযোগ করে সোহেল রানার সঙ্গে যোগাযোগ করো। দ্বিতীয় চিঠিতে হাফিজুর বলেছেন, তোমরা মাত্র ৫ হাজার টাকা পাঠিয়েছ। সলিসিটর অফিস সম্বন্ধে তোমাদের কোনো ধারণা নেই। এরা ডাকাতের চেয়েও খারাপ। তারা ভুয়া চিঠি পাঠিয়ে দেয়ার জন্য ১ লাখ টাকা চেয়েছে। আমি কোনো মতে, ৫০ হাজার টাকায় রাজি করিয়েছি। তৃতীয় চিঠিতে হাসানকে তিনি লিখেছেন, মন্ত্রী মহোদয়কে বলবে, হাসানের উদ্দেশ্যে হাফিজুর তার জেনারেলকে ফোন দিতে। মন্ত্রী যেন তাকে বলেন, এরা আমাদের লোক। মামলা উঠিয়ে নেয়ার কথা বলবেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, হবিগঞ্জ জেলা আদালতের ৫/১৯৯০ আপিল মামলার বিরুদ্ধে সরকার হাইকোর্ট বিভাগে ৫৮০/২০০২ নম্বর সিভিল রিভিশন মামলা দায়ের করে। এই সিভিল রিভিশনটি ২০০৫ সালের ১১ ডিসেম্বর ডিসমিস হয়। আবার সরকার পক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১১ সালের ২৩ আগস্ট পুনরুজ্জীবিত হয় মামলাটি। কিন্তু আদালতের আদেশ পালন না করায় আবারও ওই বছরের ১১ অক্টোবর রুল ডিসচার্জ হয়। পরে মামলাটির নথি গায়েব করা হয়।
দু’বার রুল ডিসচার্জ হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে হাফিজুর রহমান নিজে অতিরিক্ত ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের স্বাক্ষর জাল করে আইনি মতামতে তিনি লেখেন, বিজ্ঞ অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এ মামলা হাইকোর্ট কিংবা আপিল বিভাগে পরিচালনা করার আইনগত ভিত্তি নেই, যা হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসককে অবগত করা যেতে পারে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল যুগান্তরকে জানান, পিয়ন হাফিজুর রহমান সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অরবিন্দু কুমার রায়ের স্বাক্ষর করেন বাংলায়। তার নামের বানানটিও ভুলভাবে লিখেছেন। আইন কর্মকর্তা অরবিন্দু কুমার সব সময় ইংরেজিতে স্বাক্ষর করেন। এমনকি অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে মামলার ফাইল গায়েব করে দিয়ে হাইকোর্ট বিভাগে সরকার পক্ষকে দুবার ডিফল্ট করিয়েছে হাফিজুর।
No comments