‘সরকার কবে বুঝবেন যে, সব উপদেষ্টাই উপদেষ্টা নন’
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেছেন, ‘সরকার কবে বুঝবেন যে, সব উপদেষ্টাই উপদেষ্টা নন। উপদেষ্টার বাইরে সাধারণ মানুষের যে উপদেশ, সেটিও অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ হয়।’ আজ রোববার রাজধানীর ছায়ানট ভবনের রমেশ চন্দ্র হলে এক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন। আন্তর্জাতিক পার্বত্য চট্টগ্রাম কমিশন (সিএইচটি কমিশন) ও আদিবাসী নারী নেটওয়ার্ক যৌথভাবে ‘প্রান্তিকীকরণ ও দায়মুক্তি: পার্বত্য চট্টগ্রামে নারী ও মেয়েশিশুর উপর সহিংসতা’ শীর্ষক গোলটেবিলের আয়োজন করে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়ে মিজানুর রহমান বলেন, ‘সত্য বলার ফলাফল সব সময় খুব সুখকর নয়। অনেক সময় সত্য বলা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়। একটি উদাহরণ উপলব্ধি করা প্রয়োজন, সেটি হলো সময়ের এক ফোঁড় অসময়ের দশ ফোঁড়। আমাদের এক ফোঁড় থাকতে থাকতে সুযোগ বেছে নিতে হবে। তাই সরকারের প্রতি একান্ত অনুরোধ, সৃষ্টিকর্তার দোহাই, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করুন দ্রুত সময়ের মধ্যে। নয়তো এর জন্য ভুগতে হবে।’
মিজানুর রহমান বলেন, শুধু একটি অঞ্চলের মানুষের শান্তির জন্য নয়, বরং পুরো দেশের শান্তি ও নিরাপত্তার স্বার্থে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির বাস্তবায়ন করা দরকার। না হলে নতুন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে রাজনৈতিক অচলাবস্থা দেখা দিতে পারে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য কে এস মং বলেন, চুক্তি বাস্তবায়ন করার সাহস এ সরকারের নেই। প্রধানমন্ত্রীও চুক্তি বাস্তবায়নের সাহস হারিয়ে ফেলেছেন। সিএইচটি কমিশনের কো-চেয়ারম্যান সুলতানা কামালের সভাপতিত্বে মহিলা পরিষদের সভাপতি আয়েশা খানম, কমিশনের সদস্য খুশী কবির, সারা হোসেন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়ে মিজানুর রহমান বলেন, ‘সত্য বলার ফলাফল সব সময় খুব সুখকর নয়। অনেক সময় সত্য বলা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়। একটি উদাহরণ উপলব্ধি করা প্রয়োজন, সেটি হলো সময়ের এক ফোঁড় অসময়ের দশ ফোঁড়। আমাদের এক ফোঁড় থাকতে থাকতে সুযোগ বেছে নিতে হবে। তাই সরকারের প্রতি একান্ত অনুরোধ, সৃষ্টিকর্তার দোহাই, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করুন দ্রুত সময়ের মধ্যে। নয়তো এর জন্য ভুগতে হবে।’
মিজানুর রহমান বলেন, শুধু একটি অঞ্চলের মানুষের শান্তির জন্য নয়, বরং পুরো দেশের শান্তি ও নিরাপত্তার স্বার্থে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির বাস্তবায়ন করা দরকার। না হলে নতুন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে রাজনৈতিক অচলাবস্থা দেখা দিতে পারে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য কে এস মং বলেন, চুক্তি বাস্তবায়ন করার সাহস এ সরকারের নেই। প্রধানমন্ত্রীও চুক্তি বাস্তবায়নের সাহস হারিয়ে ফেলেছেন। সিএইচটি কমিশনের কো-চেয়ারম্যান সুলতানা কামালের সভাপতিত্বে মহিলা পরিষদের সভাপতি আয়েশা খানম, কমিশনের সদস্য খুশী কবির, সারা হোসেন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
No comments