রাজধানীতে আবার উল্টোপথে চলা গাড়ি প্রতিরোধযন্ত্র
প্রথম
দফায় অকার্যকর হওয়ার পর ফের ঢাকার রাস্তায় বসানো হয়েছে উল্টোপথে চলা গাড়ি
প্রতিরোধযন্ত্র রেট্রাকটেবল স্পাইক স্ট্রিপ। প্রথম খোদ আইজিপি ঘটা করে এর
উদ্বোধন করলেও এবার কোনো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়নি। তবে একই প্রতিষ্ঠানের কাছ
থেকে একই ধরনের যন্ত্র বসানো হয়েছে শনিবার শহীদ ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সরণি
সড়কের ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সদর দফতরের সামনে। সংশ্লিষ্টরা
বলছেন আগে যন্ত্রটিতে যেসব ত্র“টি ছিল সেগুলো সারিয়ে তুলে নতুন করে
যন্ত্রটি তৈরি করা হয়েছে। নতুন বসানো যন্ত্রটি পর্যবেক্ষণের পর কার্যকর
প্রমাণিত হলে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সড়কেও এই যন্ত্র বসানো হবে। শুক্রবার
রাতে বসিয়ে শনিবার ভোর থেকে যন্ত্রটি চালু করা হয়। এর আগে ২৩ মে রাজধানীর
হেয়ার রোডে পরীক্ষামূলকভাবে একই ধরনের একটি প্রতিরোধক যন্ত্র বসানো হয়েছিল।
কিন্তু গাড়ি চলাচলে ফলাগুলো ভেঙে যাওয়ায় ১৪ দিনের মাথায় সেটি সরিয়ে নেয়
ট্রাফিক বিভাগ।
ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের যুগ্ম কমিশনার মোসলেহ উদ্দিন আহমদ যুগান্তরকে জানান, আগেরবার ভিআইপি রোডে প্রতিরোধক যন্ত্রটি বসানো হয়েছিল। কিন্তু এবার আমরা ডিএমপির সদর দফতরের সামনের সড়কে বসিয়ে প্রতিরোধক যন্ত্রটি পর্যবেক্ষণ করছি। আগে বসানো যন্ত্রটির যেসব ত্রুটি ও দুর্বলতা ছিল সেটি সারিয়ে আরও কার্যকর করে বসানো হয়েছে। এটিও স্থাপিত হয়েছে পরীক্ষামূলকভাবে। এটি সফল হলে পর্যায়ক্রমে নগরীর অন্যান্য সড়কে যন্ত্রটি বসানো হবে। ট্রাফিক পুলিশের অপর একজন কর্মকর্তা জানান, প্রথমবার বসানো প্রতিরোধক যন্ত্রটি অল্পতেই অকার্যকর হওয়ায় এবার আর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। যন্ত্রটির কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ করে পরেই এনিয়ে আলোচনা করা উচিত। আগেরটির মতো এবারের যন্ত্রটিও তৈরি করেছে ধোলাইখালের সোহেল মেটাল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। এই যন্ত্রের বিশেষত্ব হলো কোনো যানবাহন সড়কের উল্টো পথ দিয়ে গেলেই প্রতিরোধক যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত কাঁটাগুলো গাড়ির চাকায় বিঁধে যায়। সোহেল মেটাল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির মালিক সাদেক হোসেইন বলেন, এবার যন্ত্রটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে ছয় লাখ টাকা। ৩০ ফুট লম্বা ও ১৩ ইঞ্চি চওড়া এই প্রতিরোধক যন্ত্রটিতে ১৮০টি কাঁটা রয়েছে। যন্ত্রটি ১০০ টন পর্যন্ত ভারী যানবাহনের চাপ সহ্য করতে সক্ষম।
ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের যুগ্ম কমিশনার মোসলেহ উদ্দিন আহমদ যুগান্তরকে জানান, আগেরবার ভিআইপি রোডে প্রতিরোধক যন্ত্রটি বসানো হয়েছিল। কিন্তু এবার আমরা ডিএমপির সদর দফতরের সামনের সড়কে বসিয়ে প্রতিরোধক যন্ত্রটি পর্যবেক্ষণ করছি। আগে বসানো যন্ত্রটির যেসব ত্রুটি ও দুর্বলতা ছিল সেটি সারিয়ে আরও কার্যকর করে বসানো হয়েছে। এটিও স্থাপিত হয়েছে পরীক্ষামূলকভাবে। এটি সফল হলে পর্যায়ক্রমে নগরীর অন্যান্য সড়কে যন্ত্রটি বসানো হবে। ট্রাফিক পুলিশের অপর একজন কর্মকর্তা জানান, প্রথমবার বসানো প্রতিরোধক যন্ত্রটি অল্পতেই অকার্যকর হওয়ায় এবার আর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। যন্ত্রটির কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ করে পরেই এনিয়ে আলোচনা করা উচিত। আগেরটির মতো এবারের যন্ত্রটিও তৈরি করেছে ধোলাইখালের সোহেল মেটাল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। এই যন্ত্রের বিশেষত্ব হলো কোনো যানবাহন সড়কের উল্টো পথ দিয়ে গেলেই প্রতিরোধক যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত কাঁটাগুলো গাড়ির চাকায় বিঁধে যায়। সোহেল মেটাল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির মালিক সাদেক হোসেইন বলেন, এবার যন্ত্রটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে ছয় লাখ টাকা। ৩০ ফুট লম্বা ও ১৩ ইঞ্চি চওড়া এই প্রতিরোধক যন্ত্রটিতে ১৮০টি কাঁটা রয়েছে। যন্ত্রটি ১০০ টন পর্যন্ত ভারী যানবাহনের চাপ সহ্য করতে সক্ষম।
No comments